আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিজ্ঞাপনে



বিজ্ঞাপনে ও পর্নোগ্রাফীতে: তথাকথিত নারী-স্বাধীনতার নামে নারীকে আজ যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে বিজ্ঞাপন-সামগ্রী এবং পর্নোগ্রাফীতে। পণ্যের বিজ্ঞাপনে নারী যেন আজ একটি অপরিহার্য বিষয়। সম্প্রতি দি ওয়াশিংটন পোষ্ট পত্রিকার বরাত দিয়ে আমাদের ঢাকার দৈনিক জনকন্ঠে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, "আমেরিকার মেয়েরা যৌন-আবেদনময়ী হওয়ার পরিবেশেই বড় হচ্ছে। তাঁদের সামনে যেসব পণ্য ও ছবি তুলে ধরা হচ্ছে তাতে তাঁরা যৌনতার দিকেই আকৃষ্ট হচ্ছে। মার্কিন সংস্কৃতি, বিশেষ করে প্রধাণ প্রধাণ প্রচার-মাধ্যমে মহিলা ও তরুনীদের যৌন-ভোগ্য-পণ্য হিসেবে দেখানো হচ্ছে।

আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল এসোসিয়েশন (এপিএ) টাষ্ক ফোর্স অন দ্যা সেক্সুয়ালাইজেশন অব গার্লস-এর সম্প্রতি প্রকাশিত এক রিপোর্টে একথা বলা হয়। রিপোর্টের প্রণেতাগণ বলেন, টিভি-শো থেকে ম্যাগাজিন এবং মিউজিক-ভিডিও থেকে ইণ্টারনেট পর্যন্ত প্রতিটি প্রচার-মাধ্যমেই এই চিত্রই দেখা যায়। ............. প্রণেতাদের মতে, যৌনরূপদান তরুনী ও মহিলাদের তিনটি অতি সাধারণ মানসিকস্বাস্থ্য সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এগুলো হলো পেটের গোলযোগ, আত্মসম্মানহানিবোধ এবং মনমরা ভাব। ................. লিজ গুয়া নামের একজন মহিলা বলেন, তিনি তাঁর ৮ (আট) বছরের মেয়ে তানিয়ার উপযোগী পোশাক খুঁজে পেতে অসুবিধায় রয়েছেন।

প্রায়ই সেগুলো খুবই আঁটসাঁট, নয়তো খুবই খাটো। যৌন-আবেদন ফুটিয়ে তোলার জন্যই এ ধরনের পোশাক তৈরি করা হয়। " (দৈনিক জনকন্ঠ, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০০৭) এতক্ষণ পর্যন্ত তথাকথিত নারী-স্বাধীনতার নামে পশ্চিমা-জগতের ঘুনেধরা সমাজের একটি ভয়ঙ্কর চিত্র আপনাদের সম্মুখে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। বাস্তবচিত্র তার চাইতেও আরো অনেক বেশি ভয়াবহ। অর্থনৈতিক চাকচিক্য আর প্রযুক্তিগত উন্নতির আড়ালে তথাকথিত 'আধুনিক' বিশ্বের সমাজ ও পারিবারিক ব্যবস্থায় আজ ধ্বস নেমেছে।

নারী-স্বাধীনতা ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার নামে নারী আজ পদে পদে লাঞ্ছিত ও নিগৃহীত হচ্ছে, ব্যবহৃত হচ্ছে' ভোগের সামগ্রী হিসাবে। এথেকে মুক্তির একমাত্র উপায় ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা ও জীবন-নির্ধারণের সঠিক ও পূর্ণ অনুসরণ। আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে পবিত্র কুর'আন মজিদের সূরা আহযাবের যে আয়াতটি তেলাওয়াত করেছি সেখানে সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা নবী করিম হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এবং মুমেনগণকে এই নির্দেশ দিয়েছেন যে, তাঁদের স্ত্রী এবং কন্যাগণ যেন চাদর দ্বারা নিজেদের মুখমণ্ডল ও শরীর ঢেকে রাখে। যার মধ্যে তাঁদের জন্য রয়েছে স্বাচ্ছন্দ্য এবং প্রশান্তি। অনেকে বলে থাকেন যে, প্রকৃত পর্দা হলো মনে।

মন ঠিক থাকলে নাকি দেহের পর্দার প্রয়োজন হয় না। ইসলামও একথা স্বীকার করে যে, মনের পর্দা খুবই জরুরী, পবিত্র কুর'আনও মনের পর্দার উপর জোর দিয়েছে। কিন্তু, মন তো দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। দেহকে কেন্দ্র করেই মনের অস্তিত্ব। তাই, সবার আগে প্রয়োজন দেহের পর্দা।

আমি শুরুতেই উল্লেখ করেছি যে, অনেকে ইসলামের পর্দা-ব্যবস্থাকে সঠিকভাবে না বুঝার কারণে একে নানাভাবে সমালোচনা করে থাকেন। তাঁরা মনে করেন যে, এ-ব্যবস্থার মাধ্যমে মুসলিম-সমাজে নারীদের উপরে একপ্রকার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যার ফলে, তাঁরা মানবীয় কার্যাদিতে ইচ্ছামত অংশগ্রহণ করতে পারে না। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। পর্দাপ্রথা এবং নারী-পুরুষের পৃথকীরণের ইসলামী ধারণাকে বুঝতে হলে তা বুঝতে হবে নারীদের সতীত্বের পবিত্রতা রক্ষার্থে এবং সমাজে নারীদের মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার স্বার্থে গৃহীত ব্যবস্থাদির প্রেক্ষাপটে, যার মাধ্যমে ঐসব উদ্দেশ্য লঙ্ঘনের আশঙ্কা তিরোহিত হয়।

পবিত্র কুর'আনে সূরা নূরের ৩১ ও ৩২ নং আয়াতে আল্লাহ্‌ তা'আলা বলেন, قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ذَلِكَ أَزْكَى لَهُمْ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ অর্থাৎঃ "তুমি মুমেনদিগকে বল, তাহারা যেন নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাহাদের লজ্জাস্থান সমূহের হিফাযত করে। ইহা তাহাদের জন্য অত্যন্ত পবিত্রতার কারণ হইবে। নিশ্চয় তাহারা যাহা করে সেই সম্বন্ধে আল্লাহ ভালভাবে অবগত আছেন। " (২৪:৩১) وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ অর্থাৎঃ "এবং তুমি মুমেন নারীদিগকে বল, তাহারাও যেন নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থান সমূহের হিফাযত করে এবং নিজেদের সৌন্দর্যকে প্রকাশ না করে, কেবল উহা ব্যতিরেকে যাহা স্বাভাবিক ভাবেই প্রকাশ পায়; এবং তাহারা ওড়নাগুলিকে নিজেদের বক্ষদেশের উপর টানিয়া লয়, এবং তাহার যেন তাহাদের স্বামীগণ অথবা তাহাদের পিতাগণ অথবা তাহাদের স্বামীর পিতাগণ অথবা তাহাদের পুত্রগণ অথবা তাহাদের স্বামীর পুত্রগণ অথবা তাহাদের ভ্রাতাগণ অথবা তাহাদের ভ্রাতুষ্পুত্রগণ অথবা নিজেদের ভগ্নি পুত্রগণ অথবা তাহাদের সমশ্রেণীর নারীগণ অথবা তাহারা যাহাদের মালিক হইয়াছে তাহাদের ডান হাত অথবা পুরুষদের মধ্য হইতে যৌন কামনা বিহীন অধীনস্থ ব্যক্তিগণ অথবা নারীদের গোপন বিষয় সমূহ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালকগণ ব্যাতীত অপর কাহারও নিকট নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। " (২৪:৩২) নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা এবং নর-নারীর মধ্যে চুপিসারে সংঘটিত সব অনৈতিক ক্রিয়াকলাপের পরিণাম কি ভয়ঙ্কর হতে পারে, তা আমি ইতিপূর্বে আপনাদের সম্মুখে উপস্থাপন করেছি।

আমরা দেখেছি যে, আপাত দৃষ্টে নারী-পুরুষ উভয়ের সম্মতিতে সংঘটিত অপরাধের ফল নারীকেই এককভাবে ভুগতে হয়েছে বেশি। তাই, ইসলাম নারী-পুরুষ উভয়কে শুধু পরস্পরের প্রতি লোলুপ দৃষ্টি দিতেই বারণ করেনি, অধিকন্তু সকল প্রকারের দৈহিক সংস্পর্শ থেকেও বিরত থাকতে নির্দেশ প্রদান করেছে, যাতে করে অদম্য তাড়নার উদ্রেক ঘটতে না পারে। ইসলাম মনে করে "Prevention is better than the cure" অর্থাৎ, দুর্ঘটনা ঘটার আগে তার পথগুলো বন্ধ করাই শ্রেয়তর। নারীদের কাছে ইসলাম এটাই প্রত্যাশা করে যে, তাঁরা শালীন ও সম্ভ্রমশীল পোশাক পরিধান করবে। তাঁদেরকে এই উপদেশও দেয়া হয়েছে যে, তাঁরা যেন এমনভাবে চলা-ফেরা না করে, যার দরুন অবাঞ্ছিত লোকেরা তাঁদের উপর কুদৃষ্টি দিতে পারে।

কসমেটিকস্‌ লাগাতে বা অলঙ্কারাদি পড়তে বারণ করা হয়নি; বরং যা করতে বলা হয়েছে, তা হলো, সেগুলোর দ্বারা যেন গায়ের মাহরেম বা পরপুরুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা না হয়। একজন নারী, যিনি তাঁর পোশাক ও চলা-ফেরায় পর্দার নিয়মাবলী বা 'হিজাব' পালন করে থাকেন, তিনি সাধারণত অন্য পুরুষ দ্বারা অসম্মানিত ও লাঞ্ছিত হন না। এইভাবে, একজন মুসলিম নারী 'হিজাব' বা পর্দা-পালনের মাধ্যমে সেসব অনেক সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেন, যা আজ পশ্চিমা জগতের নারীরা অহরহ মোকাবিলা করছেন। আমরা যাঁরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে মোটামুটি বড় ছিলাম, তাঁদের নিশ্চয় মনে থাকবে যে, সেই সময়ে অনেক মহিলা, বিশেষ করে কম-বয়সী মেয়েরা বোরকা পড়তে শুরু করেছিল। এর কারণ ছিলঃ দখলদার পাক-বাহিনী ও তার দোসরদের কু-দৃষ্টি থেকে নিজেদের আড়াল করে রাখা।

তাছাড়া, এরকম ধারণাও ছিল যে, যারা বোরকা পরিধান করে তাদেরকে ওরা (পাক-বাহিনী) সম্মানের চোখে দেখে থাকে। এই বিষয়টি থেকেও বুঝা যায় যে, পর্দা মহিলাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ইসলাম নিঃসন্দেহে পর্দাপ্রথার মাধ্যমে নারী জাতিকে মর্যাদা ও সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেছে এবং তাঁকে এমন এক নিরাপত্তা দান করেছে, যার ফলে একজন নারী অধিকতর স্বাচ্ছন্দে তাঁর কাজকর্মসমূহ সমাধা করতে পারে। পর্দা মুসলিম নারীকে প্রশান্তি দান করেছে। আমরা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করে থাকবো যে, পর্দা বা হিজাব পালনকারী একজন নারী অধিকতর নিরুদ্বেগ ও স্বাচ্ছন্দপূর্ণ জীবন যাপন করে থাকেন।

এটা এই কারণে যে, আত্ম-মর্যাদাশীল নারী হওয়ার জন্য ইসলাম দৈহিক অবয়বের গুরুত্বকে কমিয়ে দিয়েছে। একজন মুসলিম নারী তাঁর প্রতিভা ও মননশীলতার বিকাশের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্বাধীন। এজন্য তাঁকে কোনোরূপ শারীরিক সৌন্দর্যের উপর নির্ভর করতে হয় না, বাজারের পণ্য হিসেবে বিবেচিত হতে হয় না। একই সাথে একজন নারী সঠিকরূপে হিজাব বা পর্দা-পালনের মাধ্যমে সমাজের প্রতি তাঁর দায়িত্বও পালন করে থাকেন। কেননা, ইসলাম কেবল ব্যক্তির জন্য দিক-নির্দেশনা প্রদান করে না, বরং সমাজের কল্যাণের জন্যও দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকে।

আর এক্ষেত্রে পর্দাপ্রথা সমাজের নৈতিক পরিস্থিতিকে সুরক্ষা করে থাকে। একজন মুসলিম নারীর দায়িত্ব কেবল স্ত্রী, মাতা বা কন্যা হিসেবেই নয়, বরং সমাজে নৈতিকতার মানদণ্ড রক্ষায়ও পুরুষের পাশাপাশি তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন। আর এইভাবে একজন পর্দানশীন মুসলিম নারী নিজের ও সমাজের কল্যাণ-সাধনের মাধ্যমে মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার নৈকট্য লাভ করে থাকেন। সবশেষে হযরত খলিফাতুল মসীহ রাবে (রাহেঃ)-এর একটি উদ্বৃতি তাঁর বিখ্যাত পুস্তক "Islam's Response to Contemporary Issues" থেকে প্রদান করছিঃ হুজুর (রাহেঃ) বলেন, "ইসলামের মতে, নারীকে অবশ্যই যথেচ্ছ ব্যবহার করা এবং ভোগের সামগ্রীরূপে ভুমিকা পালন করা থেকে মুক্ত করতে হবে। তাঁদের হাতে অবশ্যই এমন যথেষ্ট সময় থাকতে হবে, যাতে তাঁরা তাঁদের গৃহের প্রতি যে দায়িত্ব এবং মানবজাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি যে দায়িত্ব তা পালন করতে পারে।

" (প্রাগুক্তঃ ৯৩ পৃষ্ঠা) অতএব, আমি একথা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি যে, পর্দা মোটেও পশ্চাৎপদতা বা নারীকে শৃঙ্খলিত করার কোনো পন্থা নয়। বরং, পর্দা নারীকে মর্যাদাপূর্ণ আসনে আসীন করেছে। পশ্চিমা-বিশ্বে আহ্‌মদী মহিলাগণ প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও পর্দা পালন করছেন। পর্দা-পালন করেও উচ্চ-শিক্ষা থেকে শুরু করে তাঁদের উপর অর্পিত সকল দায়িত্ব তাঁরা সুষ্ঠভাবে পালন করছেন। আদর্শবানকে মানুষ সব সময়ই সম্মানের চোখে দেখে থাকে।

অতএব, স্বীয় আদর্শকে একবার প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে আর কোনো সমস্যার অবকাশ থাকে না। আমাদের প্রয়াত ইমাম হযরত খলিফাতুল মসীহ্‌ রাবে (রাহঃ) এবং আমাদের বর্তমান ইমাম হযরত খলিফাতুল মসীহ্‌ আল খামেস (আইঃ) আহ্‌মদী মহিলাগণকে পর্দা-পালনের দিকে বিশেষ তাগিদ প্রদান করেছেন। একজন আহ্‌মদী হিসেবে প্রত্যেক আহ্‌মদী মহিলার খলিফার আদেশ পালন করা অবশ্য কর্তব্য। মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা সংশ্লিষ্ট সবাইকে পর্দার প্রকৃত তাৎপর্য উপলব্ধি করে তা পালন করার শক্তি দান করুন, আমীন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.