আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জগন্নাথপুর ও নবীগঞ্জে সংঘর্ষে আহত ৬০

আমি কেমনে তারে দেখি, তারই কাছে যাইতাম উইড়া- হইতাম যদি পাখি। । তার লাগিয়া পরান কাঁন্দে- জলে ভেজে আখি, কাছে পাইলে রাখতাম বুকে- করতাম মাখামাখি। । তার কারনে সব হারাইলাম- আর নাই কিছু বাকি, শায়খ বেধা পাখির মত- একা পড়ে থাকি।

। কেন এত পাষান সেযে- দেয় যে শুধুই

জগন্নাথপুর ও নবীগঞ্জে মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ও পূর্ববিরোধের জের ধরে সংঘর্ষে ৬০ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় নবীগঞ্জে চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর : নবীগঞ্জ : উপজেলার পল্লীতে পূর্ববিরোধের জের ধরে সংঘর্ষে এক ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৩০ জন আহত এবং এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার উপজেলার কালিয়ার ভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের সাবেক চেয়ারম্যান ইমদাদুল হক চৌধুরীর ওপর পুরানগাঁও গ্রামের আরজু মিয়া ও তার দলবল হামলা চালায়।

এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে গ্রামবাসী দু'পক্ষের মধ্যে হবিগঞ্জ-নবীগঞ্জ সড়কে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়। এ ঘটনায় গ্রেফতার চারজন হলো সালেহ আহমদ, আবদুল গফুর, মইনুল মিয়া, ফরিদ মিয়া। জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) : উপজেলার পূর্ব কাতিয়া গ্রামে মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় দু'পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে।

আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ওই গ্রামের হোসেন মিয়া কয়েকদিন ধরে এলাকায় হোরোইন বিক্রি করে আসছে। একই গ্রামের আবু শহিদ এর প্রতিবাদ করেন। শনিবার আবু শহিদ স্থানীয় পূর্ব কাতিয়া বাজার এলে হোসেনের নেতৃত্বে ৪/৫ জন তার ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনার দিন সন্ধ্যায় দু'পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।