আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের প্রস্তাবিত শিক্ষানীতি ২

আমি একজন বাঙ্গালি রমনী.......

 সুপারিশমালা ঃ ১। শিক্ষার মাধ্যম শিক্ষার সকল স্তরে শিক্ষার মাধ্যমে হবে মাতৃভাষা ২। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন পশ্চিম পাকিস্তানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যেমন সরকারি অর্থ সাহায্য প্রদান করা হয়; তেমনি পাকিস্তানের বাংলা অঞ্চলের কলেজ সমূহের উন্নয়নের অর্থ সাহায্য প্রদানের সুপারিশ। ৩। বই পুস্তকের সরবরাহার্থে ব্যবস্থাপত্র জরুরী ভিত্তিতে ইংরেজী ও অন্যান্য ভাষায় লিখিত বই পুস্তক যথাসম্ভব বাংলার অনুবাদের ব্যবস্থা গ্রহণ করার এবং তা সকল বিদ্যালয় মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরবরাহ করা সুপারিশ করা হয়।

৪। চিকিৎসা শিক্ষা করাচীতে একটি নতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সহ নিমার্নের বিষয়টি পরীকষা নিরীক্ষা করে দেখতে হবে। পূর্ব পাকিস্তানের ইতোমধ্যে স্থাপতি মেডিকেল কলেজ সমূহে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরা। ৫। কৃষি শিক্ষা উভয় প্রদেশে কৃষি শিক্ষা বিস্তার কল্পে আরো কৃষি ও ভেটেরিনারি মহাবিদ্যালয় স্থাপন করা, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এম.সি-সি ক্লাসের ভর্তির সিট সংখ্যা বৃদ্ধি নতুন বিষয় খোলা, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংযোজন পূর্ব পাকিস্তানে আরো একটি কৃষি কলেজ স্থাপনের সুপারিশ করা হয়।

৬। নারী শিক্ষা বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন : মেয়েদের জন্য ভিন্ন কমন রূম ভিন্ন পরিক্ষা ভিন্ন বাথরুমের ব্যবস্থা করা; মেয়েদের কর্মজীবনের সাথে সম্পৃক্ত বিষয়াদি পড়াবার ব্যবস্থা করার সুপারিশ করা হয়। ৭। মাদরাসা শিক্ষা মাদরাসা শিক্ষাকে আধুনিককরণ বৈজ্ঞানিক ও যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করা, কেন্দ্রীয় ইসলামী গবেষণা কেন্দ্রের ও ইসলামী একাডোিমর উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্ধ এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগ্য বিশেজ্ঞ ও রিসার্চ স্কলার নিয়োগের ব্যবস্থা করা। ৮।

ভোকেশনাল শিক্ষা ইতোমধ্যে স্থাপিত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়টিকে পূর্ণ বিশ্ববিদ্যাললে রূপান্তর প্রয়োজনীয় সাজসরঝ্হাম ও যন্ত্রপাতির যোগান নিশ্চিত করা পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যাালয় থেকে ভোকেশনাল শিক্ষা গ্রহণ করার পর ছাত্রছাত্রীদেরকে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন অনুসারে বি.এস.সি (টেক) পড়ার সুযোগ দান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দু সেশন খোলা পুরোপুরি সিমেস্টার পদ্ধতি চালু করা। ৯। হোটেল সমস্যা দূরীকরণ বিশ্ববিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসিক সমস্যা দূরীকরণার্থে প্রয়োজনীয় হল ও হোস্টেলের সংখ্যা বৃদ্ধি করা। ১০। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ঢাকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার জগন্নাথ কলেজসহ অন্যান্য কলেজে নৈশকালীন এম.এ, এমএসসি এম কম পাঠদানের ব্যবস্থা।

পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিটি জেরা পর্যায়ের কলেজ সম্মান কোর্স খোল্বার ব্যবস্থা করা। পূর্ব পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে নতুন নতুন বিভাগ খোলা প্রতিটি বিভাগে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সাজসরঞ্জাম শিক্ষা উপকরণ নিশ্চিত করা; বিশ্ববিদ্যালরেৎদর গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করা। পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি জেলা সদর সর্ব প্রকার ভৌত ও আঞ্চলিক সুবিধা একটি সরকারী ডিগ্রি কলেজ খোলা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সুসংহত করা।  ইতিবাচক দিক ঃ ১. শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষা কে গ্রহণ করা হয়েছে।

২. শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য এ অঞ্চলে কলেজ সমূহের উন্নয়নে অর্থ সাহায্য প্রদানের সুপারিশ করা হয়েছে। ৩. এ অঞ্চলে ছাত্র-ছাত্রীরা ইংরেজিতে দুর্বল। অন্যান্য ভাষার ক্ষেত্রে একথা আরও সত্য। এ কমিশনের সুপারিশ জুরুরী ভিত্তিতে ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষায় লিখিত বই পুস্তক বাংলায় অনুবাদের ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। এবং তা যথাশ্রীর্ঘই সকল বিদ্যালয় মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরবরাহ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বলা হয়েছে।

৪. কৃষি শিক্ষার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। দেশের কৃষি শিক্ষা বিস্তারকল্পে দেশের উভয় দেশে আরও কৃষি ও ভেটেরিনারি মহাবিদ্যালয় স্থাপন করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ৫. যেসব প্রতিষ্ঠানের ছেলে মেয়েরা একসাথে পড়াশোনা করে সেখানে ছাত্রীদের জন্য আলাদা আবাস ভিন্ন কমন রুম ভিন্ন পাঠ্যক্ষ্য ভিন্ন বাথরুম সৃষ্টি মেয়েদের কর্মজীবনের সাথে সম্পৃক্ত বিষয়াদি পড়াবার সুযোগ সৃষ্টি করার বক্ষা বলা হয়েছে। ৬. মাদরাসা শিক্ষাকে আধুনিকীকরণ ও বৈজ্ঞানিক ও যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে প্রচলিত মাদরাসা শিক্ষার প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যোগ্য বিশেষজ্ঞ ও রিসার্চ স্কলার নিয়োগদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

৭. এ কমিশস ভোকেশনাল শিক্ষকের প্রতি গুরুত্বরোপ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে স্থাপিত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিরসহ অন্যান্য সাজসরঞ্জাম পূর্ণমাত্রায় যোগান দানের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ৮. আবাসিক সমস্যা দূরীকরণার্থে বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। ৯. উচ্চ শিক্ষার উন্নতির জন্য ঢাকা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার জগন্নাথ কলেজসহ অন্যান্য কলেজ নৈশকালীন এম.এ. এম.এস.এস ও এম.কম পাঠদানের ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিটি জেরাে সদরে সর্ব প্রকার ভৌত আঞ্চলিক সুযোগ সুবিধা সহ একটি সরকারি ডিগ্রি কলেজ খুলতে বলা হয়েছে।

পূর্বপাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন নতুন বিভাগগুলোর জ ন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ১০. কমিশন মতামত গ্রহণের নিমিত্তে প্রথম কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিদের মতামত গ্রহণ করা হয়েছে এমনকি যারা এ ব্যাপারে কমিশনের সাথে মত বিনিময়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে তাদেরকেও কমিশন মতামত গ্রহণের সুযোগ দেয়া হয়েছে।  নেতিবাচক দিক ১. কমিশনের সদস্যদের ৫ জনের মধ্যে ১ জন ছাড়া বাকি ৪ জনই শিক্ষা সংক্রান্ত সমস্যাবলী সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। ফলে তাদেরকে মূল সমস্যার ভিতরে ঢুকে তার সম্ভাব্য সমাধান খুঁজে বের করা ছিল তাদের পক্ষে খুবই দূরুহ কাজ। ২. কমিশনের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের নাগরিক।

তারা অত্র প্রদেশের শিক্ষা বিষয়ক সমস্যাবলী সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। ৩. এ কমিশনের সুপারিশে নারীশিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয় নি। তাদের জন্য আলাদা কিংবা সমন্বিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের কথা বলা হয় নি। ৪. কৃষি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেয়া হলেও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গ্রহণ করা হয় নি। ৫. চিকিৎসা শিক্ষার উপর গুরুত্বরোপ করা হয়নি।

সপ্তম মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনের দাবিকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে। ৬. উচ্চ শিক্ষার উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট বাস্তব সম্মত সুপারিশ গ্রহণ করা হয় নি। ৭. কমিশনের সুপারিশে প্রাথমিক শিক্ষার উপর কোনো সুপারিশ দেয়া হয় নি। ৮. বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট কাঠামো পুনগঠণের কথা বলা হলেও তার প্রয়োগিক দিককে উপক্ষো করা হয়েছে। ৯. শিক্ষানীতির কোনো দর্শন এখানে উল্লেখ করা হয় নি।

সমালোচনা: মূলত এই শিক্ষা নীতি তৎকালীন পাকিস্তানের অবস্থার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। এই শিক্ষানীতিতে কোন নির্দিষ্ট শিক্ষাস্তরের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়নি। তবে কৃষি শিক্ষা ও মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নের কথা বলা আছে। মূলত ছাত্র আন্দোলনে প্রেক্ষাপটে হামুদুর রহমান শিক্ষাকমিশনটি তৈরি হয়েছিল যা কোন জাতীয় শিক্ষানীতি তৈরীর জন্য যথপোযুক্ত ছিল না। কুদরত-ই খুদা শিক্ষা কমিশন(১৯৭৪ খৃষ্টাব্দ)  পটভূমি ঃ পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর শাসন ও শোষণ হতে স্বাধীনতা অর্জনের পর স্বাধীনতার নবীন সূর্যের উদয় এদেশের মানুষের নবজীবন সৃষ্টির উজ্জ্বল সম্ভাবনার তোরণ দ্বারা উন্মুক্ত করেছে।

এই নবজীবন সৃষ্টির অন্যতম চাািবকাঠি যে শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে নিহিত, সে সত্য এদেশের মজনগণ দীর্ঘকাল পূর্বেই উপলদ্ধি করেন। এজন্যই শিক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কারের দাবি এদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে এসেছে। সাম্রাজ্যবাদী ঐপনিবেশিক শক্তিসমূহ তাদের নিষ্ঠুর শোষণের স্বার্থে এদেশের শিক্ষা বিস্তারের পথে নানা প্রতি বন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। জনগণ ও ছাত্রসমাজ বারংবার এসব প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। তাই স্বাধীনতার নতুন প্রভাতে এই শিক্ষা ব্যবস্থার পূণগঠণ তাই জাতির সম্মুখে একটি মৌলিক দায়িত্ব রূপে দেখা দিয়েছে।

১৩৭৯ সনের ১১ শ্রাবণ (১৯৭২ খৃষ্টাব্দের ২৬ জুলাই) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ সরকার জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। এ দেশের কৃষি সন্তান, প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. কুদরাত-এ-খুদার নেতৃত্বে ১৮ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা প্রশাসকদের নিয়ে এ কমিশন গঠিত হয়। এটি সঙ্গত কারণেই খুদা কমিশন নামে পরিচিতি লাভ করে এবং এর প্রতি বেদনাটিও খুদা কমিশন রিপোর্ট নামে অভিহিত হয়। ১৯৭২ সালের ২৪ শে সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কমিশনারটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বর্তমান শিক্ষার নানাবিধ অভাব ও ত্র“টি বিচ্যুতি দূরীকরণ শিক্ষার মাধ্যমে সুষ্ঠু জাতি গঠনের নির্দেশ দান এবং দেশকে আধুনিক জ্ঞান ও কর্মশক্তিতে বলীয়ান করার পথ নির্দেশের উদ্দেশ্যেই সরকার এই কমিশন নিয়োগ করেন। ভারত সরকারের আমন্ত্রণ ক্রমে আমরা কমিশনরে সভাপতির নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যগণ ১৯৭৩ সালের জানুয়ারী মাসে ভারতম সফর করেন প্রায় একমাস ব্যাপী এই সফরের তারা ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে মূলধন প্রত্যক্ষ াভিজ্ঞতা অর্জন করেন।

তাছাড়া রিপোর্ট সম্পর্কে জনমত যাচাই ও করা হয় এবং দেশের অভ্যন্তরে পরিভ্রমণ করে সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। কমিশনরে গভীরে চিন্তা দীর্ঘ আলোচনা ও মতামত বিশ্লেষণের পর শিক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে তারা সিদ্ধান্তে পৌছেছেন প্রায় চারশো জন্য সদস্য সম্বলিত ৩০টি অনুধ্যান কমিটি ও বিশেষ কমিটির মাধ্যমে আমাদের শিক্ষাবিদ ও সুধী সমাজের উল্লেখযোগ্য অংশ কমিশনের সুপারিশ পণয়নে সহায়তা করে। সরকারি প্রস্তাবের নির্দেশ ক্রমে ১৯৭৩ সালের ৮ই জুন অন্তবর্তীকালীন রিেেপার্ট পেশ করা হয় এবং রিপোর্ট গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রদান করেন। ৩০শে মে ১৯৭৪ তারিখে ৩৬টি অধ্যায়ে বিভক্ত ৪৩০ পৃষ্ঠার (মুদ্রিত) এ রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু দুভার্গের বিষয় ১৫ই আগষ্ট ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু প্রায় সপরিবারে ও অনেক বিশ্বস্ত সহকর্মী সহ ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাযজ্ঞের শিকার হন।

প্রতিক্রিয়াশীলরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেয়। তারা খুদা কমিশনরে রিপোর্টটিকে জনগণের মধ্যে প্রচারিত হতে দেয়নি।  কমিটির সদস্যবৃন্দঃ ড় মুহাম্মদ কুদরত-এ-খুদা ড় মোহাম্মদ ফেরদাউস খান, ড় এম ইউ আহমেদ মাহমুদ মোকাররম হোসেন, ড় মোহাম্মদ নুরুস সাফা এম আবদুস হক, ড় আনিসুজ্জামান, ড় নুরুল ইসলাম, ড় শামসুল ইসলাম, ড় আ. ম জহুলুল হক, ড় সিরাজুল হক, ড় বাসন্তী গুহ ঠাকুরতা, ড় মেহাম্মদ আবু সুফিয়া, ড় মুহাম্মদ নূরুল হক, ড় মোহাম্মদ হাাবিবুল্লাহ হেনা দাস, ড় মোঃ আশরাফ উদ্দিন খান। বাংলাদেশের প্রস্তাবিত শিক্ষানীতি ৩

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.