আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধীদরের টার্গেট খালেদাকে হত্যা! হত্যার মাধ্যমে বিচার থামাতে চায় যুদ্ধাপরাধীরা।

একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।

দুইবাররে প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে বিরোধীদলীয় নেত্রীর নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ পদধারী সদস্য হলেন একজন হাবিলদার। দুর্বল নিরাপত্তার সুযোগে খালেদাকে হত্যার মাধ্যমে একদিনে সরকারের পতন ঘটাতে চায় যুদ্ধাপরাধীরা। যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া সামনে রেখে দেশের ভেতরে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে বিএনপি চেয়ারপারসন ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার ওপর হামলার আশঙ্কা করছে গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের ধারণা সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীরা এ হামলা করতে পারে।

গত মাসে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে গোয়েন্দারা এমন আশঙ্কা করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা সুরক্ষিত নয়। এখনও তাঁর নিরাপত্তায় অপর্যাপ্ত। এ অবস্থায় তার তিন স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা দেয়া জরুরি বলে মত দেয়া হয়েছে গোয়েন্দারা। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার জন্য তার ওপর গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল।

ওই হামলায় হামলাকারীদের উদ্দেশ্য যদি সফল হতো তাহলে সেদিনই তৎকালীন সরকারকে এর জন্য চরম মূল্য দিতে হতো। এমনকি সরকার পতনের মতো ঘটনাও ঘটতে পারতো। এরকম পরিস্থিতি এড়াতেই খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা তিন স্তর বিশিষ্ট করার তাগিদ দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ককটেল হামলার ঘটনার কথাও বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়, বেগম জিয়া কোথাও যাওয়ার আগেই ওই এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা জরুরি।

এরপর পরিস্থিতি বুঝে নিরাপত্তা ফোর্স মোতায়েন করা উচিত। বর্তমানে বেগম জিয়া নিরাপত্তা বহরে মোট ২৭ জন পুলিশ নিয়োজিত আছে। এ দলের সর্বোচ্চ পদধারী পুলিশ সদস্য হলেন একজন হাবিলদার। ক্লিকঃ Click This Link


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।