আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়তুল মালের নামে শিবিরের চাঁদাবাজি আরো মজার কিছু অবাক করা কিছু তথ্য

সত্য সব সময় সত্য আর মিথ্যা সব সময় মিথ্যা। সত্যকে ১০০ বার মিথ্য বল্লেও এটা সত্য আর মিথ্যা কে ১০০ বার সত্য বল্লেও এটা মিথ্যা।

Click This Link উপরের লিংকটা পডেই নিচের লিখাটা লিখলাম। সমকাল দারুন লিখেছে। রেফেরেন্স হিসেবে কাজে লাগবে।

কিছু নুতন তথ্যও পেলাম। ১। এ এফ রহমান হলে মোট ছাত্র ২৫৮ জন। শিবিরের সদস্য সংখ্যা ১ জন সাথী সংখ্যা ২৩ জন কর্মী সংখ্যা ৮৭ জন সমর্থক সংখ্যা ৮৬ জন শুভাকাংখী সংখ্যা ২৭ জন এতদিন জানতাম শিবিরের ক্যাডাররা অস্ত্রের জোরে হল দখল করতো বহিরাগতদের সহযোগিতায়। এখন দেখি শিবিরের মেলা নেতা কর্মী হলে থাকে।

এক হলেই যদি এই অবস্থা তাহলে পুরো বিশ্ব-বিদ্যালয়ের কি অবস্থা পাঠকরাই চিন্তা করুন। আমারতো খুব দুঃচিন্তা হচ্ছে। ২। বিশিষ্ঠ অর্থনিতিবিদ অবুল বারাকাত সাহেবের একটা বই থেকে জেনে ছিলাম জামাত শিবিরেরা বিদেশ থেকে টাকা এনে প্রতিটি কর্মীকে গডে ১২০০ টাকা করে দেয় প্রতি মাসে। এখানে দেখছি উল্টো।

নেতা কর্মীরওনাকি টাকা দেয়। আমি যতটুকু জানি যারা রজনীতি করে তারা টাকা পায়। ৩। শিবির যে চঁদাবাজি করে তা এই রিপোর্টি পডলেই বুঝাযায়। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এই অবৈধ চঁদাবাজির টাকা নিয়ে যেখানে মারামারি করার কথা সেখানে দেখছি তারা এই টাকার পুরোপুরি হিসাব রেখেছে।

আমার এটা মটেও বিশ্বাস হচ্ছে না। ৪। শুধু মাত্র এই হলে শিবির প্রকাশনা থেকে ৭৯৭ টাকা। তাদের প্রকাশনা কিনে কারা। তাহলে কি কর্মীরাও কিনে পডে।

এটাও বিশ্বাষ হচ্ছেনা। ৫। এদের সদস্যরা গডে ২০ টাকা দেয়। সাথীরা গডে ১৭ টাকা দেয়। কর্মীরা গডে ১১ টাকা দেয়।

সমর্থকরা গডে ১৭ টাকা দেয়। শুভাকাংখীরা গডে ১৪ টাকা দেয়। এত কম টাকা তারা প্রতি মাসে কষ্ট করে কেন আদায় করে? বুঝলাম না। তারাতো বিশেষ আয়ের ( চঁদাবাজি করে) মাধ্যমে অনেক টাকা পায়। তাহলে আবার এগুলু তুলে কেন? কিছুই মাথায় ঢুকছেনা।

৬। এদের বিশেষ আয় দেখছি ৯৬৪০ টাকা। কয় জন থেকে তুলেছে তা উল্লেখ নেই। তবে টাকার অংক দেখে মনে হচ্ছে একের অধিক হবে। যদি ৫০ জন দেয়,তাহলে গঢে ১৯২ টাকা দেয়।

যদি ৩০ জন দেয়,তাহলে গঢে ৩২১ টাকা দেয়। ধরি ১০ জন দিয়েছে, তাহলে গঢে ৯৬৪ টাকা হ্য়। যদি ৫ জন হ্য় তাহলে ১৯২৮ টাকা হয় গঢে। এভাবে ৬৮০০ টাকার হিসাবটাও আপনারা করে নিন। একজন সাধারন ছিনতাই কারিও আমার মনে হ্য় ১টা রিক্সা থেকে এর চাইতে বেশী পায়।

এরা যে অস্ত্র দেখিয়ে টাকা আদায় করে তার দামওতো মনে হ্য় অনেক অনেক বেশী হবে। ব্যাপারটি কেমন যেন দেখাচ্ছে। ৭। এর আগে কখনো শুনিনি দেশের কনো ছাত্র সংগঠনের ১টা শাখা ১ মাসে প্রায় ১০০ জন নেতা কর্মী মিলে ৯৪০ টাকা চঁদাবাজি করে। এর আগে চঁদাবাজি টেন্ডারবাজি করে কোটি টাকা থেকে লাখ টাকা আদায় করতে শুনেছি।

ঘটনাটা কি? সমকালের লেখকের সাথে শিবিরের কোন যোগাযোগ আছে নাকি। না হলে এরকম কম কম অথবা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দেয় কেন? যোগাযোগ না থাকলে এই রিপোর্টি তার কাছে আসলো কিভাবে? পাঠক বন্ধুরা আপনারাই বলুন। আমার মাথায় কিছুই ঢুকছেনা।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.