আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা - সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি-০৩

andharrat@জিমেইলডটকম

অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা - সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি-০১ অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা - সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি-০২ মূলতঃ উল্লেখিত বিন্দুগুলোতে গুতাগুতি করে শরীরের আভ্যন্তরীণ যন্ত্রগুলোতেই সাড়া জাগানো হয়। যেমন ৮ নং বিন্দু থাইরয়েড/প্যারাথাইরয়েড। ঐ বিন্দুতে দক্ষ হাতে চাপ দিলে কেউ যদি ব্যথা পান তাহলে বুঝতে হবে তার এই গ্ল্যান্ড বা গ্ল্যান্ড সংশ্লিষ্ট যন্ত্রে সমস্যা আছে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ৭০-৮০ বার চাপ দিতে হবে (প্রথম ৩দিন ৫০ বার) উভয় হাতে ও পায়ে, ব্যথা থাকা পর্যন্ত। মানুষের গলার সামনে শ্বাসনালীর উপর প্রজাপতির মত পাখা মেলে বসে আছে থাইরয়েড গ্ল্যান্ড। এটি থেকে থাইরক্সিন নামে বিশেষ একটি রস বের হয়, এর কাজ বিশাল ও দীর্ঘস্হায়ী যেমন : ১. এই গ্ল্যান্ড শিশুর বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ২. ক্যালসিয়াম পাচন করে দেহ থেকে বিষাক্ত বস্তু নির্মূল করে ৩. দেহের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে ৪. কিডনীর কাজ বৃদ্ধি করে ৫. পেশীর কাজ বৃদ্ধি করে ৬. এটি মানসিক গুন-যেমন স্নেহ, ভালবাসা, চিন্তাশক্তি, মন-সংযোগ নির্মানে ভূমিকা রাখে যার ফলে সংযম, শান্ত স্বভাব, নির্মল হৃদয় ও নিঃস্বার্থ চিত্ত বিকশিত করে। থাইরয়েড গ্ল্যান্ড এর কাজ ঠিকমত না হলে..... ১. হাড়গুলো মোটা হয়, তবে লম্বা হয়না। দেহ মোটা ও বেঁটে হয় ২. ত্বক মোটা ও খসখসে হয় ৩. পেশীর মতা কমে যায় ৪. দেহ ফেকাসে হয় ৫. পেট মোটা হয় ও ঘাড়ে মেদ জমতে থাকে ৬. যৌন শীতলতা দেখা দেয় ৭. শরীরে ক্যালসিয়াম কমে যায় ফলে পেশী কম্পন দেখা দেয়, হাঁড় দুর্বল হতে পারে ৮. ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় ও ঘন ঘন খেতে ইচ্ছা করে ৯. হার্ট বিট বেড়ে যায় , ছট ফটানি ও হঠাৎ রেগে যাবার প্রবণতা দেখা দেয় ১০. বয়ঃসন্ধির পরেও এই গ্ল্যান্ড ঠিকমত কাজ না করলে কিডনীতে পাথর জমে। সাবধানতাঃ আমার পোস্ট পড়ে ৮নং বিন্দুতে চাপ দিবেন না।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।