সবাই যদি দেশকে ভালবাসত, তাহলে কতই না ভাল হত !
ইভটিজিং এর কারনে বেশ কিছু আত্মহত্যার পর আমাদের নজরে আসে যে এটা একটা সামাজিক সমস্যা। সরকারী এ্যাকশন ও সামাজিক আন্দোলনের ফলে, ইভটিজিং অনেকটা নিয়ন্ত্রনে আনা গেছে বলে মনে হচ্ছে। তার মানে দাড়াচ্ছে, সরকার চাইলে ইভটিজিং এর মত সামাজিক ব্যধিও নিয়ন্ত্রন করতে পারেন।
একইভাবে আমাদের সরকার যদি সচেষ্ট হয়, তাহলে আমাদের অন্যান্য সামাজিক ব্যধিগুলোও দুর করতে পারেন। যেমন, ঘুষ ও দূর্ণীতি হল আমাদের সমাজের একটা মারাত্মক ব্যাধি। সামাজিক ভাবে যদি এর বিরুদ্বে আন্দোলন তৈরি করা যায় এবং সরকার ষদি এতে সহায়তা দেয়, তাহলে এগুলোকে সহজেই দুর করা সম্ভব। সমাজিক ভাবে বলা হতে পারে ঘুষখোরদের সামাজিক ভাবে বয়কট করুন, ঘুষখোর ও দূর্ণীতিবাজদের ঘৃণা করুন , রেডিও ও টিভি তে নিয়মিত ঘুষ ও দূর্ণীতির বিরুদ্বে প্রচারনা চালানো যেতে পারে, তাহলে ঘুষ ও দূর্ণীতি কমে আসতে বাধ্য।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।