আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড কলসেন্টারের টেকনিক্যাল টুকিটাকি।

জানতে এবং জানাতে। । সবাই মিলে এক সাথে। ।

অতি সম্প্রতি আমাদের দেশে কলসেন্টার চালু করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনি এবং নীতি নির্ধারনী সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি।

এখন বেসরকারী উদ্যোগ এবং বিনিয়োগ এই খাতকে দেশের জন্য সম্ভাবনাময় এবং দীর্ঘস্থায়ী রপ্তানী পন্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। টেকনিক্যালি কলসেন্টার দুই ধরনের হতে পারে। (১) ইনবাউন্ড। (২) আউটবাউন্ড। আজকের পোষ্টে ইনবাউন্ড কলসেন্টারের ব্যাপারে একটু ওয়াজ নসিহত করতে চেষ্টা করব।

------------------------------------------------------------------------------- খুব সহজ করে বলতে গেলে, "যে সমস্ত কলসেন্টার গ্রাহকের কল রিসিভ করে তাদের কে ইনবাউন্ড কল সেন্টার বলা হয়". গ্রামীন ফোন, ষ্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক, বাংলালিংক প্রভৃতি সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান সাধারনত ইন বাউন্ড কলসেন্টার ব্যাবহার করে। একটা কথা বলে রাখা ভাল, কেউ যেন মনে না করেন যাদের ইনবাউন্ড কলসেন্টার আছে তাদের আউটবাউন্ড কলসেন্টার থাকবেনা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যেসব প্রতিষ্ঠান নিজেরা কলসেন্টার পরিচালনা করে তারা ইন-আউট দুধরনেরই কলসেন্টারের পরিকল্পনা করেন। একসাথে দুধরনের কলসেন্টার অর্থনৈতিক ভাবে সাশ্রয়ী তবে পরিচালনা করা অপেক্ষাকৃত কঠিন। ইনবাউন্ড কলসেন্টারের প্রধান কারিগরী (টেকনিক্যাল- 'বাংলা ব্যাবহার করার চেষ্টা করছিরে ভাই') অংশগুলোঃ (১) পিএবিএক্স।

(২) আইভিআর। (৩) কাষ্টমার ডাটাবেজ। (৪) পূর্বপরিকল্পিত (প্রিডিফাইন্ড) স্কিলসেট। (৫) সিটিআই পপআপ সাব-সিষ্টেম। (৬) ভয়েজ রেকর্ডার।

(৭) কোম্পানী ডাটাবেজ (কাষ্টমার একাউন্ট ইনফরমেশন টাইপের জিনিসপত্র)। (৯) রিয়েল টাইম কনভার্সেশন মনিটরিং সাব-সিষ্টেম। (৮) কল-কিউ মনিটরিং সিষ্টেম। (৯) হেডসেট সহ ফোন সেট অথবা সফটফোন। (১০) ই-১, এসটিএম, ডিআইডি, পিআরআই, টাই প্রভৃতি ইন কামিং সুবিধা সহ আইপি বা টিডিএম সংযোগ।

(১১) অবশ্যই স্কিলড এজেন্ট। (১২) সুপরিকল্পিত বিপর্যয় পরিত্রান পদ্ধতি (প্রি-প্ল্যানড্ ডিজাষ্টার রিকাভারী সিষ্টেম) বিঃদ্রঃ আমি আশা করছি আপনারা মুল্যবান/গঠনমুলক সমালোচনা প্রদান করবেন। বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা করছে কিন্তু ধৈর্য্য হচ্ছে না। (প্রথম কিস্তি শেষ) Click This Link --> পার্ট - ২

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।