আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুখ পরিমাপের বিস্ময়কর ৫ উপায়

সব অসম্ভবকে সম্ভব করতেই যেন উঠেপড়ে লেগেছে প্রযুক্তি। সম্প্রতি সুখ পরিমাপের পাঁচটি বিস্ময়কর উপায় বের করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা। আসুন জানা যাক কেমন সেই উপায়।  

 

হাসিখুশি টুইট

প্রযুক্তিবান্ধব মানুষ মাত্রই এখন সার্বক্ষণিকভাবে সামাজিক যোগাযোগের কোনো না কোনো মাধ্যমের সঙ্গে জড়িত। তাদের মন ভালো থাকার বিষয়টি বোঝা যায় টুইটার অ্যাকাউন্ট দেখলে।

একজন মানুষ খুশি হওয়ার মতো কিছু ঘটলেই তা নিয়ে টুইটারে লেখেন। আর তা থেকেই বোঝা যায় তারা ঠিক কতোখানি সুখী।  

 

ফেসবুক

জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুকে যে মানুষের মেজাজের ব্যাপারে তথ্য পাওয়া যাবে তা তো বলাই বাহুল্য। ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার পাশাপাশি নিজের অনুভুতিও প্রকাশ করা যায়। এখানে কারো অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যমে বোঝা যায় তিনি আসলে হাশিখুশি বোধ করছেন কি না।

 

 

ইনস্টাগ্রাম হাসি

ইনস্টাগ্রামে মানুষ নিজের ব্যক্তিগত ছবি এবং পারিপার্শ্বিকের ছবি তুলে প্রকাশ করে থাকে। ইনস্টাগ্রামে হাসিমুখের ছবি তুলে তা প্রকাশ করার মধ্য দিয়ে মানুষের সুখের পরিমাণ বোঝা যায়। এদিক থেকে সুখী মানুষের সংখ্যা সবচাইতে বেশি ব্রাজিলে।  

 

সুখের ইতিহাস

ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা যায়, ৩০টি দেশের থেকে সুখের সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করা হয়। বিভিন্ন ডিকশনারি এবং বই থেকেও এই সংজ্ঞা বের করে দেখা হয়।

দেখা যায়, আগে সুখ বলতে ধনসম্পদ এবং সৌভাগ্য বোঝানো হতো। এখন অবশ্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সুখকে একটি মানসিক অবস্থা হিসেবে দেখা হয়।  

 

গড় জাতীয় সুখ

দেশের মানুষ কতটা সুখী, তা দিয়ে একটা দেশের গড় জাতীয় সুখ বের করে ফেলা যায়। ভুটান ১৯৭১ সাল থেকে দেশের নাগরিকদের সুখের ব্যাপারে লক্ষ্য রেখে আসছে। তারা নাগরিকদের মনস্তাত্বিক স্বাস্থ্য, শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জীবনযাত্রার মান, সংস্কৃতি এসব ব্যাপারে তথ্য রাখে।

২০১০ সালের তথ্য অনুযায়ী, ৪১ শতাংশ ভুটানি মানুষ সুখী আর বাকি ৫৯ শতাংশ মানুষ এখনো পুরোপুরি সুখী হতে পারেনি।

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।