আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিবিরের হামলায় আহত অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখার কর্মচারী জাফর মুনশি মারা গেছেন। এটিকে খুন বলে, ঠিক যেমন শিবির এর কুত্তারা মরলে হয়না শহীদ।

যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। শিবিরের হামলায় আহত অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখার কর্মচারী জাফর মুনশি মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে রাজধানীর ধানমণ্ডি গ্রিনলাইফ হাসপাতালে।

নিহত জাফরের মরদেহ শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে আনা হচ্ছে। নিহত মো. জাফর মুনশি( ৪৫) অগ্রণী ব্যাংকের মতিঝিলের দিশকুশায় প্রধান শাখার লিফটম্যান ছিলেন। তার বাবার নাম খোরশেদ আলী, বাড়ি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার গঙ্গাদর্জি গ্রামে। বুধবার তাণ্ডব চালানোর সময় শিবির তার ওপর হামলা চালালে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বিকেলে ভর্তি করা হয় গ্রিনলাইফ হাসপাতালে। নিহতের বড় ভাই শাহাবুদ্দিন জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ব্যাংকের সামনে দাঁড়ানো অবস্থায় লোহার অ্যাঙ্গেল দিয়ে শিবিরের লোকেরা উপর্যুপরি মাথায় আঘাত করেন তাকে। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শাহাবুদ্দিন ও ব্যাংক কর্মকর্তারা তাকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করেন। অগ্রণী ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জাফরের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তার মরদেহ আনা হবে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে। সেখানে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।

অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান শাখার কর্মকর্তারা জানান, শিবির ক্যাডাররা ব্যাংকের সামনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে লাগানো ব্যানার ছিড়ে ফেলতে গেলে জাফর বাধা দেন। এ সময় তাকে ব্যাপক মারধর করেন জামায়াত-শিবিরের লোকজন। উপস্থিত জনতা সে সময় শিবিরের চারজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন। জাফরের চাচা একই ব্যাংকের কর্মচারী (জমাদার) তোতা মিয়া বাংলানিউজকে জানান, জাফরের দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি প্রায় এক বছর ধরে এই ব্যাংকে চাকরি করছিলেন।

#যে ঘৃণার পাহাড় জমছে তোদের জন্যে সেই চাপ নিতে পারবি তো জানোয়ারের দল? জামায়াত শিবির রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।