আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ধর্ষণকে বলা হচ্ছে অশোভন আচরণ! হায়রে প্রথম আলো নৈতিকতা !!

আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত প্রথম আলো কি সামরিক লোকদের ভয়ে শিক্ষকের নাম প্রকাশ করলেননা। খবরটা প্রকাশ করলেন জানা জানি হয়ে যাওয়ার পরে। তাও অনেকদিন পর।

কি ভন্ডামীর নিরপেক্ষতা। সুযোগ পেলেই সত্য আড়াল করেন। দেখুন জনগন সব বুঝতে পারে। এদের বোকা ভাববেনা। আরও বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করুন।

আমরা চাই সেই শিক্ষকের বিচার। শুধু চাকুর থেকে বরখাস্ত যথেষ্ট নয়। আশা করি এব্যাপারে লেখালেখি করে আপনাদের প্রাথমিক অবহেলা এবং অসংগতিপূর্ণ আচরন সংশোধন করবেন। ছাত্রীর সঙ্গে ‘অশোভন আচরণ’, শিক্ষক বরখাস্ত আপডেটঃ ২৭জানু ৮:১০> আমার অনুরোধে আজ সারাদিন আমার এক আত্মীয়া স্কুলের সামনে ছিলো। তাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম অবিভাবকরা কে কি বলে তা শুনার জন্য।

আলোচনারত আবিভাবকদের কিছু কিছু কথা আমি মোবাইলেই শুনি। এই পোষ্ট দিয়ে আমি এখন নিজেকেই অপরাধী মনে হচ্ছে। কয়েকজন অবিভাবকের মুখে শুনি স্কুল কতৃপক্ষ নাকি ঐ মেয়েকে আগামী ৩ তারিখের পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দিবে না এবং টিসি দিয়ে বিদায় করবে। গতরাতে এই পোস্ট প্রকাশের পর ফেইস বুক ও অন্যান্য ব্লগে কয়েক হাজার শেয়ার হয় যা স্কুল কতৃপক্ষের নজরেও যায়। স্কুল কতৃপক্ষের ধারনা ঐ মেয়ে বা তার পরিবার এই ঘটনা নেটে প্রকাশ করেছে।

মেয়েটির পরিবারকে নাকি স্কুল কতৃপক্ষ হুমকি ধামকি দিচ্ছে। আমার এই পোস্টের কারনে যদি মেয়েটি পরিক্ষা দিতে না পারে আমি নিজেকে সারা জীবন অভিশাপ দিব। জীবনেও আর ব্লগে আসবো না। এটাই আমার ব্লগের শেষ পোষ্ট। তবে আগামী ৩ তারিখ পর্যন্ত আমি এই ব্যাপারটা পর্যবেক্ষণে রাখবো আমার উপর যত বিপদই আসুক।

আজ যে তত্থগুলো সংগ্রহ করলাম ধর্ষক তরক চন্দ্রর ঠিকানাঃ কচুখেত হাইটেক হাসপাতালের পাশে পকেট গেটের সাথে ৪তলা বিল্ডিং এ বাস করে। (ঐ বিল্ডিঙের নিচে মাংসের দোকান আছে) ধর্ষক তরক চন্দ্ররের মোবাইলঃ ০১৭১২-২৪৯৯০৪ (যদি সে পালিয়ে যায় তাহলে এই নাম্বারটি ট্রেস করে পুলিশ ও তদন্তকারীরা অগ্রসর হতে পারবে) শহীদ আনোয়ার গার্লস কলেজের ফোন ও মেইলঃ ফোনঃ ৮৭৫২৬০৬ (সিভিল) এবং ৭৪৭৪(আর্মি) মেইলঃ (কেউ নাম না প্রকাশ করে কোন তথ্য দিতে চাইলে আমার ফেইজবুকের ইনবক্সে দিতে পারেনঃ জাতির নানা  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।