আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছাত্র-সংগঠন কীভাবে কুত্তা সংগঠনে রূপান্তরতি হলো



প্রশ্নঃ ছাত্র-সংগঠন কাহাকে বলে ? উত্তরঃ দুই পা বিশিষ্ট কুত্তার সমন্বয়ে গঠিত সংগঠনকে ছাত্র-সংগঠন বলা হয়। প্লেটো এর মতে, An association which constitiute by dirty dogs is known as Sattro-Songathon. ডারউইন এর মতে, ল্যাট্রিনেযর ম্যানহোল থেকে উদ্ভূত পশুরূপ এক বিশেষ শ্রেণীর প্রাণীর সহাবস্থানের নাম ছাত্র-সংগঠন। প্রশ্নঃ ছাত্র-সংগঠনের উৎপত্তি ও বির্বতন সম্পর্কে যা জান লেখ। উত্তরঃ ইতিহাস থেকে জানা যায়, স্বৈরাচারী শাসক শ্রেণীর অনাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কতিপয় অতি উত্তম মানব সন্তান সংগঠিত হয়ে ছাত্র-সংগঠনের উৎপত্তি ঘটায়। প্রাকৃতিক নিয়মে তারা বিলীন হয়ে গেলে একদল কুকুর ছাত্র-সংগঠনের সদস্য পদ লাভ করে।

সেজন্য আধুনিক যুগে ছাত্র-সংগঠন কুত্তা-সংগঠন নামে সমধিক পরিচিত। আজকের কুত্তা-সংগঠন চল্লিশের দশকের ছাত্র-সংগঠনের ক্ষয়িষ্ণু ধারা তথা বিবর্তনেরই ফলশ্র“তি। প্রখ্যাত বিবর্তনবিদ ডারউইনের মতে, মানুষের মধ্যে যারা মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলে আস্তে আস্তে তাদের পিছনে কুকুরের ন্যায় পাকানো লেজ গজায়। পরবর্তীতে তারা শিক্ষকসহ বিভিন্ন সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী ও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের সাথে কুকুরের ন্যায় ঘেউ ঘেউ করে কথা বলতে থাকে। অবশেষে কুকুর বা কুত্তা নামক এক প্রকার মেরুদন্ডী প্রাণীর উদ্ভব ঘটে।

দেশের জ্যান্ত মানুষের রক্ত ও মৃত মানুষের পঁচা গোশত খাওয়ার জন্য এরা সংগঠিত হয়ে ছাত্র-সংগঠন গঠণ করে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।