আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইন্ডিয়া-আমেরিকার মদদে ‘গদী’ দখল নিয়ে আওয়ামী ও বিএনপি জোটের গণবিরোধী সংঘাতের প্রতিবাদে সোচ্চার হোন!



শ্রমিক, মজদুর, কৃষক, ক্ষুদে ব্যবসায়ী, কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, ধর্মীয় নেতা, পেশাজীবী, দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি, ধর্মীয়-জাতিগত-ভাষাগত সংখ্যালঘু, নারী, যুবসহ সকল কমিউনিস্ট বিপ্লবী, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও দেশপ্রেমিক ব্যক্তি ও সংগঠনের প্রতি আহ্বান ............................................................................................... - তাঁবেদারি ও ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন নবায়নের সংলাপ-সমঝোতা-নির্বাচনে জনগণের স্বার্থ নাই! গণশাসনের অধীনে প্রকৃত জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিপ্লবী আন্দোলন জোরদার করুন! - ইন্ডিয়া-আমেরিকা কর্তৃক তাঁবেদার সরকার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়ান! বৈদেশিক শক্তি এবং তাদের দালালদের হাত থেকে দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত নির্ধারণের সকল ক্ষমতা কেড়ে নিন! - নির্দলীয় বা সর্বদলীয় সরকার, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার, হেফাজত বনাম গণজাগরণ, তৃতীয় শক্তি ইত্যাদি হল ক্ষমতার পথ মসৃণ করার স্বার্থে শাসক শ্রেণীর নানা দলের এজেন্ডা- জনগণের এজেন্ডা নয়, এসব দাবীর সমর্থনে দাঁড়িয়ে নিজেদের বিভক্ত করবেন না। - ভোট না দেয়াও জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার! শাসক শ্রেণীর সংস্কারবাদী ও ভোটের রাজনীতির চৌহদ্দি থেকে মুক্ত হোন! বলপ্রয়োগে জনগণের ক্ষমতা কায়েমের বিপ্লবী রাজনীতি আঁকড়ে ধরুন! মার্কিন-ভারতের তাঁবেদার শ্রাসক শ্রেণীর ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন উচ্ছেদ করে শ্রমিক-কৃষক-জনগণের স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, সরকার ও সংবিধান প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিপ্লবী সংগ্রাম গড়ে তুলুন! অসমাপ্ত জাতীয় গণতান্ত্রিক বিপ্লব--সম্পন্ন করুন! উৎকণ্ঠিত জনতা, এদেশে ‘গদী’ মানেই অবাধ শোষণ-লুণ্ঠনের লাইসেন্স। আর এ লাইসেন্স পেতে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি জোট সারা দেশে রক্তাক্ত সংঘাত চালাচ্ছে। ইন্ডিয়া, আমেরিকাসহ বিদেশী শক্তিগুলো নিজ নিজ স্বার্থে দুই জোটের পিছনে থেকে এ সংঘাতে মদদ দিচ্ছে। একদিকে আমেরিকা বাংলাদেশে সামরিক ঘাঁটি গেড়ে ইন্ডিয়া ও চীনের উপর নজরদারি করতে চায়।

অন্যদিকে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় আধিপত্য বজায় রাখার জন্য- ভারত ও চীন তা মেনে নিতে রাজী নয়। তাই নিজেদের মধ্যে একটা আপোষ-রফায় না পৌঁছা পর্যন্ত আমেরিকা বিএনপি জোটকে আর ইন্ডিয়া আওয়ামী জোটকে তাঁবেদার সরকার হিসাবে প্রতিষ্ঠার জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ সংঘাতে জেতার জন্য হেন কোন দুষ্কর্ম নেই- যা দুই জোট করছে না। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও ধর্ম নিয়ে ন্যাক্কারজনক নির্বাচনী খেলায় মেতেছে। উগ্রজাতীয়তাবাদ ও ধর্মীয় মৌলবাদকে উসকে দিচ্ছে।

এতে নারীবিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়ে পড়ছে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা নিপীড়িত হচ্ছে। দুই জোটের সন্ত্রাসের সাথে জামাতী ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস যোগ হয়ে দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। এ সন্ত্রাসের অজুহাতে সরকার নিপীড়িত জনগণের প্রতিবাদ দমন করছে। সভা-সমাবেশ, সংবাদ ও সামাজিক গণমাধ্যমের উপর নিয়ন্ত্রণ-নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।

এভাবে এক ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন কায়েম করেছে। শুধু তাই নয়, গদী দখলের স্বার্থে দুই জোটই বৈদেশিক শক্তির সন্তুষ্টির জন্য দেশবিক্রির প্রতিযোগীতায় নেমেছে। সরকার বৈদেশিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। বিএনপি জোট তা বাস্তবায়নের আগাম প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এ সংঘাতের সুযোগে বৈদেশিক শক্তিগুলো প্রকাশ্যে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছে।

এ গদী দখলের সংঘর্ষে দুই জোট অকাতরে হত্যা-জখম, সম্পদ ধ্বংস করছে। মজুর, হকার, ক্ষুদে ব্যবসায়ী পরিবারগুলো দুমুঠো ভাত জোগাতে পারছেনা। দ্রব্যমূল্য হু হু করে বাড়ছে। ছাত্রজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। বিদেশী শক্তি ও তাদের দালালদের থাবার নিচে আমরা সমগ্র জাতি ও জনগণ আজ নিরাপত্তাহীন, বিপন্ন।

অথচ এ দস্যুরা যার যার গদী দখলের পথ মসৃণ করার স্বার্থে নির্দলীয় বা সর্বদলীয় সরকার, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার, হেফাজত বনাম গণজাগরণ, তৃতীয় শক্তি ইত্যাদি নানা এজেন্ডা হাজির করছে। এভাবে তারা জনগণকে ধোঁকা দিয়ে নিজেদের পেছনে টানতে চেষ্টা করছে। তারা জনগণকে বিভক্ত করে পরস্পরের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছে। হাটের ইজারা বাগাতে প্রভাবশালী ইজারাদারদের হাঙ্গামায় সাধারণ হাটুরের যেমন স্বার্থ নাই তেমনি নির্বাচন নিয়ে এসব রংবেরঙের দাবীর মধ্যে জনগণের কোন স্বার্থ নাই। তাই আজ বিভক্ত না হয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এ গণবিরোধী সংঘাত, দেশবিক্রি ও তাঁবেদার সরকার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে।

শান্তিপ্রিয় জনগণ, আমরা দেখছি, সংকট সমাধানে আমেরিকা-ইউরোপ, তৃতীয় শক্তি, সুশীলসমাজ এবং তথাকথিত বামপন্থীরা সংলাপ-সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনের দাবী তুলছে। তারা দস্যুদের মধ্যে শান্তি চায়। কিন্তু, এ লুটেরা-দস্যুদের সমঝোতাপূর্ণ নির্বাচন হলেও তাতে কেবল ‘একতরফা সংঘাতময় দুঃশাসন’এর জায়গায় ‘সংঘাতহীন সমঝোতাপূর্ণ দুঃশাসন’ই কায়েম হবে। অবাধ নির্বাচনে নির্বাচিত ‘হাওয়া ভবন’ এবং হাসিনা সরকারের দুঃশাসন হল তার টাটকা উদাহরণ। গত পাঁচ বছরে আমরা দেখেছি, তাজরীন আর রানাপ্লাজা, বিশ্বজিৎ, সাগর-রুনি, শেয়ার বাজার, পদ্মাসেতু, হলমার্ক, কুইক রেন্টাল, হাসিনা-মনমোহন চুক্তি, হিলারী-দিপু চুক্তি, ট্রানজিট, টিকফা, রামপাল-- শোষণ-লুণ্ঠন, দুর্নীতি-দলীয়করণ, সন্ত্রাস আর দেশবিক্রির এক একটা নজির।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, ক্রসফায়ার, গুম, পিপার স্প্রে আর দমনমূলক আইন দিয়ে এ ফ্যাসিস্ট সরকার জনগণের কণ্ঠ স্তব্ধ করেছে। বাস্তব সত্য হল, অতীতে প্রতিটি তথাকথিত সমঝোতাপূর্ণ ‘অবাধ’ নির্বাচনে বিজয়ী দল জনগণের শাসন নয়; বিদেশী শক্তির তাঁবেদারি ও জনগণের উপর ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনই কায়েম করেছে। সুতরাং এ দস্যুদের মাঝে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়াস নয়, কেবল গণপ্রতিরোধই এ সংঘাতপূর্ণ দুঃশাসন মোকাবেলার সঠিক পথ। তাই ‘সমঝোতা’র আওয়াজ তুলে জনগণকে ভুল পথে পরিচালনার অর্থ হল গণদুষমনদেরই স্বার্থ রক্ষা করা। স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রিয় জনগণ, এ সংসদ নির্বাচন হল ৫ বছর অন্তর দস্যুদের কোন্ প্রতিনিধিরা আমাদের শাসন-শোষণ-লুণ্ঠন-দমনে নেতৃত্ব দেবে-তা নির্ধারণের এক প্রক্রিয়া।

এ নির্বাচন কেবল জনমনে দুঃশাসন থেকে পরিত্রাণের মোহ তৈরী করে, ৫ বছরের দুঃসাশনে সৃষ্ট জনরোষ প্রশমন করে এবং নতুন ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রতি জনসমর্থন তৈরী করে। এভাবে এ নির্বাচন গণদুশমনদের শাসন-শোষণ রক্ষার কবচ হিসাবে কাজ করে। কিন্তু নির্মম পরিহাস হল- লুণ্ঠিত-নির্যাতিত জনগণকেই দস্যু সর্দার নির্বাচনে ভোট দিতে হচ্ছে। আমরা জানি, এদেশে জনসাধারণের নিজের নেতা নির্বাচন বা সংগঠন করার অধিকার কার্যত নেই। এ ফ্যাসিস্ট শাসক শ্রেণী শ্রমিক, কৃষক, ছাত্র, পেশাজীবীদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন বা তার নেতা নির্বাচন করার ন্যূনতম অধিকার পর্যন্ত সহ্য করে না।

শাসক শ্রেণীর দালাল ও মাস্তানবাহিনী এসব সংগঠনের কর্তৃত্ব দখল করে রাখে। এ বাস্তবতায় আমেরিকা-ভারতের নিয়ন্ত্রণ, দস্যুদের ফ্যাসিস্ট শাসনের হাতিয়ার: সংবিধান, সরকার, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, বিচার, সামরিক বাহিনী, সংবাদ মাধ্যম, রাজনৈতিক দল ও মাস্তান বাহিনী এবং অর্থ-সম্পদের ক্ষমতা অটুট রেখে, এ দুঃশাসনের অধীনে পরিচালিত নির্বাচনে জনগণের পক্ষে দস্যুদের ছাড়া, গণস্বার্থরক্ষাকারী জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করা সম্ভব নয়। তাই অবাধে রাজনৈতিক জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের অধিকার আদায় করতে হলে জনগণকে এ ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন উৎখাত করতে হবে। শ্রমিক-কৃষক-জনগণের বিপ্লবী সরকার কায়েম করে তার অধীনেই নির্বাচন করতে হবে। সংগ্রামী জনতা, আমরা বৃটিশ, পাকিস্তানি উপনিবেশিক দস্যুদের বিতাড়িত করেছি।

কিন্তু আমাদের মুক্তি-সংগ্রাম শেষ হয় নি। কারণ পাকিস্তান আমলে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রাম করেও এদেশের শ্রমিক-কৃষক-জনগণ গণশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি। গত ৪২ বছর আমেরিকা-ইন্ডিয়ার দালাল শহরের বড় ধনীক এবং গ্রামীণ বড় জোতদার-মহাজন-ব্যবসায়ী শ্রেণীর ফ্যাসিস্ট দস্যুরা এদেশ শাসন করছে। এ দস্যুদের হাতে আমরা বেপরোয়াভাবে শোষিত, নির্যাতিত, লুণ্ঠিত হয়েই চলেছি। আওয়ামী, বিএনপি, তৃতীয় শক্তির নেতৃত্বে সকল দলই এ দস্যুদের নানা অংশের স্বার্থ রক্ষাকারী দল, জনগণের দল নয়।

তাই সামরিক বা বেসামরিক, বাকশালী বা সংসদীয় গত ৪২ বছরে যে সরকারই ক্ষমতায় এসেছে তারা- এ দস্যুদেরই প্রতিনিধিত্ব করেছে, জনগণের নয়। সম্পদশালী হতে এ শাসক শ্রেণী রাষ্ট্র ক্ষমতাকে কাজে লাগায়। একারণেই ‘গদী’ দখল নিয়ে আওয়ামী, বিএনপি জোটের নেতৃত্বে শাসক শ্রেণীর বিভিন্ন অংশের মরণপণ সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠে। অতএব নির্বাচনের মাধ্যমে নয়, কেবলমাত্র বলপ্রয়োগে এ গণশত্রুদের উৎখাত করে শ্রমিক, কৃষক, জনগণের গণশাসন কায়েম করেই- আজ গণবিরোধী সংঘাতসহ সমগ্র দুঃশাসনের অবসান ঘটাতে হবে। তাই দুই জোটের এ সমঝোতা ও নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে না থেকে, আসুন, তাদের গদী দখলের সংঘাত, দেশবিক্রি এবং তাবেদার সরকার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সোচ্চার হই! প্রতিবাদকে প্রতিরোধে পরিণত করি! মার্কিন-ভারতের তাবেদার শাসক শ্রেণীর ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন উচ্ছেদ করে শ্রমিক-কৃষক- জনগণের স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণের বিপ্লবী সংগ্রাম গড়ে তুলি! জনগণের অগ্রণী পুত্র-কন্যাগণ; ভাই ও বোনেরা, অগ্নিদগ্ধ মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে আমরা ভীষণ বিক্ষুব্ধ।

মুক্তিপাগল লাখো শহীদের আত্মদান- যে জাতি ও জনগণের মুক্তি সংগ্রামকে সমৃদ্ধ করেছে- তার উত্তরাধিকার হিসাবে অপদস্থ জাতি ও জনগণের এ দুঃসহ যন্ত্রণা দেখেও আমরা হাতগুটিয়ে বসে থাকতে পারিনা। নতুন করে জনগণের মুক্তি সংগ্রামের উন্মেষ ঘটাবার আজ উৎকৃষ্ট সময়। বিক্ষুব্ধ জনগণ আজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে চান। কিন্তু অসংগঠিত জনগণ সঠিক নেতৃত্ব ও সংগঠনের অভাবে বিদ্রোহে যোগদান করতে পারছে না। জনগণ আজ ফ্যাসিস্টদের জুলুম থেকে আশ্রয় ও বিজয়ের ভরসা যোগাতে সক্ষম নেতৃত্ব ও সংগঠন চান।

সহযোদ্ধার বেশে আসুন, আমরা কাঁধে কাঁধ রেখে সে দুর্জয় নেতৃত্ব-সংগঠন ও সংগ্রাম গড়ে তুলি। গণমঞ্চের পতাকা হাতে তুলে নিই। পাড়ায়, মহল্লায়, শিক্ষাঙ্গণে, হাটে বাজারে, কর্মসস্থলে সমমনাদের নিয়ে এ গণবিরোধী সংঘাতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সংগঠিত করি। প্রতিবাদের ঢেউ সারাদেশকে আন্দোলিত করুক! প্রতিবাদ পরিণত হোক প্রতিরোধে! আওয়াজ তুলুন সরকার বদল নয়, দুঃশাসনের অবসান চাই! ভোট নয়- বিপ্লবই জনগণের মুক্তির পথ! একই সাথে নিচের দাবীতে জোরদার আন্দোলন গড়ে তুলুন: ১. রক্তাক্ত সংঘাত বন্ধ করতে হবে, জনজীবনের নিরাপত্তা দিতে হবে ২. অঘোষিত জরুরী অবস্থা, সব দমনমূলক আইন বাতিল করতে হবে ৩. টিকফা চুক্তি বাতিলসহ বিদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও দেশবিক্রির প্রতিযোগীতা বন্ধ করতে হবে ৪. রাজনীতিতে বৈদেশিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে ৫. ধর্ম ও যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে নির্বাচনী রাজনীতি বন্ধ করতে হবে ৬. নারী বিদ্বেষী ও সাম্প্রদায়িক প্রচার বন্ধ করতে হবে ৭. ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে ৮. শ্রমিক হত্যার বিচার, মজুরি বৃদ্ধি, ট্রেড ইউনিয়ন প্রদান করতে হবে ৯. খোদ কৃষকের হাতে জমি ও ফসলের ন্যায্য দাম দিতে হবে ১০. নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ও সেবার সরবরাহ বৃদ্ধি ও মূল্য হ্রাসসহ জনজীবনের সংকট সমাধান করতে হবে ১১. শ্রমিক, কৃষক, ছাত্র, যুবক, নারী. ধর্মীয়, জাতিগত ও ভাষাগত সংখ্যালঘু, শিক্ষক-সাংবাদিক-পেশাজীবী এবং শ্রমজীবী জনতার আশু দাবী বাস্তবায়ন করতে হবে !


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।