আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৩য় শ্রেণী ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী নিয়োগ বন্ধ করা হউক

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

ঢালাও ভাবে যেভাবে আমাদের সরকারী আধা সরকারী দপ্তরগুলোতে কর্মচারী নিয়োগ দেয়া হয় । তা কতটুকু যৌক্তিক। জনমনে প্রশ্ন থেকে যায় যে , এই নিয়োগ কতটুকু সরকারী স্বার্থ সংশ্লীষ্ট। না এই নিয়োগে কিছু প্রাপ্তির আশায় পদ সৃষ্টি করা হয়। প্রয়োজনে অপ্রোয়জনে।

আর সরকারী কোষাগার থেকে বিপুল পরিমান বেতন/বোনাস পেনসন বাবদ ব্যায় হয়। উন্নত অনেক দেশে এই পদ গুলোকে বিভিন্ন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কে চুক্তি ভিত্তিক লীজ দিয়ে অতিব প্রয়োজনীয় কাজ সমাধা করা হয়। ড্রাইভার থেকে শুরু করে সুইপার পর্যন্ত এইসব কর্মচারী এনলিষ্টমেন্ট কোম্পানী গুলো ১বছর অথবা ২বছরের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে কাজের জন্য প্রেরন করে। তাতে সরকারের বিশাল এক সামাজিক আর্থিক দায় এড়ানো সম্ভব হয়। আমাদের দেশে এরকম ভাবে নিয়োগ দিলে সরকার অনেক আর্থিক ক্ষতি হইতে রক্ষা পেত।

বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ হওয়া সত্বেও এরকম একটি আন্তর্জাতিক মানের ম্যানপাওয়ার সাপ্লাই প্রতিষ্ঠান আমাদের দেশে গড়ে উঠেনি। আর জনগনের ট্যাক্সের টাকা যত্রতত্র ভাবে ব্যায় করা ঠিক হবে না । সরকারকে এখনি সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই নিয়োগগুলো বন্ধ করার। এই সব নিয়োগ শুধুই আমাদের বড় কর্তাদের বিলাসিতা আর বাজার করার কাজে ব্যায় হয়।

বড় কর্তারা দিনকে দিন অলস হয়ে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ তো হচ্ছেই তার সাথে ব্যায় করছেন সরকারী সম্পদের । এক টেবিল থেকে আরেক টেবিলে নিজের ফাইল খানা নিয়ে যেতে পারেন না। চেয়ার থেকে উঠে ফ্যানের সুইচ বন্ধ করতে পারেন না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।