আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অমি রহমান পিয়াল

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

দ্যা স্পিরিটেড সউল, যা কখনও ক্লান্ত হয় না অশান্ত হাওয়ায়। জীবনের মানে খুঁজে নেয় জীবনের বাধাঁয়। কনট্রাস্ট জীবনের মানেতে, ব্যবস্থাপনায়, বিরুদ্ধতা সকল স্তরে, বিচিত্রতা পরতে পরতে - এর মাঝে সম্মিলন হয় অসংখ্য সত্যের, যা ভিন্নরূপী হয়তো বা কখনো ভিন্ন অস্তিত্বে। জীবনকে অন্য কোন উদাহারণে সীমাবদ্ধ করা হয় মাত্র, জীবন কেবল এর ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্তে উল্লেখ সক্ষম। তেমন ভাবনায় ভোর হয় কোন দিন।

সে ভোরে কষ্টেদের মিছিল কিঞ্চিত ভাবালুলতায় আচ্ছন্ন করে। ফেলে দেয়া পোষাক এখন যা সাইজে শরীরকে ধারণে অক্ষম তার সুতোয় গেঁথে থাকতে দেখি অনেক নির্গমন, সন্বন্ধ আর বেশুমার হাঁসফাস। একটা নতুন প্লাটফর্মের প্রকাশ কতটুকু মৌলিক নির্মাণের খোরাক জোগায় - তার আলাদা পরিচয় নির্মানের স্থুল বাসনা থাকলেও - তা অস্বীকারের নয়, প্রশংসার। কেবল পুরাতন ঘর পড়ে থাকে সুনশান, সেখানে রচিত হয় উৎখাত, নির্মূল আর প্রহসনের দ্বৈরথ - এক নির্যাতনে বেঁধে রাখা অনুভূতির গোয়াল ঘর। ভালবাসি বলে এখন সব অত্যাচার সইতে হবে, এবং থাকতে হবে সারাজীবন, ছাড়তে পারি না ভালবাসার ঘর।

ওটাতে দূর্বল থাকি। এমন একটা দিনের রঙজ্বলা আকাশে পাখি ওড়ে না। বৃষ্টির ফোঁটায় থাকে না জ্বরাক্রান্তের সুর, ভিজি বুকের পশমে, খোলা আলিংগনে রাস্তার পানি ছিটকে ওঠে দুলকি চালে, আর এক পা এগুলে ম্যানহোল। তারপরে যারা যারা ডাইনিং এ ছিল তাদের সামনে পড়ে থাকা উচ্ছিষ্ট চিকেনের ঠ্যাং চিবিয়ে আমি চলে যাওয়া দেখি, একজন অমি রহমান পিয়াল চলে গেলে সামহোয়ার কাঁদে না, কাঁদে এর রক্ত, অস্থি আর বিচরণের কয়েকজন উদভ্রান্ত ব্লগার। আমার এখন লেখক হবার সময় হয়েছে, কারো জন্য অশ্রুবিন্দু নয়, লেখকরা বড় নিষ্ঠুর, তাদের কাঁদতে হয় না।

যেমন কাঁদে নি পূর্বসূরীরাও!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।