আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এবং কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)

পেতে চাই সত্যের আলো, হতে চাই বিশ্বাসীদের একজন

ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল । ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন ।

তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ? পাগল : আমি ! সত্যি বলব ? ডাক্তার : বলুন । পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে । ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ? পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ? ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো ।

মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব । ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ? পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।

ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ? পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি । ডাক্তার : তারপর ? পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।

পুরোটাই আনন্দের একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে। জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের। কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের । মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের। এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে।

জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক। অন্য দুজন তা মেনে নিল। জওয়ান বললো , সেক্সের পুরো টাই আনন্দের। এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ? জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমাকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না। ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না।

ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না। : প্রেমিকা আছে ? : না। : পরকীয়া করেন ? : ন… : টানাবাজার যান ? : না। : মাস্টারবেট করেন? : না। ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!” লিঙ্গ সমস্যা একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন।

সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত। তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।

কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে। এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।

আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ। এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ।

এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ। বেদুঈনের উট এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।

দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট। খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন।

কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো। এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো।

সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে। ‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে। তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।

’ বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা। বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’ সন্তানসন্ততির দায়ভার এক দম্পতি আদালতে গেছেন তালাক দিতে। কিন্তু স্ত্রী তালাক দিতে নারাজ।

আদালতে বেশ কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন তিনি। বিচারক ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি কাঁদছেন কেন? তালাক হলে তো আপনার স্বামী আপনাকে খোরপোষ দেবেন। তাতে তো ভালোই চলে যাওয়ার কথা। ’ ভদ্রমহিলা বললেন, ‘আমাদের ৪৫ বছর বিয়ের বয়সে ১৬ জন সন্তান হয়েছে। আর নাতি-নাতনি মোট ২৩ জন।

’ বিচারক বললেন, ‘তাতে সমস্যাটা কী?’ ভদ্রমহিলা বললেন, ‘কিন্তু বিয়ের সময় আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, তালাক হলে সব সন্তানসন্ততির দায়ভার যে আমাকেই বহন করতে হবে। ’ শুরু করার আগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই। ’ স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে। ’ স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।

পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে। ’ এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’ স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল। ’ কুকুরকে শিক্ষাদান পার্কে একটা বিরাট কুকুর নিয়ে বসে আছে বাবু। এক তরুণী যাচ্ছিলো পাশ দিয়ে, দাঁড়িয়ে বললো, ‘বাহ, বেশ তো কুকুরটা!’ বাবু হাসলো।

‘হ্যাঁ। খুব রোমান্টিক ও। আর মেয়েরা তো ওকে খুব পছন্দ করে, দারুণ সেক্স করতে পারে কি না। ’ তরুণীর চোখে আগ্রহ ফুটলো। ‘তাই?’ ফিসফিস করে জানতে চাইলো সে।

বাবু বললো, ‘হ্যাঁ, দেখতে চান? চলুন আমার বাসায়। ’ বাড়ি ফিরে মেয়েটাকে সাথে নিয়ে নিজের ঘরে এলো সে। মেয়েটাকে জামাকাপড় খুলতে বলে সে কুকুরটার দিকে ফিরলো, ‘কালু, এই আপুটাকে আদর করো তো!’ কালুর কোন ভাবান্তর হলো না। বাবু আবার হুকুম দিলো, তবুও সে গ্যাঁট হয়ে বসে রইলো। এবার বাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্যান্ট খুলতে খুলতে বললো, ‘ঠিক আছে, কালু, তোমাকে দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে কী করতে হবে, কিন্তু এ-ই শেষবার, বলে দিচ্ছি!’ এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন।

বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম। যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন। এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা । ব্যবসায়ী স্বভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন : ১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।

২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়। ৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা । কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন: ১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে? ২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে? ৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়। তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।

ইন্টারেট থেকে। আমার যত কৌতুকঃ কিছু কমন কৌতুক আরও কিছু কমন কৌতুক এবং কিছু কমন কৌতুক মাঝরাত্তিরে কমন কৌতুক আবার কিছু কমন কৌতুক চরম একখান কৌতুক ছাগু আর রাজাকারগো লাইগা কৌতুক আরেকখান চরম কৌতুক আবার কিছু চরম কৌতুক সেইরকম একটা কৌতুক মদনকাণ্ড ও শৌচকর্ম আমার যত রম্য গল্পঃ তথ্যমন্ত্রির ঘড়ি টিভি অথবা একজন নোয়াখাইল্যার গল্প

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।