আ মা র আ মি
আব্বুর বদলির সুবাদে কুষ্টিয়ায় কেটেছে আমার ৬-৭ টি বছর। বয়স তখন ৬ থেকে ১২। ২টা উপজেলা, প্রথমে খোকসা, পরে কুমারখালি। সে শৈশবের খোঁজেই কিছুদিন আগে গিয়েছিলাম কুষ্টয়া, খুঁজে ফিরেছি আমার শৈশব। আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ছবিগুলো তুলে দিলাম ব্লগে।
১. খোকসা শিশুপার্ক, আমার বিকেলগুলো
২. খোকসার যে বাসাটায় আমরা থাকতাম
৩. আমার সাঁতার শেখার পুকুর, প্রথমবারের মত পারি দিয়েছিলাম, এঘাট থেকে ওঘাট।
৪. খেলার মাঠ
৫. আমার স্কুল, এখানে পড়েছি দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত
৬. শৈশবের আকাশ কেমন ছিলো মনে নেই। এ আকাশ এখনকার।
৭. খোকসা কালী মন্দির। এখানে বিশাল এক কালীর প্রতিমা বানানো হতো প্রতি বছর।
পূজা হতো, আর মেলা। পাঠা বলি হতো পূজায়। তাই অপেক্ষা থাকতো এ মেলার জন্য সবসময়।
৮. কুমারখালির পুকুর। ডানপাশের নারকেলগাছটা তখন অনেক ছোট ছিলো।
আমরা আমাদের জামা কাপড় ঐ গাছের ডালেই রেখে গোসলে নামতাম।
৯. কুমারখালিতে আমরা যে বাসায় থাকতাম।
১০. মসজিদের পাশে, ছোট্ট খেলার মাঠ। বর্ষায় বড় মাঠটা ডুবে গেলে এটাই ছিলো ভরসা।
১১. বড় খেলার মাঠ।
এখন অনেক উঁচু। হয়তো বর্ষায় ডোবে না আগের মত। কিন্তু নতুন ভবনে দখল হয়ে যাচ্ছে সেটাও।
১২. অভেদানন্দ স্কুল, কুমারখালি। এখানে ৫ম শ্রেনীটা পড়েছি।
তবে মূল ভবনটা তখন ছিলো জরাজীর্ন। বর্ষায় পানি পড়তো মাথায়। ভেঙ্গে পড়ার আশংকা নিয়ে খবর হয়েছিলো তখন পত্রিকার পাতায়। এখন ২ তলা ভবন।
১৩. এম. এন. স্কুল।
আমার প্রথম হাইস্কুল। ৬ষ্ঠ আর ৭ম এখানে পড়েছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।