আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুড়ানো মানিক ।



হযরত আলী(রাঃ) এর অমুল্যবানী - ১। প্রকৃত দ্বীনদারী পার্থিব স্বার্থ ত্যাগের মাধ্যমেই সম্ভব। ২। কারোসাথে বাক্যলাপ না হওয়া পর্যন্ত তাকে তুছ্ছজ্ঞান করোনা। ৩।

কেউ স্বীকৃত না দিলেও তুমি তোমার সদাচরন অব্যাহত রাখবে। ৪। বন্দ্ধুত্ব করার মত কোন যোগ্যলোক পাওয়া না গেলেও অযোগ্যদের সাথে বন্দ্ধুত্ব করতে যেও না। ৫। অল্প বিদ্যায় আলম বিনষ্ট হয়।

শুদ্ধ জ্ঞানই আমলের পুর্ব শর্ত। ৬। সততার মাধ্যমে একজন নিরিহ প্রকৃতীর লোকও যে মর্যাদার অধিকারী হয়,বুদ্ধিমানেরা রকমারী কলাকৌশল প্রয়োগ করেও তার নিকটে পৌছতে পারে না। ৭। ধন সম্পদের অহংকার থেকে আল্লাহর পানাহ চাও।

এটা এমন একরোগ, যা মানুষকে ধ্বংসের শেষ পর্যায়ে পৌছিয়ে দেয়। ৮। সেই ব্যক্তির পক্ষেই সর্বাধিক সৎকর্ম করা সম্ভব,যে ক্রোধ নিয়ন্ত্রনে সক্ষম। ৯। সর্বাপেক্ষা করুনার পাত্র হছ্ছে ঐ ব্যক্তি- ক) যে আলেম ব্যক্তির উপর জাহেলরা কতৃত্ব করে।

খ)যে ভদ্রব্যক্তি কোন ইতর লোকের অধীন হয়ে পড়ে। গ) ঐ সৎব্যক্তি যার মাথার উপর পাপিষ্ঠ চেপে বসে। ১০। সর্বোত্তম বক্তব্য সেটিই,স্বয়ং বক্তা যা কার্যে পরিনত করে। ১১।

সর্বাপেক্ষা আহম্মক ঐ ব্যক্তি যে অন্যের বদঅভ্যাসের প্রতি ঘৃনা পোষন করে , এবং লোক চক্ষুর আড়ালে নিজেই সেই সব বদঅভ্যাসে জড়িত থাকে। ১২। দুনিয়া ও আখেরাত দুই সতীনের ন্যায়। স্বামী যেমন একজনকে খুশি করতে চাইলে অন্যজন ক্ষিপ্ত হয়। তেমিনি কেউ দুনিয়ার জীবনকে সুখময় করতে চাইলে আখেরাতের ক্ষতি এবং আখেরাতকে নির্বিগ্ন করতে চাইলে দুনিয়ার জীবনের ক্ষতি স্বীকার করা ছারা গত্যন্তর নেই।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।