আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাম্প্রতিক কয়েকটি নতুন প্রাণীর সন্ধান লাভ বিজ্ঞানীদের !!!!!

সাম্প্রতিক কয়েকটি নতুন প্রাণীর সন্ধান পেয়েছেন প্রানী বিজ্ঞানীরা। দেখতে অনেকটা আমাদের পরিচিত প্রানীর সদৃশ হলেও এগুলো প্রকৃতপক্ষে নতুন প্রাণী। জীব বিজ্ঞানে এদের নতুন সংযোজন।

নামঃ টাইগ্রিনা; বৈজ্ঞানিক নামঃ লিওপারডাস গুট্টূলাস
Name: Tigrina, Scientific name: Leopardus guttulus



বিড়াল প্রজাতির এই ছোট বাঘ সদৃশ প্রাণীটির দেখা পাওয়া গেছে ২০১৩ সালে দক্ষিন ব্রাজিলে। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫.৫ থেকে ২১.৫ ইঞ্চি এবং ওজন ৪ থেকে ৮ পাউন্ড।

এই নিয়ে প্রায় ২১৬ প্রজাতির বিড়াল গোত্রের প্রানির সন্ধান পাওয়া গেল। আন্তর্জাতিক স্পেসিস ইনফরমেশন এর তথ্যানুযায়ী সর্বমোট ১৫টি টাইগ্রিনা আছে পৃথিবীতে।
আবিষ্কার করেছেনঃ Universidade Federal do Rio Grande do Sul এর রিসার্চ গ্রুপ।

নামঃ অলিঙ্গগুইটো; বৈজ্ঞানিক নামঃ বাসারিসিওন নেবলিনা
Name: Olinguito, Scientific Name: Bassaricyon neblina



কার্নিভারাস ম্যামাল গোত্রের রেকন পরিবারের অন্তভুক্ত এই প্রাণীটির দেখা পাওয়া গেছে কলম্বিয়ার আন্দাস পর্বতমালায়। ২০১৩ সালের ১৫ই আগস্ট ২ ফিট দৈর্ঘ্যর এবং ২ পাউন্ড ওজনের এই প্রাণীটির আবিষ্কার ঘোষণা করেন ক্রিস্টোফার হেলজেন ।

সমুদ্রপৃষ্ট থেকে ৪,৯২০ থেকে ৯,০২০ ফুট উঁচুতে এদের বাস। এরা নিশাচর প্রাণী।


নামঃ ওয়াকিং শার্ক, বৈজ্ঞানিক নামঃ হেমিসছিলিয়াম হ্যালমাহেরা
Name: Walking Shark, Scientific Name: Hemiscyllium Halmahera



ইন্দোনেশিয়ার সাগরে এই শার্কের সন্ধান পাওয়া গেছে। লম্বায় প্রায় ৮০ সেঃমিঃ। ডঃ গেরাল্ড এলেন এই প্রাণীটির আবিষ্কারক।



নামঃ ব্যাটুরিট পরকুপাইন; বৈজ্ঞানিক নামঃ কয়েনদো ব্যাটুরিটেনসিস
Name: Baturite Porcupine, Scientific Name: Coendou baturitensis



ব্রাজিলের সিয়েরাতে এর দেখা পাওয়া গেছে। ১ মিটার লম্বা ওজন প্রায় ৩ থেকে ৫ কেজি। ডঃ এন্ডারসন ফেইজো এবং ডঃ আলফ্রেডো ল্যানগুথ Revista Nordestina de Biologia. জার্নালে প্রাণীটির বিশদ বিবরণ সম্বলিত লেখা প্রকাশ করেন।

নামঃ পাইরেট এনট; বৈজ্ঞানিক নামঃ কার্ডিয়কনডিলা পাইরাটা
Name: Pirate Ant, Scientific Name: Cardiocondyla pirata



সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একধরনের পিঁপড়া। ইউনিভার্সিটি অফ রিজেন্সবার্গের জার্মান বিজ্ঞানীদের একটি দল পি এইচ ডি’র ছাত্র সেবিন ফ্রো স্কেমার ও তার সহকর্মী ডঃ বার্নহাট সেইফাট ফিলিপাইনে পিঁপড়া নিয়ে গবেষণা করার সময় এই পিঁপড়ার সন্ধান পান।

এই পিঁপড়াগুলোর জীবনচক্র পুরোটাই মাটির নীচের অন্ধকারে কাটে। এরা ভালো দেখতেও পায়না।
ফিলিপাইনের যে অন্ধকারাচ্ছণ্ণ রেইন ফরেস্টে পিঁড়াটির সন্ধান পাওয়া যায় সে স্থানটির ছবিটি নীচে দেওয়া হল।

সোর্স: http://prothom-aloblog.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.