এখানে উদ্ভট কিছু লেখা পাওয়া যেতে পারে। ভালো না খারাপ লাগলো জানাবেন প্লিজ।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের তেলজুড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীকে ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষিত হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, তেলজুড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. সেলিমুজ্জামান গতকাল ভোর ৬টায় প্রাইভেট পড়ার নাম করে ৫ম শ্রেণী ছাত্রীকে স্কুলে ডেকে এনে ধর্ষণ করে। এ ব্যাপারে স্কুলের আয়া মোছা. আয়শা বেগম বলেন, আমি ভোরে স্কুলের কক্ষ ঝাড়ু দিতে এসে রুমের মধ্যে কান্নার শব্দ শুনতে পাই।
কক্ষের দিকে এগিয়ে গিয়ে জানালা দিয়ে দেখতে পাই সেলিম স্যার মেয়েটিকে ধর্ষণ করছে। স্কুলের নৈশপ্রহরী-কাম-দপ্তরি রফিকের কাছে জানাতে চাইলে তিনি জানান, আমি এব্যাপারে কিছুই জানি না। আমি ভোর ৬টায় নামাজ পড়ে চলে আসি। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোছা. সামচুন নাহারের নিটক জানতে চাইলে তিনি বলেন, গতকাল শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকায় আমি স্কুলে যায়নি। আর বিষয়টি সম্পর্কে আমি এখনও জানি না।
সূত্রঃ দৈনিক জনতা
অতঃপর কি হবে? এভাবেই কি ঐসব নরপিশাচ গুলা শিক্ষক নামের পবিত্র পেশাকে কলুষিত করবে?
দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি কি দেয়া যায়না?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।