আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাষ্ট্রায়াতখাত বিরাষ্ট্রীয়করণ দুনীতিবাজ ও লুটেরা বৃদ্ধি করার কার্যকর উপায়



বাংলাদেশ সংবিধান অনুসারে জনগন সম্পত্তির মালিক। সরকার এ ব্যবস্থাপক মাত্র। অথচ আমরা অনেকেই নিয়মিত বলে থাকি সরকারী সম্পক্তি। আর সরকার এ সম্পত্তির ব্যাপারে যে কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। রাষ্ট্রায়াত প্রতিষ্ঠান জনগনের অর্থে এবং জনস্বার্থে নির্মাণ করা হয়।

কিন্তু বিগত সময়ে অদক্ষতা, দুনীতি ও অলাভজনক হিসেবে চিহ্নিত করে, এগুলো বিরাষ্ট্রীয়করণ করা হয়। জনগনের টাকা চলিত জনগনের স্বার্থে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে লাভ লোকসান কিভাবে হিসেবে করা হয় তা সত্যিই বিষয়কর। অতপর: বিশ্বব্যাংক নামক লাভজনক কোম্পানির স্বার্থে ঋণের মাধ্যমে এ সম্পদ তুলে দেয়া হয় কোম্পানি নামান্তরে কতিপয় লুটেরাদের হাতে। রাষ্ট্রায়তখাত প্রতিষ্ঠানের কোন নীতিমালা নেই, যে সে দুনীতি করবে। রাষ্ট্রায়ত প্রতিষ্ঠানে দুনীতি করা হয় ব্যক্তি পর্যায়ে।

অপর দিকে কোম্পানির দুনীতি হয় কোম্পানির নীতির মাধ্যমে। যেমন উদাহরণ দিয়ে বলা যায় রাষ্ট্রায়ত প্রতিস্ঠানে ব্যক্তি পর্যায়ে দুনীতির কারণে একে কোম্পানি করা হয়। দেশের উমুক্ত করা হয় বেসরকারী টেলিযোগাযোগ খাত। আগে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে কতিপয় ব্যক্তি চুরি করে। অপর দিকে বেসরকারী খাত উম্মুক্ত করার পর বর্তমানে গ্রামীণ, সিটিসেল, একটেল, ওয়ারিদ, ঢাকা ফোন, ন্যাশনাল ফোন, পিপলস ফোন আর কতফোনগুলো ভিওআইপি দুনীতি করছে।

অর্থাৎ আগে কতিপয় ব্যক্তি দুনীতি করতো। এখন কতগুলো প্রতিস্ঠান জনগনকে শোষণ করছে। অবাক বিষয় হচ্ছে। বেসরকারী খাতে দুনীতি নিয়ে কেহ কথা বলে না।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।