আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমি মুক্তযিোদ্ধার সন্তান আমওি যোগ দতিে চাই

আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আমিও যোগ দিতে চাই। বিবেকের তাড়নায় অস্থির হয়ে উঠেছি কার কাছে ফাসির দাবী করছি আমরা!সরকার ট্রাইব্যুনাল গঠন করলো,কাদের মোল্লার চেয়ে কম অপরাধে বাচ্চু রাজাকারের ফাসির আদেশ হলো,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আগাম জানালেন ফেব্র“য়ারী-১৩ ১ম সপ্তহে রায় হবে,রায় হলো, অপেক্শাকৃত বেশী অপরাধে যাবতজীবন,সরকারী লোকই আবার ফাসির দাবীর সাথে একাত্বতা প্রকাশ করছে, বিবেকের তাড়নায় অস্থির হয়ে উঠেছি কার কাছে ফাসির দাবী করছি আমরা! ট্রাইব্যুনাল বিচারকের কাছে!যে দেশে সরকারী দলের হস্তখেপে বিচারকেরা বিচার করে সে দেশে ট্রাইব্যুনাল বিচারকের কাছে ফাসির দাবী করে নেচে গেয়ে ঢোল বাজিয়ে কি হবে!কেমন যেনো ভোটের রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছি। বিচারের বিরুদ্ধে সরকারের আপীল করার আইনত বিধান নেই,শুধু যে মামলায় কাদের মোল্লা খালাস পেয়েছে সেই মামলায় আপীল করার আইনত বিধান আছে। কোনো বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলে অনেকের সৃবিধে হয়,যে বিভ্রাšির মধ্যে ্ আমরা নেচেগেয়ে রাজাকারের বিচার বিচার করছি,এরই মধ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে জেল থেকে বেরিয়ে গেলো হলমার্ক। শুধুমাত্র রাজাকারের ফাসি হলেই মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন পুরন হবে না, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মা শন্তি পাবে না।

রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার অংগীকার নিয়েএই মহাসমাবেশ করলে নেচে গেয়ে ঢোল বাজানো স্বার্থক হবে,মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন পুরন হবে , মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মা শন্তি পাবে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, রাজাকারের বিচার ভোটের রাজনীতি হোক তা চাই না। সরকার রাজাকারের বিচার সমস্যা জিইয়ে রেখে আবার ভোট করতে চাইছে,খমতায় আসতে চাইছে। আয়োজকদের প্রতি আবেদন নিবেদন- শ্লোগান হোক রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ চাই। আমরা এখন যা করছি তাহলোএ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছি।

দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না। অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো। সকল রাজনৈতিক দলগুলির গঠনতন্ত্রে অর্ন্তরভুক্ত করতে হবে যে, দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধিরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হতে পারবে না। আমাদের দেশপ্রেমিক উচু ধনী ব্যবসায়ীদের শপথ নিতে হবে,আমরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো। তবেই নেচে গেয়ে ঢোল বাজানো স্বার্থক হবে,মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন পুরন হবে , মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মা শন্তি পাবে।

। স্বাধীনতার ৪২ বছর ধরে আমাদের দেশে যা হয়েছে তা হলে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ও নিজেদের আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সুবিধাভোগী, শুভাকাংখীদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ,বৃদ্ধি করেছে অন্যদিকে ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে ঃ যানযট বাড়ছে ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে ইত্যাদ,ি কি হয়েছে ৪২ বছর স্বাধীন বাংলাদেশে তার সামন্য নমুনা। আজকের মহাসমাবেশকে বলতে চাই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে রাজকারের ফাসি আমর কাছে যেমন জরুরী তেমনি জরুরী রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ । (চলবে) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।