আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কিসকা হে ইয়ে তুমকো ইন্তেজার, ম্যায় হুঁ না?

'... আমাদের আশার কোনো পরকাল নাই'

যাক বাবা, বাঁচা গেলো। এতোদিন পরে জরুরি অবস্থা জারির একটা স্বার্থকতা খুঁজে পাওয়া গেলো। বোঝা গেলো কারা ডামি, কারা অরিজিনাল। আমরা ধন্য, আমরা কেতার্থ। আমাদের দেশের রাজনীতি পচে গেছে।

তাই দুর্গন্ধযুক্ত এই রাজনীতি সারিয়ে তুলতে আসছেন নোবেল পারফিউমড ড. ইউনূস। আসুন, আমরা তাকে অভিনন্দন জানাই। আরে ভাই, প্রাচীনকালে রাজা রাজড়াদের প্রবেশের আগে যেমন হুঁশিয়ার, সাবধান বলতে হতো, ঠিক তেমনি এতোদিন ধরে আমরা হুঁশিয়ার সাবধান শুনে এসেছি। এবার রাজা মসনদে আসীন হলে শুরু হবে আসল খেলা। নোবেল জয়ের আগে থেকেই ইউনূস 'নেতিবাচক' রাজনীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে শুরু করেন।

এরপর তিনি নোবেল পাবার আগ পর্যনত্দ আর মুখ খোলেননি এ নিয়ে। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আর সিপিডি এই কথাগুলো বিরামহীনভাবে বলতে থাকে। ড. ইউনূসের এই রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়ার নেপথ্যে রয়েছেন সিরাজুল আলম খান। 1996 সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত আসেন। তিনি সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন।

দেশে ফিরেই তিনি 2001 সালে তিনি গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে 14 দফা প্রসত্দাব দিয়েছিলেন। তার এই প্রসত্দাবে ছিলো প্রধানমন্ত্রী ও উপপ্রধানমন্ত্রীসহ একটি জাতীয় সরকার, নির্দলীয় রাষ্ট্রপতি, দারিদ্র্য দূরীকরণে ুদ্রঋণ প্রসার ইত্যাদি। এতোসব ভালো প্রসত্দাব দিয়েও শেষ হয়নি। এরপরেও তিনি সবচেয়ে 'ভালো' প্রসত্দাবটি রেখেছেন। তিনি বঙ্গোপসাগরে একটি মেগা সি-পোর্ট স্থাপনের কথা বলেছেন।

তার অধিকাংশ প্রসত্দাব প্রায় অবিকৃত রেখে রিলে করেন ছুছিল ছমাজ। ড. ইউনূস এগুলোর সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দর উন্মুক্ত করে দেয়ার প্রসত্দাব রাখতেও ভোলেননি। চাটগাঁর সনত্দান ইউনূসের হাতে নোবেল এলো এরপরেই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.