আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বহু ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য অভূতপূর্ব

রাজপথে সংঘাত-নৈরাজ্য ছেড়ে সংসদে আসার জন্য বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান। ২৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের ১৬তম অধিবেশনের শুরুতে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে গত চার বছরে বিরোধী দল নিয়মিতভাবে সংসদ অধিবেশনে যোগ না দিয়ে সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। আদালত অচিরেই মানবতা-বিরোধী, যুদ্ধাপরাধের সব মামলার রায় ঘোষণা করতে সম হবেন বলেও আশা করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনেই ভবিষ্যতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন হবে।

১৪৮ পৃষ্ঠার রাষ্ট্রপতির ভাষণের প্রায় পুরো অংশজুড়ে সরকারের প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সাফল্যগাথা তুলে ধরা হয়। নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া সংসদের রেওয়াজ। সেই রেওয়াজ অনুযায়ী ২০১৩ সালের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে। রাষ্ট্রপতি ১৪৮ পৃষ্ঠার ভাষণের ভূমিকাংশ পাঠ করেন। পরবর্তী অংশ পঠিত বলে গণ্য করেন স্পিকার।

রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতর থেকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ, উন্মুক্ত ও পরমতসহিষ্ণু আচরণ, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, সব পরে সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা, সমস্যা নিরসনে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, প্রধান বিরোধী দল গত চার বছর সংসদীয় কর্মকাণ্ডে নিয়মিত অংশ না নিয়ে বিরত থেকে তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। ’ তিনি আরও বলেন, ‘কোনো বিশেষ অবস্থানে আঁকড়ে থেকে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও সংঘাত জিইয়ে রাখা কিংবা সংসদ বয়কটের ব্যাপারে অনমনীয় থেকে জনগণ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন না করা গণতান্ত্রিক আচরণের পরিপন্থী। ’ রাষ্ট্রপতি বিরোধী দলের প্রতি সংসদে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সংসদ ও সরকার মেয়াদের সমাপনী বছরে এসে বিরোধী দলকে আবারও আহ্বান জানাব, বয়কট ও জ্বালাও-পোড়াও, সংঘাত-নৈরাজ্যের পথ পরিত্যাগ করুন।

আপনাদের যাবতীয় অভিযোগ, প্রস্তাব, সুপারিশ ও মতামত সংসদের ভেতরে এসে বলুন। ’ বর্তমান নির্বাচন কমিশনই ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আলোচনা প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম আলোচনা প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রধান বিরোধী দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে একটি স্বাধীন, নিরপে ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে ও আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগামীতে একটি অবাধ, নিরপে ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে সম হব। ’ তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এ পর্যন্ত জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে ৫ হাজার ৫১০টি নির্বাচন/উপনির্বাচন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ১৯৭১ সালে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের বিচার ছিল বর্তমান সরকারের অন্যতম নির্বাচনী অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সরকার এই বিচারকাজ শুরু করেছে। আশা করা যায়, আদালত অচিরেই মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের সব মামলার রায় প্রদানে সম হবেন। ’ তিনি আরও বলেন, ‘দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বর্তমান সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক উদ্যোগ ও সুদৃঢ় পদপে নিয়েছে। জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার সম্পন্ন ও রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে জাতি তার কলঙ্কের দায় লাঘব করতে সমর্থ হয়েছে।

পলাতক খুনিদের আইনের আওতায় আনতে পারলে এই প্রয়াস পূর্ণতা পাবে। ’ বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহের বিচার বিডিআর আইন অনুযায়ী সম্পন্ন হয়েছে। হত্যাযজ্ঞ মামলার বিচারকাজও চূড়ান্ত পর্যায়ে। ’ রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে অর্থনীতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন, শিা, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণসহ মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিটিক্ষেত্রে সরকারের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ-সংক্রান্ত মামলায় জাতিসংঘ ট্রাইব্যুনালের রায়ে বাংলাদেশের সাফল্য ও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ৬৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘জনগণের মতায়ন ও উন্নয়ন’ মডেল এবং অটিজম বিষয়ে দুটি পৃথক রেজুলেশন গৃহীত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানান রাষ্ট্রপতি।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গত চার বছর দেশের উন্নয়নের জন্য কঠোর ও নিরলস পরিশ্রম করেছে। অনেকক্ষেত্রেই অর্জন করেছে অভূতপূর্ব সাফল্য। সমাপনী বছরে সরকার অবশিষ্ট নির্বাচনী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করবে বলে তিনি আশা করেন। রাজপথে সংঘাত-নৈরাজ্য ছেড়ে সংসদে আসার জন্য বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান। ২৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের ১৬তম অধিবেশনের শুরুতে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে গত চার বছরে বিরোধী দল নিয়মিতভাবে সংসদ অধিবেশনে যোগ না দিয়ে সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। আদালত অচিরেই মানবতা-বিরোধী, যুদ্ধাপরাধের সব মামলার রায় ঘোষণা করতে সম হবেন বলেও আশা করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনেই ভবিষ্যতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন হবে। ১৪৮ পৃষ্ঠার রাষ্ট্রপতির ভাষণের প্রায় পুরো অংশজুড়ে সরকারের প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সাফল্যগাথা তুলে ধরা হয়। নতুন বছরের প্রথম অধিবেশন রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া সংসদের রেওয়াজ।

সেই রেওয়াজ অনুযায়ী ২০১৩ সালের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে। রাষ্ট্রপতি ১৪৮ পৃষ্ঠার ভাষণের ভূমিকাংশ পাঠ করেন। পরবর্তী অংশ পঠিত বলে গণ্য করেন স্পিকার। রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতর থেকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ, উন্মুক্ত ও পরমতসহিষ্ণু আচরণ, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, সব পরে সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা, সমস্যা নিরসনে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে সর্বাত্মক উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, প্রধান বিরোধী দল গত চার বছর সংসদীয় কর্মকাণ্ডে নিয়মিত অংশ না নিয়ে বিরত থেকে তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে।

’ তিনি আরও বলেন, ‘কোনো বিশেষ অবস্থানে আঁকড়ে থেকে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ও সংঘাত জিইয়ে রাখা কিংবা সংসদ বয়কটের ব্যাপারে অনমনীয় থেকে জনগণ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন না করা গণতান্ত্রিক আচরণের পরিপন্থী। ’ রাষ্ট্রপতি বিরোধী দলের প্রতি সংসদে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সংসদ ও সরকার মেয়াদের সমাপনী বছরে এসে বিরোধী দলকে আবারও আহ্বান জানাব, বয়কট ও জ্বালাও-পোড়াও, সংঘাত-নৈরাজ্যের পথ পরিত্যাগ করুন। আপনাদের যাবতীয় অভিযোগ, প্রস্তাব, সুপারিশ ও মতামত সংসদের ভেতরে এসে বলুন। ’ বর্তমান নির্বাচন কমিশনই ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আলোচনা প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম আলোচনা প্রক্রিয়া অনুসরণ করে প্রধান বিরোধী দলসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে একটি স্বাধীন, নিরপে ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে ও আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগামীতে একটি অবাধ, নিরপে ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে সম হব। ’ তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এ পর্যন্ত জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে ৫ হাজার ৫১০টি নির্বাচন/উপনির্বাচন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ১৯৭১ সালে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের বিচার ছিল বর্তমান সরকারের অন্যতম নির্বাচনী অঙ্গীকার। আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সরকার এই বিচারকাজ শুরু করেছে।

আশা করা যায়, আদালত অচিরেই মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের সব মামলার রায় প্রদানে সম হবেন। ’ তিনি আরও বলেন, ‘দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বর্তমান সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক উদ্যোগ ও সুদৃঢ় পদপে নিয়েছে। জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার সম্পন্ন ও রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে জাতি তার কলঙ্কের দায় লাঘব করতে সমর্থ হয়েছে। পলাতক খুনিদের আইনের আওতায় আনতে পারলে এই প্রয়াস পূর্ণতা পাবে। ’ বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বিডিআর বিদ্রোহের বিচার বিডিআর আইন অনুযায়ী সম্পন্ন হয়েছে।

হত্যাযজ্ঞ মামলার বিচারকাজও চূড়ান্ত পর্যায়ে। ’ রাষ্ট্রপতি তার ভাষণে অর্থনীতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন, শিক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণসহ মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিটিক্ষেত্রে সরকারের সাফল্যের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ-সংক্রান্ত মামলায় জাতিসংঘ ট্রাইব্যুনালের রায়ে বাংলাদেশের সাফল্য ও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ৬৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘জনগণের মতায়ন ও উন্নয়ন’ মডেল এবং অটিজম বিষয়ে দুটি পৃথক রেজুলেশন গৃহীত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানান রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গত চার বছর দেশের উন্নয়নের জন্য কঠোর ও নিরলস পরিশ্রম করেছে। অনেকক্ষেত্রেই অর্জন করেছে অভূতপূর্ব সাফল্য।

সমাপনী বছরে সরকার অবশিষ্ট নির্বাচনী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করবে বলে তিনি আশা করেন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।