৩.
দুর থেকে আমি যা জোনাক ভেবে ভেবে
অনুসরণ করে ক্লান্ত হয়েছি শীতের প্রান্তরে হেটে হেটে,
কাছাকাছি পৌছে দেখি
সেখানে একটি মদের আসর,
মাতালের মুখের সিগারেট আরো উজ্জল হয় জোরালো টানে,
আমার বিশ্বাস আরো দৃঢ় হয় যে
সবুজ আলো উজ্জল হলে আগুণবর্ণ হতেই পারে।
৪.
যেকোনো বসন্তেই দেখি পরিচিত কোকিল মুখ খুলে কি যেন বলতে চায় বাৎসরিক নৈশঃব্দ্য ভেঙে।
পক্ষীর এইসব প্রকাশ্য চিৎকার মনুষ্য প্রজাতিরা
আজো বিনোদন,সংগীত মনে করে আনন্দ পেয়ে থাকে-পেতেই পারে।
মুলত কোকিলের প্রজনন ঋতুর প্রাক্কালে এরকম হয়-হতেই পারে।
জোনাকের এই নিভুনিভু প্রজ্জলন তার যৌনতার পুর্ণরুপ দেখার জন্যই।
মানুষেরও এরকম ঋতুভিত্তিক প্রজনন আকাংখা তীব্র হলে ভালো হতো-ভাবি
সারাদিন যৌনতার বর্মে আচ্ছাদিত থেকে
আমরা কিনা যৌনতার আক্রমন থেকেই বেঁচে থাকতে চাই-নিগুঢ় অবদমনে!
একটি জোনাক আমার ঘরে ঢুকে পড়ে পথভুল করে,
আমার ঘর যে আপাদমস্তক একটি ফাঁদ,সে-কি জানেনা।
নিঃশব্দে কাঁচের বয়ামের দিকে হাত বাড়াই।
জোনাক ধরার কাঁচের বয়াম ১,২
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।