আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তিন নভোচারী পৌঁছে গেলেন মহাকাশ স্টেশনে

সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী

রাশিয়া, বেলজিয়াম আর কানাডা- এই তিন দেশ থেকে একজন করে নভোচারীর ঠিকানা এখন থেকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন বা আই এস এস৷ কেয়ার অফ মহাশূণ্য৷ কাজাখস্তানের বাইকানুর উত্ক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে গত বুধবার তাঁরা যাত্রা করেছিলেন মহাশূণ্যের পথে৷ বাহনের নাম, সোয়ুজ টিএম এ ফিফটিন৷ বাহনটি তৈরী হয়েছে রাশিয়ায়৷ সফল উৎক্ষেপন, নিরাপদ যাত্রা, স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্থক অবতরণ মহাশূণ্যের স্পেস স্টেশনে, শুক্রবার পার্থিব সময়ে রাতের দিকে৷ রুশ মহাকাশ মুখপাত্র ভ্যালেরি লিনডিন শনিবার সকালে এই তথ্য জানিয়ে দিয়েছেন গোটা বিশ্বের সংবাদমাধ্যমকে৷ মহাশূণ্য গবেষণার কাজকে দ্রুতবেগে এগিয়ে নিয়ে যেতে মহাশূণ্যের এই স্পেস স্টেশন তৈরী হয়েছে বেশ কিছুদিন৷ কিন্তু তাকে ক্রমশ আরও উন্নত করার পাশাপাশি সেখানে নভোচারীদের আরও বেশি সংখ্যায় স্থান সংকুলানও প্রয়োজন হয়ে পড়ছিল দিনে দিনে৷ সম্প্রতি সেই সমস্যাও মিটেছে৷ অর্থাৎ আগে যেখানে মাত্র তিনজনের স্থান হতো, এখন সেখানেই ছয়জন থাকার মত জায়গা তৈরি হয়েছে, ফলে দ্বিগুণসংখ্যক মহাকাশচারী ওই স্টেশনে থাকার সোজা অর্থ, কাজও এগোবে দ্বিগুণ বেগে৷ বেলজিয়াম থেকে ফ্রাঙ্ক দ্য ভিনে এই নতুন দলে মহাশূণ্যে পৌঁছলেন৷ তাঁর কাঁধে গোটা দলের নেতৃত্ব দেওয়ার ভার৷ পদমর্যাদায় তিনিই স্টেশন কমান্ডার৷ ইউরোপের কোন নভোচারীর আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের নেতৃত্বের দায়িত্বও এই প্রথমবার৷ সুতরাং ইউরোপের পক্ষে বিষয়টি গর্বের যে, তাতেও কোন সন্দেহ নেই৷ ISS সম্পর্কে অনান্য তথ্য ও ছবি এই লিংকে পাবেন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।