যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
একটা বাড়ীর দুই বার্নারের গ্যাসের চুলার জন্য সরকার জনগণের কাজ থেকে নিচ্ছে সাড়ে চারশ টাকা। সে ইচ্ছে করলে সারা দিন-রাত গ্যাস খরচ করতে পারে, সরকার দেখতে আসছে না। তবে কেউ যদি এই বাড়তি গ্যাস জেনারেট করে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের মাধ্যমে ঘরের টিভি, ফ্রিজ, এসি চালায় বা বাতি জ্বালায় সেটা নিঃসন্দেহে জনগণের সম্পত্তির চৌর্য্যবৃত্তি হিসাবে পরিগণিত হবে। কারণ বাসায় সরবরাহকৃত গ্যাস কেবল রান্নার জন্য, অন্য কোন ব্যবহারের জন্য নয়। আর একটা হাউজহোল্ডে নিশ্চয়ই দিবারাত্রি রান্নার প্রয়োজন পড়বে না। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি রীতিমত বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি হচ্ছে এমন জেনারেটর যা বাসা-বাড়ীর রান্নার গ্যাস দিয়ে চালিয়ে অবৈধভাবে এই কাজগুলো করতে যে কাউকে প্রলুব্ধ করতে পারে।
এভাবে চলতে থাকলে সেদিন খুব দূরে নয় যখন গ্যাসের চুলার জন্যও মিটার স্থাপিত হবে। প্রশাসনের নাকের ডগায় এমন গ্যাস-জেনারেটর কেমনে বিক্রি হয়?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।