আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এবার দাবি --- "র‌্যাব ও ডিজিএফআই ভেঙে দিন" এরপর আর কি?



"র‌্যাব ও ডিজিএফআই ভেঙে দিন" Mon, May 18th, 2009 9:11 pm BdST Dial 2324 from your mobile for latest news ঢাকা, মে ১৮ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও ডিজিএফআই-কে প্রয়োজনে বিলুপ্ত করার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। এছাড়া 'বিচার-বহির্ভূত হত্যা' বন্ধে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার এখনো বাস্তবায়িত না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। নিউইয়র্ক ভিত্তিক প্রভাবশালী মানবাধিকার পর্যবেক্ষণকারী সংস্থাটি সোমবার এক প্রতিবেদনে এ কথা বলেছে। ২০০৮ এর জাতীয় নির্বাচনে বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধ করার বিষয়টি ছিল আওয়ামী লীগের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্র"তি। ওই সময় দলটি এ ঘটনার জন্য দায়ীদের আইনের আওতায় আনার কথাও বলেছিল।

সংস্থার ৭৬ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে গত ৫ বছরে অন্তত ১ হাজার বিচার-বহির্ভূত হত্যার সঙ্গে র‌্যাব ও পুলিশ জড়িত ছিল উল্লেখ করে বলা হয়, আগের তুলনায় সংখ্যায় অনেক কম হলেও আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর হত্যা-নিযার্তন বন্ধে নির্বাচনী প্রতিশ্র"তি পূরণে সরকার এখনো ব্যর্থ। এছাড়া ডিজিএফআই 'মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতীকে' পরিণত হয়েছে। ডিজিএফআই-এর বিরুদ্ধে পেশাগত দায়িত্ব-বহির্ভূত বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে তারা রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীকে আটক করে নির্যাতন করেছে বলে ওই সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর কথিত ভুক্তভোগী অনেকেই সংসদসহ বিভিন্ন ফোরামে অভিযোগ করেছেন। প্রতিবেদনে সরকারের প্রতি কিছু সুপারিশও করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।

সংস্থাটি বলছে, প্রয়োজনে ডিজিএফআই ও র‌্যাবকে বিলুপ্ত করতে হবে। কমপক্ষে তাদের কার্যক্রম তদারক করার জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন, ডিজিএফআইয়ের কার্যক্রম সামরিক বাহিনীতে সীমাবদ্ধ রাখা, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করা এবং কার্যপ্রণালী সুনির্দিষ্ট করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মান নিশ্চিত করতে হবে। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এএল/এসকে/২০৪১ঘ. - - - - -- বিডিআর বিদ্রোহের পর বিডিআর জওয়ানদের ধরে এনে বাড়িতে লাশ পাঠানো হচ্ছে! এখন আবার র‌্যাব ও ডিজিএফআই -এর উপর চোখ পড়েছে , এরপর আর কি?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.