অনেক বছর আগে,
একটি ছেলে একটি মেয়ের সাথে পরিচিত হত বিভিন্ন মাধ্যমে। হয়তবা সেটা বোনের বান্ধবী হিসেবে,বাবার বন্ধুর মেয়ে হিসেবে,ছোট বেলার খেলার সাথী হিসেবে ............। প্রথমে তাদের মধ্যে চোখে চোখে দেখা হত,মনে মনে কথা হত। তারপর প্রেম নিবেদন হত খুব গোপনে। প্রেমের প্রাথমিক পর্যায়ে তারা দুজন দুজনের মধ্যে চিঠি আদান প্রদান করত।
খুব যতœ করে চিঠিগুলো লিখে চিঠির ভেতরে ফুলের পাপড়ি দিয়ে হয়তবা ছোট ভাই বা বোনের মাধ্যমে চিঠিটি আদান- প্রদান করত।
প্রেমের শেষ পর্যায়
যদি তাদের বাবা-মা তাদের সম্পর্ক টা মেনে নিত তাহলে তাদের শেষ পর্যায় ছিল বিয়ে। আর যদি না মেনে নিত তবে তাদের জীবনে নেমে আসতো চরম কষ্ট। তবে তারা একে অপরকে কখনোই হারাতে চায়তনা। তাদের যোগাযোগটা ছিল কষ্টকর কিন্তু উপভোগ করার মত।
(এক গুরু জনের কছে থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে)
বর্তমান যুগের প্রেম
বর্তমান যুগে প্রেম বিভিন্ন ভাবেহয়। হয়তোবা সেটি মোবাইলে.ফেসবুকে,মার্কেটে,বিয়ের বাসায়........। কোন সময় দেখা যায় ছেলেটি মেয়ে কে প্রথম দিনেই বলছে বা প্রথম ঘন্টাতে আর মেয়েটিও তার ডাকে সারা দিচ্ছে সাথে সাথে বা কিছু দিনের মধ্যে। কিন্তু তারা কিছুদিনের মধ্যে দুজন দুজনকে অপছন্দ করতে শুরু করে একে অপরকে ছেড়ে দুরে চলে যায়। বেশির ভাগ সময় দেখো যায় তাদের মধ্যে তেমন জোরালো বিশ্বাস থাকেনা বা তারা একে অপর কে সব সময় সন্দেহ করে।
হিসাব করে দেখা যাবে এখনকার ছেলে মেয়েরা বছরে গড়ে ২টি করে প্রেম করে। তারপর তারা যদি বিয়ে করে তখন দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা। তাদের দুজন দুজনের ভালবাসার উপর তাদের তখন কোন ভালবাসা থাকেনা। থাকে শুধু ঝগড়া,সন্দেহ,বিষাদ।
আমি মনে করি ভালবাসার জন্য চাই দুটি ভাল মন আর একটি ভাল উদ্দেশ্য।
তাই প্রেম করুন মন উজার করে। আসুন সবাই সুখে থাকার অভিনয় না করে,বাস্তবে সুখে থাকার চেষ্টা করি।
(তথ্যগুলো সবার জীবনের সাথে নাও মিলতে পারে তাই লেখাটি পড়ে আপনারা আমাকে ভুল বুঝবেন না)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।