আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিশ্বজিতের খুনি চাপাতি শাকিল গ্রেপ্তার

আমি বই পড়তে ভালোবাসি। ভালো লাগে সরলতা, নির্মলতা, বন্ধুত্ততা, মিষ্টি হাসি, কোমলতা, গাছগাছালী লতাপাতা, এই তো। বিশ্বজিৎ দাস হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে চাপাতি শাকিলকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল শনিবার সকালে বরগুনা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গোয়েন্দা পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপ-কমিশনার মাসুদুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

অভিযোগ রয়েছে, গত ৯ ডিসেম্বর পুরান ঢাকার জজকোর্ট এলাকায় নিরীহ পথচারী বিশ্বজিৎ দাসকে নৃশংসভাবে হত্যা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে প্রথমে কোপান শাকিল। সংবাদমাধ্যমে চাপাতি হাতে তাঁর ছবি প্রকাশিত হয়েছে। অন্যরা রড আর লাঠি দিয়ে পেটান বিশ্বজিৎকে। ১১ ডিসেম্বর ওই হত্যাকান্ডের মূল হামলাকারী পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করে গণমাধ্যম।

তাঁরা হলেন: মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল, মীর মো. নূরে আলম ওরফে লিমন, মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ, মো. ইমদাদুল হক ও মো. ওবাইদুল কাদের। তাঁদের সঙ্গে আরও পাঁচজনকে আসামি করা হয়। তাঁরা হলেন: ইউনুস, তাহসিন, জনি, শিপলু ও কিবরিয়া। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সূত্রাপুর থানার পুলিশ বিশ্বজিৎ হত্যাকান্ডের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার দেখায়। ওই দিন সন্ধ্যার দিকে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

এরপর গত শুক্রবার ঢাকা ও সিলেট থেকে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আটক রাশেদ ও সাইফুল ৮ দিনের রিমান্ডে : বিশ্বজিৎকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা জি এম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন ও সাইফুল ইসলামকে আট দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম এম এ সালাম এই আদেশ দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক মাহবুব-উল-আলম দুই আসামিকে ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। আদালত আট দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে তাঁদের শনাক্ত করা হয়। গত শুক্রবার রাশেদুজ্জামানকে রাজধানীর উত্তরা থেকে ও সাইফুল ইসলামকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।