আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজ কী হলো হঠাৎ করে দু’বছর

হাতের লেখা ভালো, চেহারা ভালো না সিরিজ কবিতা আসমানী-৮ যদি বলি-‘‘ভালোবাসিনা! ও জানোয়ার, ও বেইমান, কথা রাখেনি’’ আমার কস্টের সীমা থাকেনা কাকে কিসব বলি? যার দিকে কেউ চোখ তুলে তাকালে শক্তির অপরিনতীতে ক্রধে মস্তকসহ জ্বালিয়ে তুলতাম লাল হয়ে যেতাম, যেন আগুন জ্বালাই ওই অসভ্য ছোড়াকে পুরিয়ে মারার অপেক্ষা মাত্র ১২ টার পরে প্রমিকার ফোন বিজি দেখে যখন শহরে শহরে যুবকের হতাশার মিছিল প্রেমিকার মোবাইলেরা এফএনএফ জানতে পরিচিত কাস্টমার কেয়ারারের সাথে আদলা খাতির কল ব্লক সিস্টেম জানতে হেল্প লাইনে যখন রাত বিরাতে যুবকের ফোন আমি তখন প্রাণ সরীষার তেলের বিজ্ঞাপনী প্রতিশ্রুতিতে মুগ্ধ আহ, সে কি ঘুম! কাঁচা বাজারের বেচেঁ যাওয়া টাকায় ভাগ বসায়নি যে মেয়ে কোনদিন দুটাকার গোল্ড লিফের অভাবে ফেলেনি ডিমান্ড আসেনি সামান্য কাচের চুড়িরও খুব অভিমানের জবাবে শির্শেন্দুর ৩৫ টাকার দুই একটা বইয়েই হয়ে যেত যার আকাশ খুশি ও আমার সে আসমানী!!! ৫৫ কেজির দূর্দান্তহ অপবাদ যখন আমার কঙ্কাল শরীরের বস্ত্রবিতানে ২৮ কোমড়ের প্যান্ট চেয়ে যখণ যুবক বয়সেও বালকের গ্লানী সব কিছুতেই বেমানান বলে যখন চুলের সার্টে নানান ঢং অতপর কমেডিয়ান বণে... কেনা শার্টে মানায় না বলে ২০০ টাকা যখন শুধু যাতায়াতেই তারপরও শার্ট লুস হওয়ায় এলিফেন্ট রোডের মোস্তফা টেইলার্সের গোষ্ঠি উদ্ধার করেছি প্রতিবারই চকচকা হলুদ শার্টেও যখন ফেরানো যায়নি কোন যুবতীর তাচ্ছিল্যের চাহুনীও তখনও আমার ব্লগীয় রোমান্টিক পোস্ট হিট করেছে ক্ষনে ক্ষণে ব্লগ অপ্সরীরা কিবোর্ডের + চেপেছে অনন্ত’র +++++ যেন বহুকাল পরে ফিরে পাওয়া বিদেশ ফেরত ‘‘জান’’........ আব্বার গালি খেয়েছি সকাল বিকাল ঠোটে শীস তোলায় বাবাকে বুঝাতে পারিনি- ‘‘এ সময় হালাল হারাম দেখার সময় না বাবা’’ কোন শাষনেই রুখে দিওনা বুকের এ দু প্রস্থ জমিনে গোপনে বেড় ওঠা- ও বাসীনীকে, আসমানীকে। অতঃপর সে সুখ আজ পাতায় পাতায় আজ কী হলো হঠাৎ করে দু’বছর খোঁজ নেই তার; আর কোন।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।