ওই দিন আমার বন্ধুর সাথে এই ব্যাপার টা নিয়ে তর্ক হচ্ছিল। তার ভাষ্য মতে, এটা ভাষার বিবর্তন। বাংলা ভাষার মধ্যে ইংরেজী ভাষার ব্যবহারটাও একটা বিবর্তন। তার কথায় কিন্তু যুক্তির কমতি নেই। কিন্তু আমার মনে হয় ওই ছেলেটির মত ভাবি বলেই ভাষার বিবর্তন আরো ত্বরান্বিত হচ্ছে।
এখানে বলা হচ্ছে ভাষার বিবর্তন। কিন্তু এখানেও আমার আপত্তি আছে। কারণ স্বাগতম যদি আগতম হত তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু স্বাগতম যখন হয় Wellcome তখন কি তাকে বিবর্তন বলা যায়। আমরা ব্যাকরণে পড়েছি শব্দের প্রকারভেদ।
যেখানে দেখেছি হস্ত-হত্থ-হাত, চন্দ্র-চাদ। আমি এগুলোকে বিবর্তনের ধারায় ফেলার পক্ষপাতী। পৃথিবীর বুকে শুধুমাত্র আমরাই একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে। সেই ভাষা বলতে কেন এত লজ্জা। আমি পাঠক সমাজের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই এই যে, পুরোপুরি বাংলা বলাটা কি ব্যাক্তিত্ত্বের বহিপ্রকাশ, নাকি অর্ধেক বাংলা অর্ধেক ইংরেজী বলাটা....? আজকে আর সময় নাই।
খুব বেশী কিছু লিখতে পারলাম না। যদিও অনেক কিছু লিখার ইচ্ছা ছিল। ব্লগিং এর জগতে এই প্রথম লেখা আমার এটা। উৎসাহ পেলে হয়তো লিখব। যাই হোক, আপনাদের মতামত আশা করছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।