আত্মবিশ্বাসহীনতায় প্রকট হচ্ছে আত্মার দেউলিয়াত্ব, তবুও বিশ্বাস আগের মতই নিশ্চল..
শর্টকাট পোস্টের সমায়িক শেষটি। যাইহোক, একাদশ ঘোষণা করা যাক:
১. গ্রায়েম স্মিথ:
২০০৩ বিশ্বকাপের পর অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটসম্যান স্মিথও অনন্য উচ্চতায় পৌছে গেছে। গত কয়েক বছরে তার যা ফর্ম তাতে তাকে টেস্ট ওপেনার করতেই হত।
২. ম্যাথু হেইডেন:
বরাবরই হেইডেন মানে টেস্টকে ওয়ানডে বানিয়ে ফেলা এক ভয়ঙ্কর ব্যাটসম্যান
৩. রাহুল দ্রাবিড়
ইদানীং ফর্ম খারাপ যাচ্ছে "দ্য ওয়াল" রাহুল দ্রাবিড়ের। তবে, ২০০১-২০০৭ সময়কালে তার অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা টেস্ট ক্রিকেটে সর্বকালের অন্যতম সেরা ওয়ানডাউন ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছে।
৪. ব্রায়ান লারা
অটোমেটিক চয়েস। বর্ণনা বাহুল্যেরও বাহুল্য।
৫. রিকি পণ্টিং
২০০১এ বিস্মৃতির ভারত সফরের পর থেকে ব্যাটিংয়ে অবিশ্বাস্য রূপান্তর ঘটেছে । টেস্টে টেন্ডুলকারের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের দখল যে তার হাতেই উঠবে, এ ব্যাপারে অন্য অনেকের মত আমিও নিঃসংশয়।
৬. মোহাম্মদ ইউসুফ
মিডল অর্ডারর শ্রেষ্ঠত্বে গত কয়েক বছরে ইউসুফের আসলেই কোন বিকল্প বা প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।
৭. কুমার সাঙ্গাকারা:
টেস্ট ক্রিকেটে আমার দেখা সেরা উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান।
৮. শেন ওয়ার্ন
অটোমেটিক চয়েস।
৯. মুরালিধরন
কাদামাটির পিচ হলেও উইকেট পাবে এমন এক অবিশ্বাস্য স্পিনার।
১০. শেন বণ্ড
খুব বেশি ম্যাচ খেলেনি ইনজুরির কারণে। তবুও এই স্বল্প সময়ের ক্যারিয়ারেই নিজের আগ্রাসী বোলিংটা ঠিকই দেখিয়ে গেছে।
১১. গ্লেন ম্যাকগ্রা
একই জায়গায় বল পিচ করিয়ে ব্যাটসম্যানকে ভুল করতে বাধ্য করা বোলিং মেশিন। তাকে তো রাখতেই হবে।
অতিরক্ত:
শচীন টেণ্ডুলকার, জ্যাক ক্যালিস, ওয়াসিম আকরাম। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।