আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেখ হাসিনার নাতে নাখোশ আতেলশ্রেণী।।

কবঠ কতিপয় ব্লগার ও ফেসবুকের বিশেষ ভাবে অজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের আতলামি দেখে দেখে আমার মাথাই নষ্ট। এরা সরকারের একটি সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করছেন। সরকার শাহাবাগ ডিজাষ্টারে বিদেশীদের সাহায্য প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে। পত্র পত্রিকায় খবরটা পড়ে আমি তো থ বনে গিয়েছিলাম। হা হাসিনাই পারে এই জাতীয় একটি সিদ্ধান্ত দিতে।

স্বর্নিভর জাতী গঠনে তার সদইচ্ছার যে কমতি নেই তা বেশ বোঝা গেল। বাঙ্গালী তো, তবুও সন্দেহের একটা কাটা বুকের ভিতর খচ খচ করে বিধছে। বাঙ্গালী হঠাৎ করে এতটা সাবলম্বি হয়ে উঠলে কেন? যদিও সাবলম্বি হওয়াটা অন্যায় নয়। পরে যা বুঝলাম তার সারর্মম এই রকম। বিদেশী উদ্ধারকারী দল এলে, বাংলাদেশের কিছু কিছু সিক্রেসি লিক হয়ে যাবার ভয়েই সম্ভবত সরকার এই ধরনের ষিদ্ধান্ত নিয়েছে।

যেমন আন্তজাতিক বিধি বিধানের কোন তোয়াক্কাই বাংলাদেশ কখনো মেনে চলেনি বা ভবিষ্যতেও চলবে বলে মনে হয় না। কারন শিষ্টেমে চলতে বাঙ্গালী অভ্যস্ত নয়। আল্লাহর উপর অগাদ বিশ্বাস সংবিধান থেকে বাদ দেয়ায় এই গজব নেমে এসেছে। যে জাতী এমন বিশ্বাসই এখনো লালন করে। তাদের জন্য মসজিদ মক্তবই ভাল।

বিদেশি সাহায্য দিয়ে তাদের কি হবে। সংবিধানে ঐ লাইনটা পুনমুদ্রিত করে দিলেই রানা প্লাজা আবার আগের মতো দাড়িয়ে যাবে। সর্বক্ষেত্রে উদাসিনতার যে চর্চাটি বাংলাদেশে বর্তমানে চলছে বিদেশিরা এলে তা পৃথিবীর কারো কাছে আর অজানা থাকতো না। এতে করে দেশের সম্মান তো যেতই সেই সাথে র্গামেন্টস শিল্পটির ভাগ্যেও নেমে আসতো অনিশ্চয়তা। ব্যাবসাটা বন্ধ হয়ে যাবার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকত।

সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে সরকার যা করেছে ভালই করেছে। যে দেশে মুরাদ জং, মীর্জা আব্বস, খোকাবাবু. হাজী শেলিম, ফালুর মতো লালু সংসদে র্নিবাচিত হয়। সেই দেশের জন্য মক্তব ও জবাই শিক্ষা কেন্দ্রই যথেষ্ট। আর কিছুই দরকার নেই। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৫ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।