আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছবির ক্যাপশনঃ Colors of cloth, hopes of life…

আবীর শাকরান মাহমুদ Flickr লিঙ্কঃ Click This Link পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এক চালিকাশক্তি। আর নকশি কাঁথা, খাদি চাদর, তৈরি পোশাক- এ তিনটি এ শিল্পের তিন সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। কবি বলেছেন, “বাংলার মসলিন, বোগদাদ, রোম-চীন, কাঞ্চন তৌলেই কিনতেন একদিন। ” সুদূর অতীত থেকে মসলিন কারিগর, তাঁতি সম্প্রদায়, নীল চাষি, গ্রামের বধূদের হাতে পত্তন হওয়া পোশাক শিল্পের অগ্রগতি আজ ঠেকেছে অধুনা বস্ত্রবালিকাদের হাতে। সাথে সাথে বাংলার আঞ্চলিক কুটির শিল্পের পণ্য আজ আড়ং বা আজিজ মার্কেটের গন্ডি পেরিয়ে বসুন্ধরা সিটিসহ বিশ্বের বাজারে হচ্ছে সমাদৃত।

ছবিটা ডেডিকেট করা বাংলাদেশের সেই সব পোশাক শ্রমিকদের প্রতি, যাদের কল্যাণে আমরা এখনো দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে চলেছি এবং যারা অতীতের ধারাবাহিকতায় বর্তমানেও পোশাক শিল্পের চালক ও বাহক হয়ে অনস্বীকার্য অবদান রেখে চলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। কিন্তু সেই শিল্পীদের আমরা কী দিতে পেরেছি? সাম্প্রতিক রানা প্লাজা, তাজরিন, স্মার্ট গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঘটনাই বলে দেয় তাদের বর্তমান চিত্র। সেদিন আমার এক ফ্রেন্ডের ব্লগে পড়লাম, ১৯৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২৪ বছরে গার্মেন্টস কারখানায় বিভিন্ন দূর্ঘটনায় সর্বমোট নিহতের সংখ্যা ২১২৯!! এদিকে আজ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চলমান প্রগতি বিশ্বের দরবারেও হুমকির সম্মুখীন। অতীতে আমাদের এ শিল্প কম দেয়নি। বর্তমানেও কম দিচ্ছে না।

কিন্তু ভবিষ্যৎ? কি হবে এ শিল্পের? এ শিল্পের পিছনের মানুষদের? কিছু কি হবে? নাকি আর্থিক দৈন্যদশা ও নিরাপত্তাহীনতাই থাকবে তাদের ভাগ্যে? শিল্পকে ভালবাসতে হলে শিল্পীদের অবস্থার উত্তরণ জরুরি। তাই আমরা আশায় বুক বাঁধি। কিছু একটা হবে। আশা দিতে থাকি তাদেরও। কেননা, “আশাই জীবন, জীবনের শ্রী।

” আবীর শাকরান ফটোগ্রাফি ১৭ জানুয়ারি, ২০১৩ পুনশ্চঃ ছবিটির স্যাচুরেশন ও ভাইব্রেন্স ইচ্ছে করেই কমানো হয়নি। আশার বর্ণিলতার সাথে বর্ণময় পোশাকের তুলনার জন্য। Flickr লিঙ্কঃ Click This Link পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এক চালিকাশক্তি। আর নকশি কাঁথা, খাদি চাদর, তৈরি পোশাক- এ তিনটি এ শিল্পের তিন সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। কবি বলেছেন, “বাংলার মসলিন, বোগদাদ, রোম-চীন, কাঞ্চন তৌলেই কিনতেন একদিন।

” সুদূর অতীত থেকে মসলিন কারিগর, তাঁতি সম্প্রদায়, নীল চাষি, গ্রামের বধূদের হাতে পত্তন হওয়া পোশাক শিল্পের অগ্রগতি আজ ঠেকেছে অধুনা বস্ত্রবালিকাদের হাতে। সাথে সাথে বাংলার আঞ্চলিক কুটির শিল্পের পণ্য আজ আড়ং বা আজিজ মার্কেটের গন্ডি পেরিয়ে বসুন্ধরা সিটিসহ বিশ্বের বাজারে হচ্ছে সমাদৃত। ছবিটা ডেডিকেট করা বাংলাদেশের সেই সব পোশাক শ্রমিকদের প্রতি, যাদের কল্যাণে আমরা এখনো দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে চলেছি এবং যারা অতীতের ধারাবাহিকতায় বর্তমানেও পোশাক শিল্পের চালক ও বাহক হয়ে অনস্বীকার্য অবদান রেখে চলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। কিন্তু সেই শিল্পীদের আমরা কী দিতে পেরেছি? সাম্প্রতিক রানা প্লাজা, তাজরিন, স্মার্ট গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির ঘটনাই বলে দেয় তাদের বর্তমান চিত্র। সেদিন আমার এক ফ্রেন্ডের ব্লগে পড়লাম, ১৯৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২৪ বছরে গার্মেন্টস কারখানায় বিভিন্ন দূর্ঘটনায় সর্বমোট নিহতের সংখ্যা ২১২৯!! এদিকে আজ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের চলমান প্রগতি বিশ্বের দরবারেও হুমকির সম্মুখীন।

অতীতে আমাদের এ শিল্প কম দেয়নি। বর্তমানেও কম দিচ্ছে না। কিন্তু ভবিষ্যৎ? কি হবে এ শিল্পের? এ শিল্পের পিছনের মানুষদের? কিছু কি হবে? নাকি আর্থিক দৈন্যদশা ও নিরাপত্তাহীনতাই থাকবে তাদের ভাগ্যে? শিল্পকে ভালবাসতে হলে শিল্পীদের অবস্থার উত্তরণ জরুরি। তাই আমরা আশায় বুক বাঁধি। কিছু একটা হবে।

আশা দিতে থাকি তাদেরও। কেননা, “আশাই জীবন, জীবনের শ্রী। ” আবীর শাকরান ফটোগ্রাফি ১৭ জানুয়ারি, ২০১৩ পুনশ্চঃ ছবিটির স্যাচুরেশন ও ভাইব্রেন্স ইচ্ছে করেই কমানো হয়নি। আশার বর্ণিলতার সাথে বর্ণময় পোশাকের তুলনার জন্য।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.