নির্বাচনী ইশতেহার কি ? নির্বাচনী ইশতেহারের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব কতখানি বা আদৌ ও নির্বাচনী ইশতেহারের প্রয়োজন আছে কিনা এবং নির্বচনী ইশতেহার ভোটের পুর্বে সকল ভোটারের পড়া ও জানা এবং তা সংশোধনের সুযোগ ভোটের পরে হলে ভোটারদের যাচাই বাছাইয়ের নাগরিক অধিকার খর্ব হয়। অনেক গুরুত্বপুর্ণ ও জরুরী নাগরিক অধিকার যেমন হারহামেশা খর্ব হচ্ছে তেমনি রক্ষা হচ্ছেনা ন্যুনতম নাগরিক অধিকার। সভ্যতার বিবর্তনের একি অসভ্যতা ! সভ্যতার বিবর্তনে একি নির্মমতা ! কার আদর্শ ,কার স্বপ্ন পুরোনে মানুষ নিরাপদ নয় ! আওয়ামী লীগ,বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি একক বা জোট আকারে স্বাধীনতা পরবর্তী স্বাধীন সার্বভৌম বাংলদেশের সরকার পরিচালনা করেছেন। কি আদর্শ আর কার স্বপ্ন পুরণ হয়েছে ? গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত কে,কারা সরকারী দল,কারা বিরেধী দল শুধু তা বিবেচনায় হিংসা দলাদলী আর নৃশংসতা হচ্ছে। এই দলগুলিই দুর্নীতির শীর্ষস্থানকারী।
এই দলগুলির নেতা ও বড়লোক ব্যবসায়ী সর্মথকদের যা ধন সম্পদ আছে তা দিয়ে গ্রামের জীর্ণ শীর্ণ ঘরে,শহরের বস্তি আর ফুটপাতে বসবসকারী যাদের শিক্ষা ও সকল পণ্যের উচ্চমুল্যের কারণে অনিশ্চয়তার কষ্টকর দু:খময় জীবনগাথা তাদের সকলের পাকাঘর ,পাকাপায়খানা সকল শিশুর একই রকম শিক্ষা,একই রকম খাবার একই মানের জীবন,প্রত্যেক পরিবারকে মাসে দশ হাজার টাকা দেওয়া যায়। এই দলগুলির নেতা ও বড়লোক ব্যবসায়ী সর্মথকদের জীবন যাপন তা রূপকথার স্বপ্নের মতো সুখের,স্বর্গীয় বেহেশ্তেীয়। মেয়ের হাত খরচ মাসে দশ লাখ টাকা,বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর লক্ষ লক্ষ টাকা। কি বির্বতন হয়েছে সভ্যতার ! কেউ খাবে আর কেউ খাবেনা তা যদি সভ্যতা হয় তাহলে আমেরিকা ভারতের হয়ে আওয়ামী লীগ,বিএনপি,জামাত,জাতীয় পার্টি একক বা জোট আকারে য করছে তা সভ্যতার নামে অসভ্যতা। নি:লজ্জ বেহায়া আমেরিকা ভারত পৃথিবীর মানচিত্র থেকে ধ্বংস হলে সমস্ত পৃথিবীর মানুষ সত্যিকার সভ্যতার সমাজ পেত।
আমাদের রাজনৈতিক দলগুলি নি:লজ্জ বেহায়া আমেরিকা ভারত এর স্বার্থ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে নিজেদের ধন সম্পদ বৃদ্ধির কাজ পুরোদমে করে যাচ্ছেন। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলি নি:লজ্জ বেহায়া আমেরিকা ভারত এর মদদে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত কে,কারা সরকারী দল,কারা বিরেধী দল শুধু তা বিবেচনায় হিংসা দলাদলী আর নৃশংসতা সৃষ্টি করে ভুল দ্বন্ধ জিইয়ে রেখেছেন যাতে দলবাজির সুবিধা হয়,আড়াল করা যায় দুর্নীতির শীর্ষস্থান দখলের খবর,আর লন্বা করছেন ্আপনাদের শোষন নির্যাতনের সময়কে। গনতন্ত্রের স্বাধীনতার কি নমুনা চলছে। ৪২ বছরেও কিভাবে ভোট হবে তাই নিয়ে সাজানো ঝগড়া ! জনগনের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি। আমেরিকা আর ভারতের দালালী আর দালালদের বাদ দিয়ে দেশপ্রেমিক গরীব শিক্ষিত মানুষের সমন্বয়ে নির্বাচনকালীন স্থায়ী টিম গঠন করুন যারা নির্বাচনকালীন সরকার হয়ে নির্বাচিতদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেবে।
প্রতি ৫ বছর পর পর কিভাবে নির্বাচন হবে তা নিয়ে হানাহানির এই সাজানো নাটক বন্ধ করুন। ভোটের আগেই নির্বাচনী ইশতেহার সকল ভোটারের পড়ার ও মতামতের ভিত্তিতে সংশোধনের ব্যবস্থা গ্রহন করুন। নির্বচনী ইশতেহারে আপেক্ষিক আর ঘুমপাড়ানী অংগিকার বাদ দিয়ে যুক্ত করুন আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করবে, আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই প্রত্যেক নাগরিককে ৩ মাসের সামরিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সৎ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক বানানোর দায়িত্ব সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে দেওয়া হবে, আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই নব্য রাজাকারদের সকল সম্পদ সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে ফ্রি রেশন কার্ড এর মাধ্যমে জনগনের নিশ্চয়তা দেওয়া হবে। নব্য রজাকার মধ্যে ১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক ২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং ভেজাল,প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে যারা ছোট বড় ব্যবসা করছে ৫নং- অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে,এরা নব্য রাজাকার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।