কাঁচা অবস্থায় প্যাশন ফ্রুট সবুজ থাকে। পাকলে লাল, হলুদ, কমলা, বাদামী ইত্যাদি জাতভেদে বিভিন্ন বর্ণের হয়।
জ্যাম, জেলী তৈরী ছাড়াও অনেক রকমের মিষ্টি জাতীয় খাবারে প্যাশন ফ্রুট দেয়া যায়। তবে আমার প্রিয় হলো হলো জুস, কারণ হলো জুস বানানো খুব সোজা।
ফলটিকে মাঝ বরাবর কেটে ফেলুন।
ভিতরে ছোট ছোট কোয়ার ভিতরে কালো রঙের বিচি। ছবিতে যদিও সাদা দেখছেন, তবে পাকলে কোন কোন ফলের ভিতরের অংশ কমলাও হয়।
চামচ দিয়ে ভিতরের অংশটুকু বের করে পানিতে ব্লেন্ড করে দরকার মত চিনি মিশিয়ে নিন। ব্যাস হয়ে গেল...
একটি মাঝারি সাইজের ফল এক গ্লাস জুসের জন্য যথেষ্ট। গরমের সময় ক্লান্তি দূরীকরণ আর সতেজতা আনায়নে এক গ্লাস ঠান্ডা প্যাশন ফ্রুট জুস অতুলনীয়।
অ্যাভোকেডোর জুস
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।