আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মানিলন্ডারিং আইনের আওতায় নতুন ক্ষেত্র

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এক সার্কুলার জারি করে নতুন কয়েকটি খাতকে এ আইনের আওতায় রিপোর্টিং করার নির্দেশনা দিয়েছে।
এতে বলা হয়, এখন থেকে সকল রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার, মূল্যবান ধাতু ও পাথরের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ট্রাস্ট ও কোম্পানি সেবা প্রদানকারী, আইনজীবী, নোটারি ও অন্যান্য আইন পেশাজীবী এবং একাউন্টেন্টদের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২৩ এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ আইন-২০০৯ এর আওতায় রিপোর্টিং করতে হবে।
রিপোর্টিং করার অর্থ হচ্ছে- এসব প্রতিষ্ঠানের মাসিক লেনদেনের তথ্য জানাতে হবে বিএফআইইউকে। কোন লেনদেন সন্দেহজনক মনে হলে অথবা নির্ধারিত সীমার বেশি হলে তাও জানাতে হবে।
এর আগে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থা, আন্তর্জাতিক লেনদেনকারি প্রতিষ্ঠান এই আইনের আওতায় রিপোর্টিং এজেন্সি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।


এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করার আগে গত মার্চে এ বিষয়ে ১১ সদস্যের একটি ফোকাস গ্রুপ করা গঠন করা হয়। ওই ফোকাস গ্রুপ এ বিষয়ে একটি গাইড লাইন তৈরি করেছে। যেখানে এসব সংস্থাকে রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে।
ফোকাস গ্রুপের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রকৃতি, কার‌্যাবলী, আইনি কাঠামো এবং এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের বিবেচনায়  এসব প্রতিষ্ঠানে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন সংঘটিত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে আইনের আওতায় আনা দরকার।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।