আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ধ্বংসাত্বক স্বেচ্ছাচারী রাজনীতির পরিবর্তে যুক্তিনির্ভর ব্যাপকভাবে জনগনের অংশগ্রহনমূলক রাজনীতির একটি ফর্মূলার প্রস্তাব করছি

বর্তমানে দেশে‍ যে রাজনীতি চালু রয়েছে তা এক কথায় নীতি ও আদর্শহীন অন্ত:সারশূন্য একটি দেউলিয়ার রাজনীতি যা শুধুমাত্র জনগনের দূর্ভোগ সৃষ্টি করে, জনগনকে কষ্ট দেয়, জনগনকে চরমভাবে ঠকায়, জনগনের সাথে করে চরম বেঈমানী এবং জনগনের অর্থ-সম্পদ লুন্ঠন করাই যেই রাজনীতির মূল লক্ষ্য। যে জনগন ভোট দিয়ে আপনাদের সরকার গঠনের সুযোগ করে দেয়, যে জনগন অর্থ দিয়ে দেশের উন্নয়নের জন্য আপনাদের সরকারপ্রধানের আসনে বসায়, সেই জনগনের সাথেই কিনা প্রতারনা! এমন অবিচার ও অন্যায় আচরন করা কি কোন বিবেকবান লোকের দ্বারা কখনও সম্ভব? কিন্ত এটাই হলো আমাদের দেশের বাস্তব চিত্র। এদেশে যারাই রাজনীতি করে, তাদের প্রত্যেকেই কেমন জানি হয়ে যায় বুদ্ধি-বিবেকহীন, লজ্জাহীন এক আজব প্রকৃতির মানুষ। আর ক্ষমতা পেলে তারা যেন হুসই হারিয়ে ফেলে। তখন ক্ষমতাসীনরা হয়ে যান ক্ষমতাসক্ত, যাদেরকে আর গাজাসক্তদের থেকে আর পার্থক্য করা যায় না।

মন্ত্রী-এমপিদের কথা-বার্তা শুনে ও কাজ-কর্ম দেখে নিজেদেরকে কোন পাগলা গারদের বাসিন্দা বলেই মনে হয়। তখন নিজেকে বড় অপরাধী বলে মনে হয় এই কারনে যে, আমরা এমন সব লোকদের ভোট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ করে দেই, যাদের ভিতরে মনুষ্যত্ব বলতে কোন কিছুর অস্থিত্ব থাকে না, আবার তাদের কাছেই ভাল কিছু আশা করি। বর্তমানের প্রচলিত ধারার রাজনীতির সুযোগে এমন সব অযোগ্য লোকেরা এমপি-মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে, যাদের আসলে রাজনীতি করার নূন্যতম যোগ্যতার বিধান থাকলেও তারা রাজনীতির জন্য অযোগ্য বিবেচিত হতো। আমাদের দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল গুলির সর্বোচ্চ পদে এমন সব লোকেরা অধিষ্ঠিত আছেন, যারা আসলেই জানেনা যে, একটি দলের প্রধানের দায়িত্ব কি আর সরকার প্রধানের দায়িত্ব কি? তারা যদি সত্যি সত্যি বুঝত কোন পদের দায়িত্ব আসলে বেশী, তাহলে তো তারা প্রশাসনের সর্বস্তরে এমন নির্লজ্জ দলীয়করন করতে পারত না। কারন, দলীয়করন করার কারনেই কিন্ত একটি সরকার ব্যাপকভাবে দূর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

আর দূর্নীতির ব্যাপকতায় জনগন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফলে ক্ষমতাসীন দলটির জনপ্রিয়তা ব্যাপক ভাবে হ্রাস পায়। যার ফলশ্রুতিতে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও নির্বাচনে সরকরীদলটি বাজে ভাবে হেরে‍ যায়, যা আমরা বিগত বিশ বছরের সরকারগুলির ধারাবাহিক ফলাফল থেকে নির্দিধায় বলতে পারি। দলীয়করন করার কারনেই কিন্ত সরকার প্রধানরা তাদের জনপ্রিয়তা হ্রাসের সঠিক চিত্রটি বুঝতে পারে না। কারন, দলীয় নেতাকর্মীরা তাদের স্বার্থহানীর আশংকায় প্রকৃত চিত্র সরকার প্রধানদের অবহিত করে না। আমি এই কথাটি বেশ জোর দিয়েই বলতে পারি যে, জনগন যদি কোন দলের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তবে দলীয় নেতাকর্মীদের আপনারা যতই পেট ভরান না কেন, আপনাদের পূনরায় ক্ষমতায় আশার স্বপ্ন শুধুই আশায় গুড়ে বালি ছাড়া আর কিছুই হবে না।

যখন সরকার প্রধান বুঝতে পারেন যে, জনগনের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই, আর তখনই শুরু হয় ক্ষমতা নাছাড়ার অথবা পুনরায় অবৈধ উপায়ে ক্ষমতায় ফিরে আসার নানা ফন্দিফিকিরের। আর এসব ফন্দিফিকির করতে গিয়ে সরকারীদল আরো জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। আর তখনই শুরু করে দেয় নানা তুঘলকি কায়কারবার, যেমন-বর্তমান সরকারের আন্দোলনের ফসল তত্বাবধায়ক সরকার অথচ যখন তারা এটা আঁচ করতে পারল যে জনগনের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নাই, আর তখনই তারা কৌশলে আদালতের মাধ্যমে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দিল। তারপর দেখুন, সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য একটি স্থায়ী নির্বাচন পদ্ধতি যারা বের করতে পারে না, তারাই কিনা হয় দেশের সরকারপ্রধান । একজন সরকারপ্রধানের মুখে কোন কথা বলা শোভনীয় আর কোন কথা বলা শোভনীয় নয়, তা ই যিনি বুঝতে পারেন না এবং যিনি কিনা জনগনের আশা-আকাংখাই অনুধাবন করতে পারেন না, তিনিই হন দেশের সকল জনগনের ভাগ্যনিয়ন্তা।

আসলে উনাদের দোষ দিয়ে তো কোন লাভ নাই। কারন একটি দেশের শাসনভার চালানোর মতো যে মেধা, প্রজ্ঞা, বিচক্ষনতা ও দূরদর্শীতার দরকার হয়, তা আমাদের নারীনেত্রীদের কারোরই নেই। তাছাড়া নারীরা হন খুবই আবেগপ্রবন ,কোমলমতি ও আত্মকেন্দ্রীক স্বভাবের যা প্রয়োজনের সময় কঠোর মনোভাব গ্রহনের প্রধান অন্তরায় । তাই তো আমাদের মাতৃসম সরকার প্রধানগন দলীয় নেতাকর্মীদের বেলায় কোন কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না, যতই অপরাধমূলক কর্মকান্ড করুক না কেন। আর বর্তমানের প্রচলিত ধারার রাজনীতির কারনে তাদের নরমহাতে দেশ চালানোর মতো অত্যন্ত কঠিন কাজটি আরো অনেক বেশী কঠিন হয়ে পড়েছে।

যার ফলশ্রুতিতে তারা অনেক সময় অত্যধিক মানুষিক চাপের কারনে কি করতে হবে, বা কি করা উচিত তা বুঝতে না পেরে উল্টা-পাল্টা কিছু বলে ফেলেন অথবা করে ফেলেন । বর্তমানের রাজনৈতিক নেতৃত্বের চরম অযোগ্যতার ফলে দেশে এখন চরম সংঘাতমূলক ধ্বংসাত্বক রাজনীতি চলছে, যার কারনে মানুষ চরমভাবে বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ । জান-মালের ক্ষতি হয় এমন রাজনীতি আর মানুষ পছন্দ করছে না । মানুষ চায় শান্তিপূর্ন পন্থায় ক্ষমতার পালাবদল হউক এবং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিরাজমান সকল সমস্যার সমাধান হউক। কিন্ত বর্তমান রাজনৈতিক নেতৃত্বের নিকট থেকে ভাল কিছু পাওয়ার কোন সম্ভাবনাও দেশের জনগন দেখতে পাচ্ছে না।

তাই উপরোক্ত সকল বিষয়াবলী বিবেচনা করে বর্তমানের প্রচলিত ধারার রাজনীতির পরিবর্তে আমি আধূনিক প্রযুক্তিনির্ভর ও জনগনের ব্যাপক অংশগ্রহনমূলক মতামতের ভিত্তিতে, সকল শ্রেনী-পেশার মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য, সম্পূর্ন শান্তিপূ্র্ন ও যুক্তিনির্ভর রাজনৈতিক ধারা প্রচলনের একটি ফর্মূলা উপস্থাপন করছি আমার এই লেখার মাধ্যমে। আমার মতে- রাজনীতিবিদেরা ও জনগন মিলে যদি সব সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়, তবে সরকারের ভুল করার মাত্রা অনেক কমে যাবে। ফলে দেশের অর্থসম্পদের অপচয় অনেকাংশে কমে যাবে, যা দিয়ে নূতন নূতন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা যাবে। এখন আসি কিভাবে আমার ধারনার নূতন রাজনৈতিক পদ্ধতির বাস্তবায়ন করা যায় সেই আলোচনায়। বর্তমান সরকারের প্রধান শ্লোগানই হচ্ছে সব ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদ্ধতির।

সেই হিসাবে আমার প্রস্তাবটিকে রাজনীতির ডিজিটাইলেশনও বলতে পারি, যা বর্তমান সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। সুতরাং তাদের কাছে আমার ধারনাটি সমাদৃত হবে বলেই আমার বিশ্বাস । আমার প্রস্তাবিত নূতন ধারার রাজনীতি বাস্তবায়ন করার প্রথম ধাপটি হবে সরকারের একটি নূতন মন্ত্রনালয় গঠন করা- যার নাম হবে নাগরিক কল্যান ও রাজনৈতিক মন্ত্রনালয়। এই মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হবেন দলের মধ্যে সবচেয়ে চৌকস, সহনশীল, মিষ্টভাষী, দূর-দৃষ্টিসম্পন্ন ও দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহনে সক্ষম কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। কারন, এই মন্ত্রীকে সকল রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান ও বিভিন্ন পেশাজীবিদের দাবী দাওয়াগুলি আলোচনার ভিত্তিতে পূরন করে হউক অথবা বুঝিয়ে-শুনিয়ে নিস্পত্তি করতে হবে।

কোনক্রমেই বর্তমান ধারার রাজনীতির সুযোগ দেওয়া যাবে না। আর জাতীয় গুরুত্বপূর্ন অমিমাংসিত বিষয়গুলি ও অন্যান্য সমস্যাগুলি, যেগুলির আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে পৌছানো যাবে না, সেই ক্ষেত্রে নিন্মলিখিত উপায়ে প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে ব্যাপকভাবে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের মাধ্যমে ও জনগনের মতামতের ভিত্তিতে সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য একটি সমাধান বের করা সম্ভব হবে। সরকারী দল ও বিরোধী দলের মধ্যে যে সকল জাতীয় ইস্যুগুলি নিয়ে ব্যাপক মতপার্থক্য তৈরী হবে, যেমন-বর্তমানে সবচেয়ে বড় ইস্যু হচ্ছে “নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা” নিয়ে দুই দলের মধ্যে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী অবস্থান । এই ইস্যুতেই সরকারীদল ও বিরোধীদলের মধ্যে সমঝোতার কোন লক্ষন নাই। অথচ ইস্যুটি জাতীয় জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বের দাবী রাখে।

আমাদের সরকারীদল ও বিরোধদল উভয়ের কাছেই এই জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনমত সম্পূর্ণরুপে উপেক্ষিত। দুই দলই তাদের পক্ষে দেশের ১৬ কোটি জনগন আছে বলে দাবী করে । কিন্ত বাস্তবে তাদের দাবীর পক্ষে জনমত কতটুকু আছে তা পরখ করে দেখারও সাহস দেখাতে পারে না তারা । নিজেরা যা ভাল মনে করে তা ই জনগনের উপর জনগনের মত হিসাবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্ঠা করে । তাদের এই স্বেচ্ছাচারী মনোভাব জনগনের জন্য চরম বিরক্তির কারন হয়ে দাড়িয়েছে বর্তমানে ।

তাই উপরোক্ত ধরনের অমিমাংসিত জাতীয় ইস্যুগুলি নিয়ে টিভি চ্যানেলগুলিতে ইস্যুগুলির পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান গ্রহনকারীরা যুক্তি উপস্থাপনের মাধ্যমে তাদের অবস্থান জনগনের সামনে তুলে ধরবে, আর জনগন তাদের ভোটার নম্বরের সাথে রেজিষ্টেশন করা মোবাইল থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে ইস্যুটির পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট প্রদানের মাধ্যমে তাদের অবস্থান জানাবে। যে পক্ষে জনগনের ভোট বেশী পড়বে, সেই পক্ষের দাবীই বাস্তবায়নের জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহন করবে এবং উভয় পক্ষকেই উপরোক্ত উপায়ে গৃহীত সিদ্ধান্ত অবশ্যই মেনে নিতে হবে। দেশে যেহেতু প্রায় ১০কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী আছে, যা আমাদের মোট ভোটার সংখ্যার চেয়েও বেশী, তাই আমার প্রস্তাবিত এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন জাতীয় সমস্যাগুলির সমাধানের ব্যাপারে আমি খুবই আশাবাদী । একটি নির্বাচিত জাতীয় বা অন্যান্য ইস্যুর পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তিতর্কের পর্বটির নিয়মাবলী হতে পারে নিন্মরুপ:যথা, ১) প্রথমেই একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা বা ইস্যু নির্বাচন করতে হবে‍ যা সরকারীদল ও বিরোধীদল দ্বারা সমাধান সম্ভব না, ২) ইস্যুটির পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল গুলির পক্ষ থেকে কমপক্ষে ১জন করে প্রতিনিধির নাম, সুশীলসমাজের প্রতিনিধিদের নাম, বিভিন্ন পেশাজীবি সংগঠনের যেমন-আইনজীবি,ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, কবি, সাহিত্যিক, বিচারপতি, পুলিশ, বর্ডারগার্ড, সশস্রবাহিনী, ব্যবসায়ী, শিক্ষকদের প্রতিনিধির নাম তালিকাভূক্ত করতে হবে অর্থ্যাৎ যাদের ভোটাধিকার আছে তাদের সকলেরই দেশের সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখা একান্ত ভাবে প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কারন দেশের যে কোন বড় দ‍ূর্যোগের ফল সকল শ্রেনীর নাগরীককেই ভোগ করতে হয়, ৩) অনুষ্ঠানটি পরিচালনার জন্য শুধুমাত্র একজন উপস্থাপক থাকবে কোন বিচারক থাকবে না, ৪) নির্ধারিত ইস্যুটির পক্ষে একজন বিপক্ষে একজন এভাবে পালাক্রমে তালিকাভূক্তদের মধ্য থেকে একজন একজন করে তাদের যুক্তি উপস্থাপন করবে , ৫) প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ইস্যুটির পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে করে তালিকাভূক্তদের যে কয়দিন সময় লাগবে ততদিন পর্যন্ত জনগন ১টি মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে ইস্যুটির পক্ষে বা বিপক্ষে ১টি করে ভোট নির্দিষ্ট কোড নম্বর দুইটিতে পাঠাতে পারবেন এবং টিভি স্ক্রীনে ইস্যুটির পক্ষে বিপক্ষে এসএমএস এর মাধ্যমে আসা ভোটগুলি সরাসরি দেখা যাবে ক্রিকেট খেলার স্কোর এর মতো, ৬) যুক্তি উপস্থাপন পর্বটি অবশ্যই সরাসরি সম্প্রচার করতে হবে ।

উপরোক্ত পদ্ধতিতে আমরা খুব সহজেই একটি জাতীয় সমস্যা বা ইস্যুর জনগনের ব্যাপক অংশগ্রহনমূলক মতামতের ভিত্তিতে সকলের কাছে গ্রহন যোগ্য সমাধান বের করতে পারি। অবশেষে বলব যেহেতু, সরকারী ও বিরোধী উভয় দলের প্রধানই দেশের ১৬কোটি জনগনকেই দেশের মালিক বলে মনে করেন, তাই আমার এই প্রস্তাবটির পক্ষে তারা ইতিবাচক মনোভাব পোষন করে দেশের উন্নয়নের স্বার্থে,জনগনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর আপনাদের ঐকান্তিক ইচ্ছার প্রমানস্বরুপ বাস্তবায়নে উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহন করবেন। আমরা দেশবাসী বর্তমানের ধ্বংসাত্বক রাজনীতির পরিবর্তে শান্তিপূর্ন ও যুক্তিনির্ভর মানুষের কল্যানের রাজনীতির প্রত্যাশায় রইলাম। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।