আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আগ্রাসী স্টেইন!

‘গতিটা যদি ১৪৫ কিলোমিটারই না হলো, তাহলে লাভ কী! বাচ্চারাও তো ঘণ্টায় ১৩০-১৩৫ কিলোমিটার এমনিতেই তুলতে পারে। খালি হাত ঘুরালেই হলো’—গতি নিয়ে ডেল স্টেইনের দর্শনটা নাকি এ রকমই! সব সময়ই তিনি চান হাত থেকে বল নয়, বেরোবে গোলা! হচ্ছেও তা-ই! স্টেইনকে যাঁরা খেলছেন, তাঁদের তো গোলাই সামলাতে হচ্ছে। কখনো কখনো তার আঘাতে ক্ষতবিক্ষতও হতে হচ্ছে।
রোহিত শর্মার কথাই ধরুন। এই তো গত মাসেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক ইনিংসে ১৬টি ছক্কা হাঁকিয়ে রেকর্ড বইয়ে ঠাঁই করে নিলেন, তিনিই কিনা স্টেইন গোলার সামনে অসহায়, নড়বড়ে! চলতি সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে স্টেইনের ১৫টি বলের একটিতেও ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি শর্মা! সুইং আর গতিতে শর্মা রীতিমতো ধরাশায়ী স্টেইনের সামনে।


কেবল রোহিতই নন, অজিঙ্ক রাহানেও বুঝেছেন সুইংয়ের পাশাপাশি স্টেইনের বাউন্সারটা কেমন। এ ক্ষেত্রে ব্যাটসম্যানদের প্রতি স্টেইনের বার্তা, ‘চালিয়ে যাও, পারলে হুক কর। যদি নাই বা পার, তবে বাউন্সার মারতেই থাকব। কিন্তু একটি বলও নো হবে না!’
ফাস্ট বোলারদের ইনজুরির ফাঁড়ায় পড়াটা নৈমিত্তিক ঘটনা। স্টেইন এ ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম।

ইনজুরিতে তাঁকে কমই পড়তে হয়েছে। এ পর্যন্ত খেলেছেন ৭৯টি ওয়ানডে। এর মধ্যেই তিনি নিজেকে করে তুলেছেন দলের জন্য অপরিহার্য। কেবল গতিই নয়, তাঁর তূণে রয়েছে বাউন্সার এবং সর্পিল সুইং। গতির সঙ্গে বাউন্স আর সুইং মিলে ব্যাটসম্যানদের কী অবস্থা হয়, তা এ মুহূর্তে ভালোই টের পাচ্ছে ধোনির তরুণ ব্রিগেড!



সোর্স: http://www.prothom-alo.com

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.