আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মোর ফান উইথ শহিদ ভায়া (১৮+ কন্টেন্ট থাকার চান্স আছে)

আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি

আবার ও শহিদ ভায়া। এইবার কিন্তু সাবধান কিসু মাল কড়া পড়সে, বুজতাসিনা কেমন হইসে। যাই হউক আল্লাহ ভরসা...............। ১। শহিদ ভায়া, গাজি মামারে জিজ্গাইলো, এই মামা তোর আনডার প্যান্টে ফুটা আছে? গাজি মামা কইলো, নাই।

শহিদ ভায়া কইলো, হালার হালা তাইলে ঠেং ঢুকাস কোন দিক দিয়া?? ২। একদিন দেখি শহিদ ভায়া বেশ ভাব নিয়ে বইসা আছে। একটু আদাবের লগে জিগাইলাম, ভায়া কি এত চিন্তান? শহিদ ভায়া ওই ভাব রাইখ্খাই কইলো: বুঝলি এককান দামি কতা আবিষ্কার করলাম। আবার জিগাইলাম, কেয়া বাত ভায়া? শহিদ ভায়া কয়, যখন কুনো পুরুষ বড়লোক হ্য়, তখন সে দুষ্টু হইয়া যায়, আর যখন কুনু মহিলা দুষ্টু হয়; সে বড়লোক হইয়া যায়। ৩।

শহিদ ভায়া একদিন রাস্তা দিয়া যাওয়ার সময় দেখে চান্দি মানিক একটা গর্তে হাত দিয়া কি জানি খুজতাসে। শহিদ ভায়া কয়, কিরে চান্দি কিসু হারাইসে নাকি? চান্দি মানিক কয়, হারাই নায়, তে দেখতাসি হারাইলে পামু কিনা। (অফ টপিক: চান্দি মানিক কিন্তু ইন্জিনিয়ার। সে নামের আগে লেখে ENG তাই আমরা আদর কইরা ডাকি CNG) ৪। এই শহিদ ভায়া একদিন ঢাকা বেড়াতে গিয়া দেখে, এক মাজারের দেয়ালে লেখা আছে "আপনি কি পাপ করে ক্লান্ত? তাহলে ভিতরে আসুন" এর নিচে কে জানি লিপস্টিক দিয়া লিখা রাখসে " তা না হলে সামনের বাড়িতে আসুন - মিস জুলি"।

৫। শহিদ ভায়া'র ভটভটিটা দেখি একদিন নাই হইয়া গেসে। জিগাইলাম, কি রে ভায়া তুমার ভটভটি কই? সে কইলো, ধুস শালা অফিস থেইক্যা আসার সময় এক লুকে লিফট চাইসে, আর আমি এইখানে নাইম্যা তারে থ্যানকু দিয়া আসছি। ৬। একবার কিসু বাড়তি পয়সার জন্য শহিদ ভায়া আদম শুমারি করার কাম নিসিলো।

এক বাসায় গেসে, এক মহিলা দরজা খুলসে। শহিদ ভায়া জিগায়: ম্যাডাম আপনার বাসায় কয়জন আছে? ম্যাডাম কয়: আমরা আটজন। আমরা হাসব্যান্ড ওয়াইফ দুইজন, আমার বড় দুই মেয়ে জমজ - দিবা আর নিশি, মেঝো দুই ছেলে জমজ - ঈমন আর রিমন আর ছোটো দুই জমজ ছেলে - রনি আর সানি। চোখ কপালে তুইল্যা শহিদ ভায়া জিগায়: ম্যাডাম, আপনার কি প্রতিবারই জমজ হয়? ম্যাডাম কয়: না। মাঝে মাঝে এমনও হইসে, কিসুই হয় নাই।

অফটপিক: এইখানে ঘটনা সংগ্রিহীত। কিন্তু, চরিত্র কাল্পনিক নহে। যথা জায়গা বরাবর ফিট করিয়া দেওয়া হইয়াছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।