আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

স্বপ্নে ক্রোধের অগ্নিবীনা..



একজন কে খুঁজছি দিন রাত.. হঠাৎ করেই এর সুত্রপাত। শার্টের হাতার ভেতর গোপনে লুকানো একটা দো-ধারের ছোরা; ক্রোধের আগুনে খুবই যতনে সান দিয়ে;শোকের আস্তিনে মোড়া। একজন কে খুঁজছি দিন রাত... শকুন কে দেখে নেবো এক হাত। বাবার চোখে আঁচড় মেরেছে সে আজ তাই দৃষ্টিহীন সেই বাবা হাতড়ায়ে চলে শব্দহীন বসে এমন দৃশ্য যায়না কভু ভাবা। আমিও তাই হতে চাই শকুন তবে যার যা ইচ্ছে মোরে বকুন।

চোখে ভাসে; বুকে শকুনের হানা বাবার হাত বাঁধা মায়ের চোখ বোনটির লণ্ডভন্ড দেহ খানা আর কারো নয় এ আমার শোক। সেই শকুন কে খোঁজে অন্ধ বাবা আমারও হাতে শিকারী থাবা। শকুন ধরেছি.. ধরেছি শকুন শুরু হলো চারদিকে হৈ হৈ চৈ চৈ হাজার কণ্ঠে আহ্ববান- আসুন... স্যার মৃত্যুর রায়ে করুন সই। জড়ো হয় হাজার-শত মানুষ আদালতে;বিভক্ত তারা দুদলে স্বাক্ষী নেয়া শুরু কারো নেই হুশ আরো মানুষ আসছে দলে দলে। বিচার শুরু শকুনের বিচার বলুন সবাই এ কি রাজাকার ? একদল- রাজাকার--রাজাকার অন্যদল একদম চুপচাপ; সে বিচার কি করেছে পরিবার ? একদল সমস্বরে-না-না-না--না।

অন্যদল একদম চুপচাপ; সমাজ কি করেছে সে বিচার ? একদল সমস্বরে- না-না-না---না। সমবেত হতে থাকে অন্যদল; সে বিচার কি করেছে রাষ্ট্র কল? একদল সমস্বরে -না -না- না--না। রাষ্ট্রে সমবেত হয় অন্যদল। তার মৃত্যুদণ্ডের রায় দিলাম। দো-ধারা ছুরিটা বের করলাম.. একদল সমস্বরে-জয় বাংলা নারায়ের তকবির অন্যদলে চারদিকে ধর -ধর ধর চলে শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া।

ধর--ধর-ধর কুত্তার বাচ্চারে ভেঙ্গে যায় ঘুম সেই চিৎকারে রক্ত রক্ত আর রক্ত চারিদিকে চোখ লাল; মৃত্যুদণ্ড রায় লিখে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।