আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সর্প-চুম্বন [চতুর্থক কবিতা]

পিণাকেতে লাগে টংকার!! বসুন্ধরার পঞ্জরো তলে!!!!

সাপ দেখেছ সাপুড়ে! সাপের চুমু দেখনি সাপুড়ে হলে! এখনো ওদের চুমুটা খাওয়া শেখনি? শীত-শাপের কোপানলে, সুদিনের পথ কি আঁকাবাঁকা? নাকি শাপ-শাপান্তে , মাটির খাঁজে সেই বিষটুকু হয় রাখা? সাপুড়ের বীন অন্তবিহীন , বুঝি একা একাই বাজে, তাই নাকি? হুম্ , খুব চিন্তা হয় আজকাল কাজে-অকাজে, চুমুর কথায়ই ফিরে আসি বার বার, যখন ওষ্ঠে নাচে তাদের কোমল শীৎকার। চুমুর কথাটাও বহু বহু ভাগে বিভাজ্য, বুঝি ভুমির গানে , সাপের নৃ্ত্য ভীষন অপরিহার্য, বিন্দুর শোক জ়েনো , বিন্দুকে যায় ছুঁয়ে নাকি সরল রেখাই সব বিন্দুর দুঃখকে দিল ধুয়ে? বিন্দুকে নিয়ে এলো এ সাপুড়ে উৎসের কল্পনায়, মাটির গর্ত প্রথম শর্ত , সাপ ও শাপ এর আল্পনায়, শৈত্য-শাপের আনাগোনা , পথের কোনে কোনে , ভুমিটাই দংশিত হয় ,এখানে ওখানে। মা-বিষহরি? নাকি ভুমিটাই সব বিষ টুকু নিল শুষে দেহের ভাঁজে , খাঁজে খাঁজে , সেই যৌবন উঠে ফুঁসে শাপের বাড়ি , সাপের ঘরে, আমৃত্যুকাল নাচে খুলে গেলে ঝাঁপি , পাপে-পূণ্যে , হৃদয়ের উষ্ণ কোমল আঁচে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।