আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আশরাফীয় ইতিহাসঃ নির্ভ ীক আশরাফ রহমানের সত্যভাষণে অবশেষে এতো বছরের ভুল সংশোধন!



জীবনের এতটি বছর আমি গাধার মতো সব ভুল জানিতাম মনে করিলেই নিজেকে কষাইয়া একখানা চড় মারিতে মনে চায়। শুধু কি আমি? যতদূর মনে পড়ে আমার বাবা 1947/48 এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন । কতো গল্প করিয়াছিলেন 1952, 1954, 1964, 1969, 1971 সহ আরো কত সময় লইয়া। কিন্তু আজকে জনাব আশরাফ আপনি যে ইতিহাস তুলিয়া ধরিয়াছেন তাহার সাথে কোনই মিল পাইনা। আমি বুঝিয়া কোন কুল কিনারা পাইনা আমার বাবাও আমার সাথে এই প্রতারনা কেন করিলো! তাঁহার কাছে অন্তত আমি মিথ্যাচার আশা করিনাই।

কিন্তু সত্য খুবই নির্মম। পরম দুঃখের সাথে নিজের বাবাকে গাধা এবং না লায়েক বলিয়া মানিয়া লইতে হয়। জনাব আমি আপনার সর্বশেষ লেখাটাও পড়িয়াছি। আপনি জিগ্গাসা করিতে পারেন তাহলে এই না লায়েক কেন কোন মন্তব্য করিনাই। জনাব এই দলিল সম লেখাতে আমি মন্তব্য করিয়া তার অসম্মান করিতে চাহিনা।

প্রথম দিকে আপনার লেখা পড়িয়া আমি রাগ সমালাইতে পারিতাম না । দুই একটা মন্তব্যও করিয়াছিলাম। আপনাকে বলিয়াছিলাম আপনি কৌশলে মিথ্যাকথা লেখেন এবং কোন কোন সময় সরাসরি মিথ্যা কথা লিখিয়া থাকেন। আমি জানি আপনি খুবই রাগ করিয়াছিলেন। আপনি উদাহরণ চাইয়াছিলেন এবং আমি একটা মাত্র উদাহরণ দিয়াছিলাম কিন্তু আপনি তাহার কোনই উত্তর দেন নাই! আপনার লেখা গুলি পড়িয়া আমি এক মুক্তিযোদ্ধাকে আপনার ইতিহাস আবিস্কারের কথা বলিয়াছিলাম এবং আপনাকে কি ভাবে ঠিক করা যায় জানতে চাহিয়াছিলাম।

বেয়াদপি মাফ করবেন, আমি উনার পুরা কথাটা লিখিতে পারিবনা কারন ভাষাটা শুনিলে আপনার মাথার চান্দি ছেঁদা হইয়া বাস্প বাহির হইবে। অনেক গুলি বিশেষনের পরে বলিলেন ঐ হারামজাদার পাতায় পাড়া দেয়ার (অর্থাৎ আপনার পাতার লেখা পড়া) মানে হইতেছে অজু করিয়া খালি পায়ে মানুষের পঁচা গুয়ের মধ্যে পাড়া দেওয়ার সমান। আরো বলিলেন আপনি নাকি কৌশলে নতুন প্রজন্ম কে যাহাতে বিশ্বাস করাইতে পারেন তাহার জন্য আগে পিছের অনেক কিছু কাট ছাট করিয়া দুই এক লাইন বন্ধনীর মধ্যে তুলিয়া দেন। তখন দেখা যায় ইতিহাস টাই বদলাইয়া যায়। বলিলেন মাথা গরম করিও না ঐ .....বাচ্চাটা যা ইচ্ছা লিখিয়া যাক ইতিহাস বদলাইতে পারিবেনা।

তাহার পর হইতে আমি আপনার লেখার মন্তব্য করিনা। আমি জানিতাম 1947 এ ভারত ভাগের পর হইতেই পাকিস্তান বাংলাদেশের মানুষের উপর অত্যাচার শুরু করিলো। দেশের ছাত্র জনতা প্রতিবাদ শুরু করিলো। ধাপে ধাপে স্বাধীনতার দিকে বাঙালি আগাইতে থাকিলো। বাঙালি সোহরাওয়ার্দ ী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক , ভাসানী এবং শেখ মুজিবের মত নেতা পাইলো।

1954 সালের দিক হইতে শেখ মুজিব তাঁহার বজ্রকণ্ঠে জনগণের মনের কথা বলিয়া অন্য নেতাদের চাইতে বাংলার মনুষের আরো বেশি কাছে পৌঁছাইতে লাগিলো। সাথে সাথে পাকিস্তানিরা শেখ মুজিবকে তাঁহাদের এক নাম্বার শত্রু ভাবিতে লাগিলো। শেখ মুজিবের ছয় দফা বাংলার মানুষ নিজেদের প্রকৃত দাবী বলিয়া মানিয়া লইলো। আর পাকিস্তানিরা শেখ মুজিব শায়েস্তা করিবার জন্য বহুত জেল জুলুম করিলো এমন কি ফাঁসির দড়িতেও ঝুলাইতে চাহিলো। ছাত্র জনতা শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু বলিয়া মানিয়া লইলো।

শেখ মুজিব অসহযোগের ডাক দিলো। সবাইকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হইতে বলিলো। একটা দেশ হইতে একটা অংশ আলাদা হইয়া যাইবে তাহাতো চাট্টি খানি কথা হইতে পারেনা। প্রতি মূহুর্ত মূহুর্ত জমা হইয়া ইতিহাস সৃস্টি হইতে লাগিলো। দেশের মানুষ তৈরি হইতে লাগিলো স্বাধীনতার যুদ্ধের জন্য।

সবাই দেখা গেলো শেখ মুজিবের দিকেই তাকাইয়া আছে। 7 ই মার্চে দেশের জনগণ ঐ মঞ্চে শেখ মুজিব ছাড়া অন্য কাউকে পাগলা ঘুমের মধ্যেও চিন্তা করিতে পারেনাই। শুধু ঐ মঞ্চে না মানুষ মানিয়া লইলো বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের এক মাত্র নেতা শেখ মুজিব। অন্য নেতারাও তাহা মানিয়া লইলো। বিদেশীরাও জানিলো বাংলাদেশে যে আন্দোলন চলিতেছে তাহার নেতা শেখ মুজিব।

জানান দিয়া যুদ্ধ শুরু করিবার আগেই ছাত্ররা প্রশিক্ষন নেয়া শুরু করিলো এবং সামরিক বাহিনীর কেউ কেউ 26 মার্চের আগেই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে লাগিলো। কিন্তু তাহারাও সবাই শেখ মুজিবের ডাকেই তৈরি হইতে লাগিলো। কারণ স্বাধীনতার যুদ্ধ স্বপ্নে পাওয়া রোগ নিরামক কোন ফর্মুলা না যে হঠাৎ করিয়া কেউ একজন মনে করিবে আরে আমাদের দেশটারে তো স্বাধীন করিতে হইবে আর জনগণ মনে করিবে আরে ঠিকই তো বলিয়াছে কি জানি লোকটার নাম বলিয়া ঝাপাইয়া পড়িবে। আমিতো তখনও জনাবের ইতিহাস পড়িনাই আমি ভাবিতাম ঐ সময় অন্য কারো কথা কে শুনিতে চাইবে। যাহা বলিবে তাহা শেখ মুজিবের নামেই বলিতে হইবে তা না হইলেও পাকিস্তানিরাও পাগল ভাবিয়া পাবনায় পাঠাইয়া দিবে।

জনাব ভুলিয়া যাইবার আগে একটা কথা বলিতে চাই। এই মূহুর্তে ইচ্ছা করিতেছে ইতালীর ঐ মুক্তিযোদ্ধা বেটারে কষাইয়া একটা চড় দিয়া আসি। কত বড় সাহস যে গতকালের প্রথম আলো পত্রিকাতেও তাঁহার কথা উঠিয়াছে এবং আপনার ইতিহাসের সাথে কোন মিল নাই। আরো অনেক গুলি বিদেশী শয়তান আমাদের যুদ্ধের সময় বাংলাদেশে ছিলো এবং যুদ্ধে অংশগ্রহন করিয়াছিল। ঐ শয়তান গুলির মধ্যে একটাকে আবার খেতাব দেওয়া হইয়াছিলো।

যতদূর মনে পড়ে অস্ট্রেলিয়ার হইবে। তাঁহাদের কথা শুনিলে আপনার মেজাজ খারাপ হইয়া যাইবে। কিন্তুওরা কি বুঝিবে। ওরাতো সত্যের সন্ধান পায় নাই। তার উপরে আবার বিধর্ম ী।

আবেগের জন্য মাঝে মাঝেই অন্য প্রসংগে চলিয়া যাই। একবার চিন্তা করিয়া দেখেন এতো বছরে যে অন্ধকারের ছিলাম তাহার থেকে মুক্তি পাইয়াছি আপনার লেখা ইতিহাসে। কিছুটা আবেগতো থাকিবেই। যাহাই হোক যুদ্ধ শুরু হইলো ছাত্র জনতার সাথে আমাদের পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীও অংশগ্রহন করিলো। যুদ্ধের কৌশল হিসাবে দেশকে 11টি সেক্টরে ভাগ করিলো এবং এগারো সেক্টরে প্রধানরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য শেখ মজিবের নামেই যুদ্ধ করিতে লাগিল।

কিন্তু তাহারা কেউই জানিতে পারিলনাযে তাঁহারা ভুল ব্যক্তিকে নেতা মানিয়া যুদ্ধ করিতেছে। তাঁহারাতো আর আপনার সাথে কথা বলিবার সুযোগ পায়নাই। আর সুযোগ পাওয়াতো অলৌকিক কোন কিছু ছাড়া সম্ভব নহে কারন আপানিতো তখন ভূমিষ্ঠই হন নাই। বড়ই আফসোসের ব্যাপার। আশ্চর্যের ব্যাপার হইলো এগার সেক্টেরের কোন প্রধানই বুঝিতে পারিলোনা যে তাঁহাদের সাথেই রয়েছে বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের নেত।

তাহারা কেউ কেউ এমনও মনে করিতে লাগিলো যে সেই নেতার চেয়ে তাঁহারা আরো বেশি সফল হইতেছে কারণ যুদ্ধের ময়দানে পাকিস্তানিদের বারোটা তাঁহার চেয়ে পরিমাণে বেশি বাজাচ্ছে অন্য প্রধানরা। তাঁহারা আমার মতই গাধার মত ভাবিলো দেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের ক্ষেত্র একদিনে তৈরি হয়নাই। যাহার কথা আমরা জানিতাম অন্য আর সব সেক্টর প্রধানদের মতই একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা পরে আপনার সাহসী ভূমিকার জন্য বুঝিলাম 1947 থেকে একটু একটু করিয়া যে ইতিহাস আমরা গড়িয়াছি তাহার নেপথ্যে আসলে সেই মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর প্রধান! আপনি শুনিলে ভিষণ রাগ করিবেন বেশ কয়েকজন সেক্টর প্রধান আবার তাঁহার দেশপ্রেম নিয়া প্রশ্ন তুলিয়াছিলো তাঁহার কিছু সিদ্ধান্তের জন্য। কিন্তু শেখ মুজিব কিভাবে বুঝিলো যে এক দিন আপনি স্বঠিক ইতিহাস বলিবেন তাই সে অন্যদের কে বলিয়াছিলো সব কিছু ভুলিয়া যাইতে শত হইলেও সেও একজন মুক্তিযোদ্ধা। জনাব, আমি একদিন গোলাম এ পাক আযমকে লইয়া ছড়া লিখিয়াছিলাম বলে আপনি রাগ করিয়াছিলেন।

কিন্তু সেদিনতো আমি অন্য সবার মত অন্ধ ছিলাম। আপনাকে বলিয়াছিলাম আপনি 25 বছরের চুক্তিকে গোলামী চুক্তি বলিয়া মিথ্যা বলিয়াছিলেন কিন্তুএখন মনে হয় আসল চুক্তিটা আপনার কাছেই আছে। কিন্তু জনাব আসল গোলামী চুক্তিটা যদি একবার দেখাইতেন তাহলে এই না লায়েক বান্দা আরো কিছু না লায়েককে সত্যের পথে ফিরাইয়া আনিতে পারিতো। তাঁহারা আপনার পাতায় গিয়া আপনাকে বলে আপনি নাকি মিথ্যা বলিতেছেন। আপনার সর্বশেষ লেখাতে আপনারই লেখা মন্তব্যে আপনি যে নির্ভ ীক সত্যবাদী তাহা তুলিয়া ধরিয়াছেন।

নিজেই নিজের কিঞ্চত প্রশংসা করিয়াছেন বটে কিন্তু তাহাতে দোষের কিছুই নাই। আপনার মন্টব্য পড়িয়া আমার প্রান টা ভরিয়া গিয়াছে। আপনি নির্ভ ীক সত্যবাদী হইবেননাতো কে হইবে? এগারো সেক্টর প্রধান, ছাত্র জনতা, বিদেশী বন্ধু শত্রু সহ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা যাহা জানিতো তাহা ভুল ছিলো এবং আপনি আসল সত্য উপস্থাপন করিয়াছেন। জনাব, এইবার আমি এই সাইটের কিছু না লায়েক যাহারা ভুল ইতিহাস জানে এবং আপনাকে বিরক্ত করে তাহাদেরকে কিছু বলিতে চাই। আমি যদিও দুই একজনের নাম বলিতেছি কিন্তু সংখ্যায় অনেক বেশি যাহাদের নাম আপনি জানেন।

হাসান মোরশেদ, তীরন্দাজ, আড্ডাবাজ, অমি রহমান পিয়াল, মুহম্মদ জুবায়ের, জি্বনের বাদশা, মাহবুব সুমন, রাকিব হাসনাত, কৌশিক, হযবরল, চোর, দ্্রোহী, জামাল ভাস্কর, আবুল বাহার সহ আরো অনেকের নাম এই মূহুর্তে মনে পড়িতেছেনা যাহারা আপনার লেখা ইতিহাসের সত্যের সন্ধান পায় নাই। অন্যসব না লায়েক রা মনে করিবেননা আমি আপনাদের নাম ইচ্ছা করিয়া লিখিনাই। একেতো মনে নাই আরেক দিকে সত্য জানার আবেগে সব হযবরল হইয়া যাইতেছে। যাহাই হউক আপনারা সাবধান হইয়া যান। বাব দাদার কথা ভুলিয়া যান।

আরেকটা কথা আশরাফ রহমান যে সত্য উপস্থাপন করিয়াছে তাহা নিয়া বেশি প্রশ্ন করিলে পাগল হইয়া যাইবেন। আমার নানা বলিতো কিছু জিনিস লইয়া এক পর্যায়ে প্রশ্ন থামাইয়া শুধু বিশ্বাসের উপর মানিয়া লইবি। উনি অবশ্য ধর্ম আর সৃস্টিকর্তাকে নিয়া কথা বলিবার সময় ঐ কথা বলিয়াছিলেন তাই আপনার বলিতে পারেন কেন এতো দিনের ইতিহাস েক কথা বদলাইয়া ফেলিবেন? আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে আইন গত জটিলতা সৃস্টি হইলে নির্ভ ীক সত্যবাদীর পক্ষে অন্য কিছু সাথি রোকন সহ একজন আইনজীবিও রহিয়াছে। সুতরাং তেড়িবেড়ি বাদ দিয়া সত্য কে জানিয়া লইবেন বলিয়া আশা করিতেছি। জনাব, এই মূহুর্তে আরো কিছু লোককে চটকানা মারিতে ইচ্ছা করিতেছে।

প্রথমেই নির্মলেন্দুর কথা মনে আসিয়াছে। কবিতা লেখে ভুল নেতা কে লইয়া। তাঁহার দাড়িতে ধরিয়া কষাইয়া এক খানা চড় মারা অতি আবশ্যক। চড় মারিয়া সত্য উপস্থাপন করিতে হইবে কাইয়ুম চৌধুরী, হাসেম খান, রনবী, আহমদ ছফা, বেলাল মোহাম্মদ সহ আরো অনেককে। এই মূহুর্তে সবার নামও মনে আসিতেছেনা।

তবে বেশির ভাগ সংস্কৃতি ওয়ালা গুলি একই শ্রেনীতে পড়ে। কিন্তু তীরন্দাজ হাসনা মোরশেদ আড্ডা বাজ অমি আর কৌশিকদের সাহায্য ছাড়া এতো লোককে আমি একা কিভাবে চড় মারিবো? কতো লেখক কতো কবি সাহিত্যক চিত্রকর তাঁহাদের শিল্প কর্মে ভুল নেতার কথা ফুটাইয়া তুলিয়াছে। ঐ সব নাজানা না লায়েকদের সত্যের পথে আনিতে হইবে। আপনার মেজাজ খারাপ হইয়া যাইবে যে বিদেশী কবিও কবিতা লিখিয়াছে ভুল নেতার নামে! জনাব, কিছু লোককে আপনার ক্ষমা করিয়া দিতে হইবে কারণ তাঁহারা সব অচেনা মুক্তিযোদ্ধা। আমি বেশ কিছু নাম না জানা মুক্তিযোদ্ধার সাথে অচেনা গ্রামে যাইয়া আলাপ করিয়াছিলাম।

জানিতে চাহিয়াছিলাম তাঁহারা কোন ইতিহাস বলে। তাঁহারা সবাই আমার বাবার মতই ইতিহাস বলিলো। আমি কিন্তু তাঁহাদের সাথে কবি সাহিত্যক আর চিত্রকরদের একটা মিল খুঁজিয়া পাই। তাঁহারা সকলেই বলিয়াছিলো তাঁহাদের প্রেরনা আপনি যাহাকে ভুল নেতা বলেন। তাঁহারা সবাই গোলাম এ পাক এর উপর মহা খাপ্পা।

আমি তাই গোলাম এ পাক কে লইয়া হেয় করিয়া যে ছড়া লিখিাছিলাম তাহার দোষ সবার উপর পড়িবে কেননা তঁহারা আমাকে মিথ্যা বলিয়াছিলো। আরেকটা কথা নামের আগে ডঃ ওয়ালা বেশ কিছু আইনজীবি এবং গবেষক আছে যাহারা সংবিধান লইয়া ইতিহাস লইয়া যে কথা বলে তাহার সাথেও আপনার লেখা ইতিহাসের কোন মিল নাই। বেশ কয়জন বলা ভুল হইবে আসলে সংখ্যা গরিষ্ঠ ঐ জাতীয় লোক যে ইতিহাস বলে তাহা আপনার সাথে মিলেনা। ঐ গাধা গুলিকে যদি আপনার তথ্য প্রমান গুলি দেখাইয়া একবার বুঝাইবার চেষ্টা করিতেন তাহলে এই অধম বাধিত হইতো। শত হইলেও ঐ লোক গুলিকে অনেকে সম্মান করে তাহাদেরকে কষাইয়া চড় মারিবার আগে একবার ভালয় ভালয় মানিয়া লয় কিনা চেষ্টা করিয়া দেখা উচিত।

আপনিইতো বলিয়াছেন আপনার তথ্য প্রমাণ শক্ত, আপনি নির্ভ ীক সত্যবাদী এবং তাহারা শিক্ষিত সুতরাং আপনার তথ্য প্রমান আর আপনার জ্ঞানের কাছে তাহারা ভুল স ীকার করিলে চড় খাইবার অসম্মান থেকে রক্ষা পাইবে। (সমাপ্ত হইতেও পারে আবার অসমাপ্তও হইতে পারে: আবার আবেগ উথলাইয়া উঠিলে লিখেতেও পারি)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।