জ্ািননা
একটা সময় ছিল যখন দেশের মানুষ ক্ষুধার তাড়নায় মরেছে ...জয়নুল আবেদীনের দূর্ভিক্ষের চিএকর্মটি একটি করুন সাক্ষী ..........আর
৭৪এ রাস্তায় রাস্তায় ক্ষুধাকাতর মানুশের লাশ দেখা যেত...
বহমান সময়ের সাথে সাথে ক্ষুধার তড়নায় মৃত মানুষের সংখ্যাটা কমে গিয়েছে........জনসংখ্যা বেড়েছে ...........কর্মক্ষেএ সীমিত হঢ়ে আসছে .....ব্যর্থ সরকারের দ্বায় কাধে নিয়ে মানুষ চড়া মুল্যে দুমুটো ভাত খাচ্ছে ...........কিন্ত ক্ষুধার তড়নায় মানুষ অগণিত হারে মরছেনা ...........দেশের মানুষগুলো নিজের মতন করে বাচতে শিখেছে
কিন্তু প্রতিদিনের সংবাদপএ,টিভি চ্যানেলের খবর বলছে ...এখন মানুষ মরছে....নিরাপওাহীনতা আর মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে...কিছু খবর আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়..আর বেশীরভাগ অজানাই থাকে......
আমি সুশীল সমাজের বুদ্ধিজিবী নই.....অথবা আপনাদের মতন বিচক্ষণ বিশ্লেষকও নই তবু খোলা চোখে আশেপাশের পরিবেশ দেখে বুঝি নিম্নোক্ত কারণ গুলির কোননা কোন ভুমিকা আছে......
১.বিশৃঙখল আইনব্যবস্হা......ক.মামলা করতে যাওয়া মানে গাদাগাদা কা ঢালো
খ.আসামী পক্ষ যদি বেশি টা খরচ করে বা প্রভাবশালী হয় তাহলে মামলাকারীকে নিরাপওা হীনতায় ভুকতে হবে...
গ.অনেক ধরণের আইন আছে প্রয়োগ নাই যেমন যৌতুক,শিশু শ্রম.....
ঘ.দীর্ঘমেয়াদী আইন কার্যকরী ব্যবসহা
২.মাদকের সহজলভ্যতা......
৩.কার্য করি শিক্ষাব্যবস্হার অভাব,ছাএ রাজনীতি,সেশন জট..
৪.কর্মক্ষেএের স্বল্পতা,দুর্নীতি
৫.স্যটেলাইট এর প্রভাব....পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর পোশাক,রীতিনীতি প্রাধান্য পাচ্ছে আর আমাদের নিজস্ব রীতিনীতি মুল্যবোধগুলো উপেক্ষিত
৬.আস্হাহীনতা...পরিবার,রাজনীতি,কর্মক্ষেএ,শিক্ষাপ্রতিস্ঠান সব খানে
আরো অনেক কারনেই মানুষের মুল্যবোধ,বিবেক মরে যাচ্ছে ....তাই নিজেকে বাচানোর জন্য নিজের স্বার্থে মানুষ এমন সব কাজ করছে....যা তার আশেপাশের মানুষ গুলোর জন্য অনিরাপদ জীবন ও মানসিক কস্ট বয়ে আনছে........
জানি লেখাটি অসম্পুর্ণ......আনুগ্রহ করে আপনাদের বিবেচক যুক্তি দিয়ে সম্পূর্ণ করেন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।