আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু বৃটেন।

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

সারা বিশ্বে বাংলাদশের বন্ধুর অভাব নেই। অনেক বন্ধুর মধ্যে গ্রেট বৃটেন এক নিঃস্বার্থ পরোপকারী বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার। বৃটিশরা চলে যাওয়ার অনেক পড়ে প্রমাণ মিলছে। যারা বৃটিশ বিরুধী আন্দোলনের অংশীদার এবং বৃটিশ বিরুধীতা করে দেশ বিভাগ সহ এই উপমহাদেশে অনেক রাজনৈতিক উথ্বান পতন। আমরা ইতিহাসের পাতায় সন্নিবেশীত দেখেছি।

অনেক অধ্যায় দূঃখজনক। ২শত বছরের শাসনে আমরা বৃটেনের অপশাসন এবং লুটেরা বাণিজ্য দেখেছি তা সত্যিই। এবং এই শাসনে আমাদের সিষ্টেম উন্নত হয়েছে, পেয়েছি তাদের তৈরী একটা বিশাল অবকাঠামা। তার মধ্যে উল্লেখ করা মতো তা হলো রেলপথ। তাছাড়া এই বিংশ শতাব্দিতেও তাদের যত উপনিবেশ ছিল ।

সেই সব দেশও আমাদের দেশ গুলো থেকে অনেক উন্নত। এখন প্রশ্ন জাগে তাদের কলোনেল জাতী হিসাবে থাকা কি ভালো ছিল। বা আমাদের পিছিয়ে পড়া জাতী হিসাবে আমরা আমাদের ভাগ্য কতটুকু পরিবর্তন করতে পেরেছি। এক কলোনেল জাতী থেকে আরেক কলোনেল জাতীতে প্রবেশ। আমাদের এখন নিয়ন্ত্রন করছে আমেরিকা।

শুনে এসেছি বৃটেনের রাণীর বাসভবনে টেমস নদী খনন করে উপমাহদেশের জাহাজ রাণীর প্রাসাদে প্রবেশ করতো । তাতে কি যেত অনেকে জানতেন না। এখন আমার মনে প্রশ্ন জাগে স্বাধীনতার স্বাধ এবং তিক্ত অভিজ্ঞতা উন্নয়ন বঞ্চিত ভোগা নাঙ্গা অপুষ্টির স্বিকার এক জাতি । তারা যে উন্নয়ন করেছিল তার সমকক্ষ হতে পারিনি। রেলপথ ১মিটার বাড়াতে পারিনি।

বরং কমেছে। ইংরেজ জাতী তার দেশের প্রয়োজনে দখল করেছে , লুঠ করেছে। সম্পদ তৈরী করেছে। আমরা কি করেছি আমাদের যুদ্ধা বাহিনী দিয়ে । যাদের কে রাজকিয় বাহিনী বলা হয়।

যে দেশে ৯ কোটি লোক চরম অপুষ্টির স্বিকার সেখানে যুদ্ধা বাহিনীকে পুষ্টির মূল্য সংগ্রহের জন্যে দূর দেশে ব্যাবসা বা দখল করার জন্যে পাঠানো হোক। বর্তমানের প্রজন্মের দাবী হয় কিছু করো নয়তো মরো। বিশ্ব ব্যাংক আই এম এফ থেকে ঋণ নিয়ে এই দেশে উন্নয়ন হয় না তা পূর্বে প্রমাণ মিলেছে। তারা যতই সহজ শর্তে ঋণ দিক আমাদের প্রয়োজন আছে কিনা ভেবে দেখতে হবে। আমরা যদি আমেরিকার পিছনে সময় অতিবাহিত না করে।

বৃটেনের চামচামি করতাম তাহলে অনেক অনেকগুন দেশ এবং জাতি লাভবান হতো। আফ্রিকার কয়েকটি দেশ এবং হংকং তার প্রমাণ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.