আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এ যেন সহজ স্বীকারোক্তি আমি যুগান্তরী নই, এ যেন ভীষণ আক্ষেপ আমার আমি দিগ্বিজয়ী নই!!!

অনেকের মাঝেও একা থাকা যায়, নি:সঙ্গতায় কারো অনুভব ছুঁয়ে যায় ...

১:: গন্ডার এবং ডাক্তার নিকধারীকে বলছি জনৈক গন্ডার নিকধারী, সারওয়ার চৌধুরী'র ব্লগে আমাকে একটা প্রশ্ন করেছিলেন - গন্ডারঃ বলেছেন : ২০০৭-১০-১২ ২২:৩৪:১৪ @আ সুলতানা আপনে হটা্ত এত ক্ষেপেলেন ক্যা । আপনারে কখনও কিসু কইচি বইলাতে মনে পড়েনা গন্ডারকে মিউ মিউ করতে দেখে খুব মায়া হলো । উত্তরটা ওই ব্লগে দিতে গিয়েও শেষে মনে হল, আলাদা পোস্ট দেই । অন্য ব্লগাররাও পড়ে দেখুক না একটু । গন্ডার ভাই, উত্তর দেয়ার আগে আরো একটা হুবহু কপি-পোস্ট দেই আপনার সুবিধার্থে ।

ডাক্তার অব হিউমান সেক্সুয়াল ডিসঅর্ডার বলেছেন : ২০০৭-১০-১২ ২০:৪১:৩৯ আইরিন কি সারুয়ারের আরে কটা নিক? গন্ডারঃ বলেছেন : ২০০৭-১০-১২ ২০:৪২:৪৯ ডাক্তার অব হিউমান সেক্সুয়াল ডিসঅর্ডার বলেছেন : ২০০৭-১০-১২ ২০:৪১:৩৯ আইরিন কি সারুয়ারের আরে কটা নিক? হইতারে ডাক্তার অব হিউমান সেক্সুয়াল ডিসঅর্ডার বলেছেন : ২০০৭-১০-১২ ২০:৪৫:১৪ হ পুরা নিষ্কাম ভালাবাসা পাঠকদের সুবিধার্থে সারওয়ার চৌধুরী'র ওই পোস্টের লিংকটি দিলাম । Click This Link উনারা বোধহয় ভেবেছিলেন আমি বিরোধীতা করব, কঠিন যুক্তি-তর্ক দিব আর উনারা আমার জ্বলে-পুড়ে যাওয়া দেখে খুব আত্মতৃপ্তি লাভ করবেন । হায় ! সে আশায় গুড়ে বালি । আমি বরই নিরস কিনবা অতি মাত্রায় সরস ! ডাক্তার সাহেব এবং গন্ডার ভাই, আপনারা যে নিক বিশেষজ্ঞ, তা মেনে নিলাম । আপনাদের এই প্রতিভার অপব্যবহার কিনবা বিকৃত ব্যবহার করবেননা।

ব্লগে সুরুচিপূর্ণ মজা কিনবা মন্তব্য করুন । আমি এমনিতে খুবই শান্তশিষ্ট টাইপ পাবলিক ; কিন্তু সমস্যা আছে । আমার মাথার কিছু তার ছিঁড়া, কিছু পুরো ঢলঢলে । কখন কিসে ক্ষেপে যাই নিজেও বুঝিনা। ব্লগে আমাকে নিয়ে কিনবা আমার নিক নিয়ে ভবিষ্যতে এরকম ফালতু কথা-বার্তা আপনাদের কাছ থেকে একদমই আশা করবনা।

সারওয়ার চৌধুরী'র ব্লগে বলেছিলাম, আমার একটা কঠিন অসুখ আছে; স্প্লিট পারসোনালিটি , অর্থ্যাত দ্বৈত স্বত্তা। ডাক্তার সাহেব নিশ্চয়ই অবগত আছেন এই অসুখ সম্পর্কে। না হলে রাগ ইমনের সাহায্য নিতে পারেন। আপনাদের দু'জনের উদ্দেশ্যে একটাই কথা, খোঁচা-খুঁচি করে অসুখটা আর বাড়াবেননা। নিজেরা সুস্থ থাকুন অন্যদেরও সুস্থ থাকতে দিন।

আইসো বলি ছুম্মা আমিন । (এইটা উদাসী স্টাইল; আমি ওরে কপি করলাম, উদাসীরে কেউ বইলেন না প্লিজ, তাইলে ও আরেকখান কোবতে পুস্ট দিব আমার বলগে !) ২:: আমি ব্লগে একটা ফতোয়া জারি করেছি, আপনারা কি জানেন ? এটা নিয়ে বেশী কিছু বলবনা। নীচে লিংক দিলাম; ব্লগারগণ নিজ দ্বায়িত্বে মন্তব্যগুলো পড়ে নিবেন এবং ফতোয়া পালন করে আমাকে বাধিত করবেন। Click This Link (এইটা কিন্তু উদাসীরে আটকানোর জন্য একটা ফন্দি! ব্যাটা খালি আমার ব্লগে আইসা কোবতে পুস্ট দেয়। এইবার ফতোয়া দিয়া ওরে আটকাইসি) ৩:: বাসের লাইনে নিত্য (নৃত্য নয় কিন্তু) একদিন বাসের সুশৃংখল, দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।

আমি অনেকটা প্রতিনিধিত্বেই ছিলাম। অনেকক্ষণ পর মুড়ির টিন মার্কা বাসের আবির্ভাব আর তখনই কি জানি হয়ে গেল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা লোকগুলোর মাঝে ! আমার বেশ খানিক পেছনের লোকগুলো হুড়মুড়িয়ে বাসে উঠে বসে গেল । এইটা কি হইল ! আমার মেজাজ ফোরটি নাইন হতে সময় নিলনা। আমি বাসে উঠে উচ্চস্বরে সবাইকে নসিহত প্রদান করে গটগট করে নেমে পড়লাম। যারা বাসে বসেছিল তারা আমার কথার অবশ্য কোন উত্তর দিলনা; ভীষণ নির্লিপ্ত ভঙ্গি।

আমি বুঝি, উলু বনে মুক্তা ছড়ালাম শুধু। হায় ! সেলুকাস... ৪:: আমি কি দেশ-প্রেমিক (না প্রেমিকা) ? এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া আমার পক্ষে কঠিন। আমার দেশের বাইরে মাস্টার্স করার খুব শখ। নিজ দেশের ছোট ছোট খুঁত নিয়ে উচ্চবাচ্চ করতে ছাড়িনা আমি। আম্মার অভিযোগ, আমার কাছের বন্ধু-বান্ধবীরাতো এমন না! ওরা তো বিদেশে যাওয়ার জন্য আমার মতো উতলা না।

নিজ দেশকে নিয়ে তাদের তো অভিযোগ নেই এত! আমি হাসি ;কথা সত্যি। আমি কথায় কথায় যতটা বিরক্তি প্রকাশ করি তাদের মুখে সেরকম কমই শোনা যায়। তবে আমি এও জানি, তাদের সবার সুটকেসটা আমার মত ওগোছালো নয়; আমার আগেই ফ্লাইট ধরতে তাদের ব্যতিব্যস্ত দেখা যাবে নিঃসন্দেহে। আম্মাজান, এই সামান্য একটা ব্যাপারে তোমার মেয়ে ওদের মত এতটা ডিপ্লোমেসি করতে শিখেনি!!! আমার প্রেমিক যদি কটকটা হলুদ রঙের পাঞ্জাবী পড়ে আমার সামনে দাঁড়ায় আমি হয়ত মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থেকে ভাবব, এইতো আমার হিমু! কারণ, প্রেম-ভালবাসা অন্ধ! সেই আমি কিন্তু দেশপ্রেমে অন্ধ হয়ে বসে থাকতে নারাজ। আমার মতে যার যার রুচি-চাহিদা অনুযায়ী দেশের ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর অসামঞ্জসতাগুলো তুলে ধরা উচিত।

আমার প্রতিবেশী দেশকে একনামে সবাই চিনে, আমেরিকা সবাইকে প্রতিনিধিত্ব করে, মালয়শিয়ার টুইন টাওয়ার আজ শির উঁচু করে বলতে চায় আমরাই সেরা! অথচ আমাদের দেশপ্রেমিকেরা বলবেন, "পাকা হোক তবু ভাই পরের ও বাসা, নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা" । আর তাই ভাঙা রাস্তা-ঘাট, পথের পাশে আবর্জনার স্তুপ, সকাল বেলা সিটি কর্পোরেশনের ময়লার গাড়ি এসব দেখেও ভ্রুকুটি করা যাবেনা। বৃষ্টি হলে রাস্তায় এক হাঁটু ড্রেনের পানিতে দাঁড়িয়ে থেকে গাইতে হবে, "আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে, কেন সৈকতে ফিরে আসি" । তবেই না আমি দেশ প্রেমিক(প্রেমিকা) !!! ৫:: আমার একটা ভাল অভ্যাস আছে আমাদের দেশের ফুটপাথগুলো সবসময়ই ময়লা; ছেঁড়া কাগজ, খালি কোল্ড ড্রিংকসের ক্যান, আইসক্রিমের ফেলে দেয়া প্যাকেট- এগুলো পায়ের নীচে গড়াগড়ি খাচ্ছে সবসময়ই। মালয়শিয়ায় দেখেছিলাম কিছুদূর পর পর একটা করে ২/৩ ফিট উচ্চতার, এক থেকে দেড় হাত প্রস্থের (অনুমান করে বলছি) ডাস্টবিন দেয়া থাকত।

জনগন সেটার ব্যবহার করত সঠিকভাবেই। মজার ব্যাপার ছিল, ওখানে কিছু বাসেও ছোট ছোট ঝুড়ি দেয়া থাকতো। হাতে রাখা বাসের টিকেট কিনবা কোল্ড ড্রিংকসের বোতল/ক্যান ফেলতে সেটার ব্যবহার করত যাত্রীরা। একবার আইসক্রিমের একটা প্যাকেট হাতে ধরে ৫/৬ মিনিট হেঁটে ডাস্টবিনে ফেললাম। আরেকবার, দুই রিংগিতের সিদ্ধ বাদাম কিনে বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে খাওয়া শুরু করলাম; খোসাগুলো মাটিতে নয়, প্যাকেটেই ফেললাম।

বাসে উঠেও কিছুক্ষণ বাদাম খাওয়া চলল। নামার সময় ঠিক ঠিক বাস স্টপেজের ডাস্টবিনে বাদামের প্যাকেট ফেললাম । এই ভাল অভ্যাসটা এখনও আমার মধ্যে মোটামুটি ইন্টিগ্রেটেড। এখনও আমি বাইরে থাকার সময় কোন কিছু আর পারতপক্ষে রাস্তায় ফেলিনা। যেমন- বাসের টিকেট, খাবারের খালি প্যাকেট, ক্যান ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমাদের দেশে তো ওই রকম ডাস্টবিন নেই! তাই খুব সযতনে নিজের ব্যাগেই রেখে দেই। বাসায় এসে ময়লার ঝুড়িতে ফেলি সেগুলো। আমাদের সরকারকে আর কত দোষ দিব! তবে একবার ভাবুন তো, একটা ফুটপাত দিয়ে প্রতিদিন যদি এক হাজার লোক যায় এবং তারা তাদের ছোট-খাট ছেঁড়া কাগজ, প্যাকেট রাস্তা/ফুটপাতে ফেলতে থাকে তাহলে ওই জায়গাটার অবস্থাটা কি হয়? আপনারা কি আমার এই অভ্যাসটা প্রাকটিস করে দেখবেন ? অন্ততপক্ষে ট্রায়াল ব্যাসিসে চেষ্টা করুন না কিছুদিন... ৬:: যার বিয়া তার খোঁজ নাই, পাড়া-পড়শীর ঘুম নাই! উঠতি বয়সে ছেলে-মেয়েদের মনে যখন প্রেম-ভালবাসা-বিয়ে নিয়ে আগ্রহ জন্মাতে শুরু করে তখন বাবা-মা খুব হুশিয়ার থাকেন তাদেরকে লেখা-পড়া, জীবন সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে। সময়ের বিবর্তনে একসময় ছেলে-মেয়েরা বেশীই সচেতন হয়ে যায়। তখন আবার সেই বাবা-মাই 'বিয়ে-বিয়ে' করে মাথাটা খেয়ে ফেলে ।

অন্যদিকে যেসব বন্ধু-বান্ধবীদের বিয়ে হয়ে গেছে তারা খুব মুরুব্বী গোছের ভাব নিয়ে বলবে , 'আর কত! এইবার শুভকাজটা সেরেই ফেলনা' । কেউ কেউ খুব পজিটিভলিই বলে। আর কারো কারোটায় বোঝাই যায় যে দিল্লীকা লাড্ডু হজমে কত ঝামেলা । তাই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই এইসব ব্যাচেলর ছেলে-মেয়েদের নিরবিচ্ছিন্ন সুখটা বানচাল করার সূক্ষ কারচুপি মূলক প্রচেষ্টা। মেজাজটা সপ্তমে উঠতে বাকি থাকেনা যখন বয়সে ছোটরাও জিগেষ করে বসে, 'কি ! কবে... ?' বুঝতে বাকি থাকেনা, জীবনসঙ্গী বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে এই সব চক্ষুশূলে রূপান্তরিত হওয়া ব্যাচেলর ছেলে-মেয়েদের পরিনতিটা শেষ পর্যন্ত মধুরতায় না তিক্ততায় ভরপুর হয় সেটা দেখেই ওই সব পুঁচকেগুলো তাদের গতিপথ নির্ধারণ করবে! অর্থ্যাত বলীর পাঁঠা হিসেবে ভেট দিতে এই সব বিবাহযোগ্য ছেলে-মেয়েদের ঘুম হারাম করতে সকলে এক নিছিদ্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে উঠে !!! ৭:: ছাড় ! ছাড় ! তিন বার কবুল আর কাবিননামায় দস্তখত করতে খুব বেশী সময় লাগেনা ! অথচ এর পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী অধ্যায়গুলো একেকটা মহাভারত যেন! পরবর্তী অধ্যায়গুলো না হয় সিনিয়র ব্লগারদের হাতেই ছেড়ে দিলাম।

তবে পূর্ববর্তী অধ্যায়ও কিন্তু কম বর্ণালিময় নয়। সোজা কথায় এটি কখনও আপনাকে আগ্রহী করে তুলবে, কখনও হতাশ; কখনও হাসি পাবে, কখনও তীব্র বিরক্তী। তবে মেয়ে হলে কিছু অদ্ভুদ কথা-বার্তা হজম করতে হবে। এখানে তর্ক করলে আবার অসুবিধা, তাই নির্লীপ্ত থাকাই শ্রেয়। মেয়েদের অনেক কিছু থাকতে নেই - জেদ, রাগ ইত্যাদি।

এগুলো তাহলে কি শুধু পুরুষের জন্য প্রযোজ্য ? মেয়েদের অনেক কিছু ভাবতে নেই - ক্যারিয়ার নিয়ে, উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশযাত্রা নিয়ে। কারণ, বিয়ের পর আসলে শুশুর-শাশুড়ী-স্বামীই স্বিদ্ধান্ত দেবেন চাকরী করা যাবে কি যাবেনা। বিদেশ যেতে বাধা নেই শুধুমাত্র যদি মেয়েটির পরম পূজনীয় স্বামীটি বিদেশে থাকে কিনবা বিদেশ যেতে আগ্রহী থাকে। ছেলেরা একটা বিয়ের প্রস্তাব চুলচেরা বাছবিচার করতে পারবে; কিন্তু মেয়েদের বেলায় একটা প্রস্তাব আসার পর কোন দিকে না তাকিয়ে মাথা নীচু করে বিয়ের পিঁড়িতে বসে পড়তে হবে; পাছে ওকথা-সেকথায় প্রস্তাবটা হাত ছাড়া না হয়ে যায়! আরেকটা প্রস্তাব আসতে কতদিন লাগে কে জানে। বয়স কি আর থেমে থাকে? আরেকটা মজার কথা শোনা যায় প্রায়ই- 'এত দেখলে কি হয়, কিছু তো ছাড় দিতেই হয়' !!! সেকি গো? এতো কোন সুপার স্টোরে সাজিয়ে রাখা প্যাকেটগুলো ঝুড়িতে তুলে কাউন্টারে ক্যাশ পে করা নয় ।

ছাড় শব্দটা বাংলা সিনেমাতে শুনেছি- নায়িকা ভিলেনের খপ্পরে পড়ে চিতকার করে, 'ছাড়, ছাড়' । আরেকটা উল্লেখযোগ্য ব্যবহার আছে , 'লাক্স সাবানে কিনলে এখন পাবেন দুই টাকা ছাড়', 'একটি কিনলে একটি ফ্রি' । আর সেই 'ছাড়, ছাড়' রবে পাবলিক হুমড়ি খায় দোকানে দোকানে। অজানা-অচেনা কারো সাথে সেই 'ছাড়' দিয়ে সম্পর্ক শুরু করা কতটা যৌক্তিক ? আমি একটা সম্পর্কে আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর গুরুত্ব দেই । আমার এক বন্ধু বলে, 'আন্ডারস্ট্যান্ডিং ইজ নট ইমপরট্যান্ট টু মি; ইট ইজ এ্যাডোপটেশন' ।

এ্যাডোপটেশনের যে ডেফিনেশন সে দিল, তা আমার কাছে আন্ডারস্ট্যান্ডিং -এরই আরেক রূপ মনে হলো। ছাড় মানে কি কমপ্রোমাইজ ? ওটা দিয়ে কত দিন চলা যায় ? দম বন্ধ হয়ে আসবে না এক সময় ? অপরদিকে আন্ডারস্ট্যান্ডিং কিনবা এ্যাডোপটেশন যাই বলি না কেন তা একটা সম্পর্কে ধীরে ধীরে জন্মাতে থাকে। তখন হয়ত আমরা 'ছাড়' দেই কিন্ত সেটার প্রকাশরূপ নির্ভেজাল ভালবাসা । ওতে দম বন্ধ হয়না, বরং ভোর বেলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে এক বুক তরতাজা বাতাস টেনে নেয়ার মতই অনাবিল, অকৃত্রিম, আহ্লাদী আনন্দ। ৮:: আমার ৫০তম পোস্ট !!!!!!! আগের এক পোস্টে বলেছিলাম যে এক বন্ধুর মাধ্যমে সামহোয়্যারের সাথে পরিচয় , তারপর মার্চ ২০০৭ থেকে লেখা শুরু।

এক রান, দুই রান করে নিতে নিতে আজ হাফ সেঞ্চুরী , ভাবা যায় !!! ব্লগে কতকিছু পড়লাম, লিখলাম, বিভিন্ন রকম ব্যক্তিত্ব দেখছি ব্লগে। সেগুলোর প্রভাব নিজের উপর পড়ে কখনও কখনও; নিজের অজান্তেই । আমার সেই বন্ধুটি আবার অনেকদিন থেকেই আমার লেখার সমালোচনা করে না। ভয় পেল নাকি ? নাকি রাগ ! ও আমাকে ক্ষেপিয়ে মজা পায়, না আমি ; কে জানে ? "দোস্ত ! সেই মার্চ থেকে এই অক্টোবর, স্বল্প যাত্রাপথে আমার গতি সম্পর্কে দু'চারটা ক্রিটিসিজম দাওনা প্লিজ ..."

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।