আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঈশ্বরের ওপরে শচিন।

পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/

সামুতে আসার পরথেকে মাথায় একটা গন্ডগোল চলছিল। মনে হচ্ছিল দেশের অর্ধেক মানুষ নাস্তিক হয়ে গেছে। কারণ এত বেশি বেশি আস্তিক নাস্তিক পোষ্ট। আমার ধারনা মতে আমাদের দেশে ঘোষনা দেয়া নাস্তিকের সংক্ষা লক্ষে দু-চার হবে।

তবে অনেক নাস্তিক আছেন যারা ধর্মের তোয়াক্কা করে না, আবার নিজেকে নাস্তিক ও বলে না। আমার ধারনা যদি সত্যিই হয় তবে, এই সামুতে এত নাস্তিক মার্কা পোষ্ট কেন? আবার কোন কোন পোষ্টে আস্তিক নাস্তিক এর পক্ষে বিপক্ষে প্লাস মাইনাসও প্রায় সমান সমানই দেখা যায়। সবকিছু মিলে কেমন যেন একটা খটকা বেজে আছিল আমার মাথায়। আজ সকালে হটাৎ আমেরিকার ২০ ডলারের নোট আমাকে একটু প্রশন্তি দেয়। ডলারের নোট নাড়তে নাড়তে হটাৎ চোখে পরে" IN GOD WE TRUST" লেখাটি।

আরো দু-একটা নোট নিয়ে ভাল করে খেয়াল করে দেখলাম, হাঁ তাইতো। তার মানে নাস্তিকের সংক্ষা এতো বারে নি। শুধু মাত্র সামুতেই হয়ত নাস্তিকদের দৌরাত্ব একটু বেশি। কিছুক্ষন আগে পত্রিকা পড়তে পড়তে হটাৎ আবার মেজাজ গড়ম হয়ে গেল কলকাতার পত্রিকা " আনন্দ বাজার" এর একটা নিউজ পড়ে। খবারটার ভাষ্য অনুযায়ি " ক্লডিয়াস" নামের এক ভদ্রলোক বলেছেন শচিন যখন মাঠে নামেন তখন তার ক্ষমতা নাকি ঈশ্বরকেও নিচে ফেলে দেয়।

http://www.anandabazar.com/26khela9.htm আমার কথা হচ্ছে, আপনি শচিনকে স্বয়ং ঈশ্বরই মানতে পারেন, ( ভারতে অবশ্য শচিন পূজো সৌরভ পুজো প্রয়ই হয়) তাতে আমার কোন কিছু যায় আসে না। কিন্তু আপনি যখন ঈশ্বরকে মানবেন, সাথে আপনি কাউকে আবার ঈশ্বরের চেয়েও বড় মানবেন, এটা কেমন করে সম্ভব? ২০ ডলারের নোটের ছবি Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।