আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

‘ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রস্তুত নোয়াখালী’

তবে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
গত চারদিন ধরে জেলা সদরের সঙ্গে হাতিয়ার এবং হাতিয়ার সঙ্গে স্থানীয় ছোট দ্বীপগুলোর নৌযোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
এদিকে, দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার কয়েকটি চরে কোনো আশ্রয় কেন্দ্র নেই বলে জানা গেছে।
এসব এলাকার মধ্যে রয়েছে অর্নি ও চালুন্দি ইউনিয়নসহ নলেরচর, কেরিংচর ও নঙ্গলিয়ারচর।
এসব চরসহ আশপাশের চরগুলোতে অন্তত দুই লাখ লোকের বসবাস।

এখানে বেশিরভাগ চরে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নেই।
বুধবার সকালে সরেজমিনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রতিনিধি দেখেন, এসব চরে নেই পর্যাপ্ত সংখ্যক ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র। যেগুলো আছে তার অবস্থাও নাজুক। কোনোটিতে তালা ঝুলছে।
এ অবস্থায় চরের বাসিন্দারা নিজ নিজ নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছে।


মহাসেন মোকাবেলায় প্রস্তুতি সম্পর্কে জেলা প্রশাসক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে আলাদা আলাদা কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে ২৪৪টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
প্রত্যেক এলাকায় মাইকে দুর্যোগবার্তা প্রচার করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহেদুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় চারশ’ কিলোমিটারের মধ্যে এলে চরের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হবে।
যেসব এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্র নেই সেখানকার মানুষকে প্রয়োজনে পার্শ্ববর্তী এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হবে বলে তিনি জানান।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.