তারুণ্য যেন ছটফট করছিল ঢাকার রাজপথে আচমকা ‘চার ছক্কা হইহই’ ছন্দে নেচে উঠতে! কিন্তু বিধি বাম!
‘বেরসিক’ পুলিশ কিছুতেই এই ‘ব্লক বাস্টার’ ফ্ল্যাশ মব করতে দিতে রাজি নন। পুলিশের অকাট্য যুক্তি, অনুমতি ছাড়া জাতীয় সংসদ সংলগ্ন রাস্তায় (বা যে কোনো রাস্তায়) বিশালসংখক মানুষের উপস্থিতিতে এত বড় আয়োজন ঘটতে দেওয়া অসম্ভব। একসঙ্গে এত মানুষের উপস্থিতিতে সবার নিরাপত্তা বিধানও পুলিশেরই কর্তব্য বলেও জানানো হ্য়।
শেরে বাংলানগর থানার পরিদর্শক তদন্ত, সাব্বির আহমেদ ব্যস্ত ওয়াকিটকি নিয়ে। অধীনস্ত কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়ার ফাঁকেই বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেন, “যথাযথ অনুমতি না থাকায় আমাদের পক্ষে এই আয়োজন করতে দেওয়া সম্ভব নয়।
”
আয়োজকরা তখনই ফ্ল্যাশ মবটি আবাহনী মাঠে করবার সিদ্ধান্ত নেন।
চৈত্রের রোদ মাথায় করে মানিক মিয়া অ্যাভনিউ থেকে আবাহনী মাঠ পর্যন্ত হেঁটে যাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। তারপরও সমস্ত ‘হতাশা’ ভুলে বেশ অংশগ্রহণকারীদের পায়ে হেঁটে হাসিমুখে প্রায় ২ কিমি রাস্তা পাড়ি দিতে দেখা গেল।
যদিও বেশিরভাগ স্কুলছাত্রকেই পরে অনুপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
“এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্ল্যাশ মবে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭শ’।
আমাদের আজকের আয়োজনে তার থেকে অনেক বেশি সমাগম হয়েছে। তবে আইনকে অশ্রদ্ধা করে তো কিছু করা উচিত না। ”-- অনেকটা মন খারাপ করেই বললেন বিজ্ঞাপনী সংস্থা গ্রের একজন উপস্থিত কর্মকর্তা।
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।